নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে একজন গাড়িচালক নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এদিকে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষসহ কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট ও ছররা গুলিতে আহত হয়েছেন অন্তত অর্ধশতাধিক আন্দোলনকারী।
তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কাউকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম দুলাল মাতবর। তিনি হাইচ গাড়ির চালক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে বনশ্রী ফরাজী হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সড়ক অবরোধ করে তাঁরা শাটডাউন পালন করছিলেন। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও গুলি (রাবার বুলেট) চালিয়ে আক্রমণ করেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১টা ৪৭ মিনিট) পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় সরেজমিন দেখা যায়, রামপুরা থেকে বাড্ডা পর্যন্ত পুরো সড়ক রয়েছে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের দখলে। বাঁশ, লোহার রড নিয়ে সড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থা নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন আশপাশের বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষ।
এদিকে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে বাড্ডা হাতিরঝিল সংযোগ সড়কে। সেখান থেকে মাঝেমধ্যে বের হয়ে এসে টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়ছে। আর শিক্ষার্থীদের একটি দল ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে, একটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্টা পাশের গলিতে অবস্থান নিয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টা থেকেই রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে পুলিশের সঙ্গে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হলে পুলিশ পিছু হটে। পরে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে যায় পুলিশ। বাইরে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
সেখানে বেশ কয়েকটি দোকানপাট, স্থাপনায় ভাঙচুর চালানো হয়। পরবর্তীকালে আরও অনেক শিক্ষার্থী এসে সড়কে অবস্থান নেন। রামপুরা ব্রিজে একটি দল পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেয়। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে পুলিশ সড়কে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীদের দিকে রাবার বুলেট ও ছররা গুলি ছোড়ে। এ সময় শিক্ষার্থীসহ অনেকে আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
রাজধানীর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে একজন গাড়িচালক নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এদিকে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষসহ কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট ও ছররা গুলিতে আহত হয়েছেন অন্তত অর্ধশতাধিক আন্দোলনকারী।
তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কাউকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম দুলাল মাতবর। তিনি হাইচ গাড়ির চালক। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে বনশ্রী ফরাজী হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সড়ক অবরোধ করে তাঁরা শাটডাউন পালন করছিলেন। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও গুলি (রাবার বুলেট) চালিয়ে আক্রমণ করেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১টা ৪৭ মিনিট) পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় সরেজমিন দেখা যায়, রামপুরা থেকে বাড্ডা পর্যন্ত পুরো সড়ক রয়েছে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের দখলে। বাঁশ, লোহার রড নিয়ে সড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থা নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন আশপাশের বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষ।
এদিকে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে বাড্ডা হাতিরঝিল সংযোগ সড়কে। সেখান থেকে মাঝেমধ্যে বের হয়ে এসে টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়ছে। আর শিক্ষার্থীদের একটি দল ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে, একটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্টা পাশের গলিতে অবস্থান নিয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টা থেকেই রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বেলা ১১টার দিকে পুলিশের সঙ্গে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হলে পুলিশ পিছু হটে। পরে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে যায় পুলিশ। বাইরে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
সেখানে বেশ কয়েকটি দোকানপাট, স্থাপনায় ভাঙচুর চালানো হয়। পরবর্তীকালে আরও অনেক শিক্ষার্থী এসে সড়কে অবস্থান নেন। রামপুরা ব্রিজে একটি দল পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেয়। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে পুলিশ সড়কে অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীদের দিকে রাবার বুলেট ও ছররা গুলি ছোড়ে। এ সময় শিক্ষার্থীসহ অনেকে আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে