জবি সংবাদদাতা
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন–সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে শিক্ষক সমিতির ব্যানারে শিক্ষকেরা এ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষকেরা বলেন, একটি জাতিকে ধ্বংস করতে পারমাণবিক বোমা দরকার নেই, শিক্ষাব্যবস্থাকে আঘাত করলেই হয়। বাংলাদেশ যখনই এগিয়ে যাচ্ছে, তখনই একটি মহল শিক্ষকদের পেছনে লাগে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুন্দর একটা স্কিম, কিন্তু একটি মহল অল্প কয়েকজন পেশাজীবীকে অন্তর্ভুক্ত করে নিজেদের আওতামুক্ত রেখেছে। এ ধরনের স্কিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য প্রযোজ্য হবে না। সর্বজনীন শব্দটার যথার্থ ব্যবহার হওয়া উচিত। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছে। দাবি আদায়ে তীব্র আন্দোলন করতে হবে।
মানববন্ধনে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মো. সেলিম বলেন, ‘আমরা তো শিক্ষক মানুষ, কম বুঝি হয়তো! তাই আমাদের ওপর এ পেনশন স্কিম চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। স্কিমে কন্ট্রিবিউট করলে পাবে, না হলে পেনশন পাবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিটাকে হেয় করার জন্য এমনটা করা হচ্ছে। দেশে কোনো সমস্যা না থাকলে, আমলারা সমস্যা সৃষ্টি করে। দেশ যখনই শান্তিতে চলে, তখনই আমলারা নতুন সমস্যা সৃষ্টি করে।’
মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া বলেন, ‘সরকার যে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে, সে ক্ষেত্রে হলেও শিক্ষকদের দাবি মানা উচিত।’
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক রইছ উদ্দীন বলেন, ‘পেনশন স্কিমের উদ্যোগ যারা নিয়েছেন তারাই এর অন্তর্ভুক্ত নয়, তাহলে সর্বজনীন কীভাবে হলো? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জৌলুশ নষ্ট করার জন্য, সরকারকে ভুল বোঝানোর জন্য এই স্কিম তৈরি করা হয়েছে। আত্মমর্যাদা টিকিয়ে রাখার জন্য শিক্ষক রাজনীতির কালার চয়েজ বাদ দিয়ে সব শিক্ষককে একসঙ্গে হতে হবে।’
প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘আমাদের উচিত দাবি না মানা পর্যন্ত ক্লাস না নেওয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসব, কিন্তু ক্লাস নেব না।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বৈষম্যহীন সমাজ চেয়েছে। কিন্তু এ প্রত্যয় স্কিমে মাধ্যমে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এ বৈষম্য কখনই মানব না আমরা।’
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হোসনে আরা জলি বলেন, ‘শিক্ষকেরা সহজে কিছু পান না। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে, কোনো অযৌক্তিক কিছু আমাদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারত না। কিন্তু ঐক্যবদ্ধ না থাকায় আমাদের ওপর এই স্কিম চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কঠোর আন্দোলন করতে হবে।’
বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শাহজাহান বলেন, ‘সর্বজনীন বলতে যা বুঝি, সেখানে হয়তো গরমিল আছে আমার বোঝার। একশ্রেণিকে বাদ দিয়ে কিছু অংশকে স্কিমের আওতায় আনা কীভাবে সর্বজনীন হয়। আমি সরকারকে অনুরোধ করব, পেশাজীবীদের মধ্যে সর্বজনীনতা বজায় রাখার নিশ্চয়তা করতে হবে। কালো প্রথা চালু করার আগে সরকারকে আরেকবার ভাবার অনুরোধ করছি।’
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ মাশরিক হাসান বলেন, ‘প্রত্যয় স্কিমে বয়সসীমা ৬০ বছর দেওয়া, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বয়সসীমা ৬৫ বছর—তাই এখানে একটি ধোঁয়াশা রয়েছে। তা ছাড়া আমলারা নিজেরা এই স্কিমের আওতাভুক্ত না হয়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংযুক্ত করে বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। আমাদের দাবি মানা না হলে, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের কর্মসূচি অনুযায়ী আগামী মঙ্গলবার দুই ঘণ্টার কর্মবিরতিতে যাব।’
জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘সরকার প্রথমে চালু করেছিল যারা পেনশন সুবিধা পান না তাদের জন্য, কিন্তু পরে কোনো এক কুচক্রীমহল এটা করেছে। পরবর্তী কর্মসূচিতে যাতে যাওয়া না লাগে, তার আগেই আশা করি সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে। প্রত্যয় স্কিম থেকে শিক্ষকদের বাদ দিতে হবে।’
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আগের চারটি স্কিমের সঙ্গে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামের একটি প্যাকেজ চালু করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এতে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২৪ সালের ১ জুলাই পরবর্তী সময়ে যোগ দেওয়া কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনায় অন্তর্ভুক্ত হবেন।
সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিমের’ প্রজ্ঞাপনকে ‘বৈষম্যমূলক’ আখ্যা দিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তার আওতামুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য সুপার গ্রেড কার্যকর এবং স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবি জানিয়েছে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ সংগঠন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন–সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক’ প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে শিক্ষক সমিতির ব্যানারে শিক্ষকেরা এ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষকেরা বলেন, একটি জাতিকে ধ্বংস করতে পারমাণবিক বোমা দরকার নেই, শিক্ষাব্যবস্থাকে আঘাত করলেই হয়। বাংলাদেশ যখনই এগিয়ে যাচ্ছে, তখনই একটি মহল শিক্ষকদের পেছনে লাগে। সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুন্দর একটা স্কিম, কিন্তু একটি মহল অল্প কয়েকজন পেশাজীবীকে অন্তর্ভুক্ত করে নিজেদের আওতামুক্ত রেখেছে। এ ধরনের স্কিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য প্রযোজ্য হবে না। সর্বজনীন শব্দটার যথার্থ ব্যবহার হওয়া উচিত। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছে। দাবি আদায়ে তীব্র আন্দোলন করতে হবে।
মানববন্ধনে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মো. সেলিম বলেন, ‘আমরা তো শিক্ষক মানুষ, কম বুঝি হয়তো! তাই আমাদের ওপর এ পেনশন স্কিম চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। স্কিমে কন্ট্রিবিউট করলে পাবে, না হলে পেনশন পাবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিটাকে হেয় করার জন্য এমনটা করা হচ্ছে। দেশে কোনো সমস্যা না থাকলে, আমলারা সমস্যা সৃষ্টি করে। দেশ যখনই শান্তিতে চলে, তখনই আমলারা নতুন সমস্যা সৃষ্টি করে।’
মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া বলেন, ‘সরকার যে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে, সে ক্ষেত্রে হলেও শিক্ষকদের দাবি মানা উচিত।’
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক রইছ উদ্দীন বলেন, ‘পেনশন স্কিমের উদ্যোগ যারা নিয়েছেন তারাই এর অন্তর্ভুক্ত নয়, তাহলে সর্বজনীন কীভাবে হলো? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জৌলুশ নষ্ট করার জন্য, সরকারকে ভুল বোঝানোর জন্য এই স্কিম তৈরি করা হয়েছে। আত্মমর্যাদা টিকিয়ে রাখার জন্য শিক্ষক রাজনীতির কালার চয়েজ বাদ দিয়ে সব শিক্ষককে একসঙ্গে হতে হবে।’
প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘আমাদের উচিত দাবি না মানা পর্যন্ত ক্লাস না নেওয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ে আসব, কিন্তু ক্লাস নেব না।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বৈষম্যহীন সমাজ চেয়েছে। কিন্তু এ প্রত্যয় স্কিমে মাধ্যমে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এ বৈষম্য কখনই মানব না আমরা।’
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হোসনে আরা জলি বলেন, ‘শিক্ষকেরা সহজে কিছু পান না। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে, কোনো অযৌক্তিক কিছু আমাদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারত না। কিন্তু ঐক্যবদ্ধ না থাকায় আমাদের ওপর এই স্কিম চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কঠোর আন্দোলন করতে হবে।’
বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শাহজাহান বলেন, ‘সর্বজনীন বলতে যা বুঝি, সেখানে হয়তো গরমিল আছে আমার বোঝার। একশ্রেণিকে বাদ দিয়ে কিছু অংশকে স্কিমের আওতায় আনা কীভাবে সর্বজনীন হয়। আমি সরকারকে অনুরোধ করব, পেশাজীবীদের মধ্যে সর্বজনীনতা বজায় রাখার নিশ্চয়তা করতে হবে। কালো প্রথা চালু করার আগে সরকারকে আরেকবার ভাবার অনুরোধ করছি।’
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ মাশরিক হাসান বলেন, ‘প্রত্যয় স্কিমে বয়সসীমা ৬০ বছর দেওয়া, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বয়সসীমা ৬৫ বছর—তাই এখানে একটি ধোঁয়াশা রয়েছে। তা ছাড়া আমলারা নিজেরা এই স্কিমের আওতাভুক্ত না হয়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংযুক্ত করে বড় বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। আমাদের দাবি মানা না হলে, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের কর্মসূচি অনুযায়ী আগামী মঙ্গলবার দুই ঘণ্টার কর্মবিরতিতে যাব।’
জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘সরকার প্রথমে চালু করেছিল যারা পেনশন সুবিধা পান না তাদের জন্য, কিন্তু পরে কোনো এক কুচক্রীমহল এটা করেছে। পরবর্তী কর্মসূচিতে যাতে যাওয়া না লাগে, তার আগেই আশা করি সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে। প্রত্যয় স্কিম থেকে শিক্ষকদের বাদ দিতে হবে।’
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আগের চারটি স্কিমের সঙ্গে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামের একটি প্যাকেজ চালু করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এতে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ২০২৪ সালের ১ জুলাই পরবর্তী সময়ে যোগ দেওয়া কর্মকর্তা বা কর্মচারীরা সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনায় অন্তর্ভুক্ত হবেন।
সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিমের’ প্রজ্ঞাপনকে ‘বৈষম্যমূলক’ আখ্যা দিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে তার আওতামুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য সুপার গ্রেড কার্যকর এবং স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনের দাবি জানিয়েছে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ সংগঠন।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদীর তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
১৩ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
৩৪ মিনিট আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে