নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রায় ১৮ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
আজ সোমবার এই অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
অনুমোদন হওয়া চার্জশিটের নথি সূত্রে জানা যায়, অধিকতর তদন্তে মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৩৫ কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ৫৩৮ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১১১ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার ৩০০ টাকা। ২০০৭-২০০৮ করবর্ষ থেকে ২০১৬-১৭ করবর্ষ পর্যন্ত মোট ব্যয় ২১ কোটি ৫ লাখ ২৯ হাজার টাকাসহ তাঁর মোট সম্পদ পাওয়া যায় ১৬৮ কোটি ১৭ লাখ ২৩ হাজার ৮৩৮ টাকা।
সম্পূরক চার্জশিটে আরও বলা হয়, ২০০৭-২০০৮ করবর্ষ থেকে ২০১৬-১৭ করবর্ষ পর্যন্ত তাঁর আয় ১০২ কোটি ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৩ টাকা। তাঁর প্রদর্শিত দায় বা ঋণ গ্রহণ ৬৫ কোটি ৩৮ লাখ ৭০ হাজার ৭৮০ টাকাসহ মোট আয় ১৬৭ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৩ টাকা। আয়ের উৎস দেখান মৎস চাষ ও গরুর খামার। সেখান থেকে আয় ৩ কোটি ৫৭ লাখ ২০ হাজার ১০ টাকা। অন্যান্য খাত থেকে তিন লাখ ৭ হাজার ৫৮৩ টাকা। অপ্রদর্শিত আয় ৭৬ কোটি ৪০ লাখ ৮০৫ টাকা। রোজা প্রোপ্রার্টিজ লিমিটেড কোম্পানি থেকে ঋণের বিপরীতে প্রদর্শিত আয় ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মোট ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ৬৮ হাজার ৩৯৮ টাকার আয়ের উৎসের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে হিসাব বা রেকর্ডপত্র প্রদর্শন করতে সক্ষম হননি—যা তার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ মর্মে তদন্তকালে প্রমাণ হয়।
মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর অর্জিত ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ৬৮ হাজার ৩৯৮ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তা নিজ ভোগ দখলে রেখে এবং মিথ্যা তথ্য দিয়ে সম্পদ বিবরণী দাখিল করার অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিলের অনুমোদন দেন দুদক।
২০১৭ সালের ১৫ মে মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে দুদক আইন ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছিল। এর আগে তদন্ত শেষে মামলাটির চার্জশিট দেওয়া হলেও পরে আবার অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন আদালত।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রায় ১৮ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
আজ সোমবার এই অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
অনুমোদন হওয়া চার্জশিটের নথি সূত্রে জানা যায়, অধিকতর তদন্তে মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৩৫ কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ৫৩৮ টাকা এবং অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১১১ কোটি ৩৩ লাখ ৮১ হাজার ৩০০ টাকা। ২০০৭-২০০৮ করবর্ষ থেকে ২০১৬-১৭ করবর্ষ পর্যন্ত মোট ব্যয় ২১ কোটি ৫ লাখ ২৯ হাজার টাকাসহ তাঁর মোট সম্পদ পাওয়া যায় ১৬৮ কোটি ১৭ লাখ ২৩ হাজার ৮৩৮ টাকা।
সম্পূরক চার্জশিটে আরও বলা হয়, ২০০৭-২০০৮ করবর্ষ থেকে ২০১৬-১৭ করবর্ষ পর্যন্ত তাঁর আয় ১০২ কোটি ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৩ টাকা। তাঁর প্রদর্শিত দায় বা ঋণ গ্রহণ ৬৫ কোটি ৩৮ লাখ ৭০ হাজার ৭৮০ টাকাসহ মোট আয় ১৬৭ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৩ টাকা। আয়ের উৎস দেখান মৎস চাষ ও গরুর খামার। সেখান থেকে আয় ৩ কোটি ৫৭ লাখ ২০ হাজার ১০ টাকা। অন্যান্য খাত থেকে তিন লাখ ৭ হাজার ৫৮৩ টাকা। অপ্রদর্শিত আয় ৭৬ কোটি ৪০ লাখ ৮০৫ টাকা। রোজা প্রোপ্রার্টিজ লিমিটেড কোম্পানি থেকে ঋণের বিপরীতে প্রদর্শিত আয় ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মোট ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ৬৮ হাজার ৩৯৮ টাকার আয়ের উৎসের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে হিসাব বা রেকর্ডপত্র প্রদর্শন করতে সক্ষম হননি—যা তার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ মর্মে তদন্তকালে প্রমাণ হয়।
মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর অর্জিত ১৭ কোটি ৮৬ লাখ ৬৮ হাজার ৩৯৮ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তা নিজ ভোগ দখলে রেখে এবং মিথ্যা তথ্য দিয়ে সম্পদ বিবরণী দাখিল করার অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিলের অনুমোদন দেন দুদক।
২০১৭ সালের ১৫ মে মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর বিরুদ্ধে দুদক আইন ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছিল। এর আগে তদন্ত শেষে মামলাটির চার্জশিট দেওয়া হলেও পরে আবার অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন আদালত।
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
২ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
২ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে