নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করে যুব বাঙালি। এ ছাড়া একাত্তরের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে চলমান ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বহাল রাখার সমালোচনা করে সংগঠনটি।
আজ বুধবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক শরিফুল ইসলাম হৃদয় স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, একাত্তরের সশস্ত্র সংগ্রামে বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন হলো বাংলাদেশ। কিন্তু ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বহাল থাকায় সশস্ত্র সংগ্রামের অর্জন ভূলুণ্ঠিত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সিপাহি বিদ্রোহ, সাঁওতাল বিদ্রোহ, নীল বিদ্রোহ, ফকির মজনু শাহর নেতৃত্বে ফকির-সন্ন্যাস বিদ্রোহ, হাজী শরীয়তউল্লাহ ও দুদু মিয়ার ফরায়েজি আন্দোলন, ওহাবি আন্দোলন, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, দেশবন্ধু সি আর দাশের স্বরাজ পার্টি, অনুশীলন-যুগান্তর, বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-প্রজা পার্টি, রাস বিহারী বসু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজ বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতিনির্ভর রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষাকে বিকশিত করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন, ছেষট্টির ছয় দফা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, একাত্তরের ২ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চের ভাষণ, ২৩ মার্চ গান ফায়ার ও কুচকাওয়াজ, ২৫-২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা সশস্ত্র সংগ্রামকে অনিবার্য করে তুলেছিল। অথচ স্বাধীন দেশে এসব ঘটনা আজও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়নি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী ৭২-৮১ এর ছাত্র-যুব সমাজের ফ্যাসিবাদ-বাকশাল ও সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, নব্বইয়ের অভ্যুত্থান, ২০২৪ এর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাঙালির কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের প্রচেষ্টা।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে জাতীয় ঐক্যের প্রতিফলন ঘটেছে, তাকে কাঠামোগত রূপ দিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি। দলীয় ও অদলীয় শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্বমূলক রাষ্ট্রীয় কাঠামোই পারবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে। আর তখনই আমরা পারব দেশের প্রত্যেক মানুষকে সত্যিকারের স্বাধীনতার সাধ উপভোগ করার মধ্য দিয়ে চিন্তা ও মননে সৃজনশীলতার আলোতে উদ্ভাসিত করতে।
চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করে যুব বাঙালি। এ ছাড়া একাত্তরের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে চলমান ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বহাল রাখার সমালোচনা করে সংগঠনটি।
আজ বুধবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক শরিফুল ইসলাম হৃদয় স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, একাত্তরের সশস্ত্র সংগ্রামে বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন হলো বাংলাদেশ। কিন্তু ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বহাল থাকায় সশস্ত্র সংগ্রামের অর্জন ভূলুণ্ঠিত।
বিবৃতিতে বলা হয়, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সিপাহি বিদ্রোহ, সাঁওতাল বিদ্রোহ, নীল বিদ্রোহ, ফকির মজনু শাহর নেতৃত্বে ফকির-সন্ন্যাস বিদ্রোহ, হাজী শরীয়তউল্লাহ ও দুদু মিয়ার ফরায়েজি আন্দোলন, ওহাবি আন্দোলন, তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, দেশবন্ধু সি আর দাশের স্বরাজ পার্টি, অনুশীলন-যুগান্তর, বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের কৃষক-প্রজা পার্টি, রাস বিহারী বসু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজ বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতিনির্ভর রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষাকে বিকশিত করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন, ছেষট্টির ছয় দফা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, একাত্তরের ২ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চের ভাষণ, ২৩ মার্চ গান ফায়ার ও কুচকাওয়াজ, ২৫-২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা সশস্ত্র সংগ্রামকে অনিবার্য করে তুলেছিল। অথচ স্বাধীন দেশে এসব ঘটনা আজও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায়নি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী ৭২-৮১ এর ছাত্র-যুব সমাজের ফ্যাসিবাদ-বাকশাল ও সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, নব্বইয়ের অভ্যুত্থান, ২০২৪ এর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাঙালির কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের প্রচেষ্টা।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে জাতীয় ঐক্যের প্রতিফলন ঘটেছে, তাকে কাঠামোগত রূপ দিতে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি। দলীয় ও অদলীয় শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্বমূলক রাষ্ট্রীয় কাঠামোই পারবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে। আর তখনই আমরা পারব দেশের প্রত্যেক মানুষকে সত্যিকারের স্বাধীনতার সাধ উপভোগ করার মধ্য দিয়ে চিন্তা ও মননে সৃজনশীলতার আলোতে উদ্ভাসিত করতে।
খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ও আপত্কালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থ বরাদ্দে অনিয়ম এবং বিশেষ প্রকল্প কর্মসূচির খাদ্যশস্য বণ্টনে বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদে মানববন্ধন হয়েছে। আজ রোববার খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন করে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ, বাংলাদেশ যুব কল্যাণ সংসদ,
১৫ মিনিট আগেরাজশাহীতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কোনো ধরনের নাশকতার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন র্যাব-৫–এর রাজশাহীর উপ-অধিনায়ক মেজর আসিফ আল-রাজেক।
২৫ মিনিট আগেচাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে তালিকাভুক্ত দুই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে মাদকসহ অন্য দ্রব্যসামগ্রী উদ্ধার করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসাভার পৌর বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম আরিফকে হাতুড়িপেটা করার অভিযোগ উঠেছে। হাতুড়ি আঘাতে তাঁর দুই পা ও বাঁ হাতের হাড় কয়েক টুকরো হয়ে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে