ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) সদরপুর উপজেলার গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ থাকলেও গ্রাহকদের প্রতি মাসে বিল গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় মোট ৬৮টি টেলিফোন সংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে চালু রয়েছে মাত্র ১২ টি। বাকি ৫৬টি টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ভোগান্তির এখানেই শেষ নয়, সদরপুর উপজেলায় টেলিফোনের অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকার কারণে গ্রাহকদের বিল দিতে হচ্ছে জেলা শহরে গিয়ে। এ যেন মরার ওপর খরার ঘা।
সদরপুর উপজেলার আটরশি গ্রামের বিটিসিএলের গ্রাহক সিরাজ মোল্লা বলেন, ‘আমাদের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ। নেই টেলিফোনের তার, নেই অফিসের জনবল। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল আসছে। আবার সেই বিল দিতে হয় ফরিদপুরে গিয়ে। এতে আমরা ডবল ভোগান্তির শিকার হচ্ছি। অথচ এর কোনো প্রতিকার হচ্ছে না। সদরপুরে বিটিসিএলের অফিস না থাকায় আমরা অভিযোগ করারও জায়গা পাচ্ছি না।’
বিটিসিএলের সদরপুর উপজেলার আটরশিতে অবস্থিত এক্সচেঞ্জে কতজন কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে সেটাও জানেন না কেউ। উক্ত অফিসের লাইনম্যান নওয়াব আলীকে মাঝে মধ্যে দেখা গেলেও আর কাউকেই দেখা যায় না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখানে কর্মরত স্টাফ রয়েছে ৪ জন। তবে অফিসে কার্যক্রম না থাকার কারণে বাকিরা নিয়মিত অফিসে আসেন না বলে জানা গেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের সদরপুর উপজেলা শাখা অফিসের সাইনবোর্ড না থাকার কারণে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেটা কিসের অফিস। অফিস আছে কিন্তু কাজ নেই, বিল আসছে প্রতি মাসে কিন্তু তার নেই, নেই সংযোগ। তারপরেও প্রতি মাসে দিতে হচ্ছে টেলিফোন বিল। গ্রাহকদের এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দাবি জানিয়েছেন বিটিসিএলের গ্রাহকেরা।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) সদরপুর উপজেলার গ্রাহকদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ থাকলেও গ্রাহকদের প্রতি মাসে বিল গুনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় মোট ৬৮টি টেলিফোন সংযোগ রয়েছে। এর মধ্যে চালু রয়েছে মাত্র ১২ টি। বাকি ৫৬টি টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ভোগান্তির এখানেই শেষ নয়, সদরপুর উপজেলায় টেলিফোনের অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকার কারণে গ্রাহকদের বিল দিতে হচ্ছে জেলা শহরে গিয়ে। এ যেন মরার ওপর খরার ঘা।
সদরপুর উপজেলার আটরশি গ্রামের বিটিসিএলের গ্রাহক সিরাজ মোল্লা বলেন, ‘আমাদের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ দুই বৎসর যাবৎ। নেই টেলিফোনের তার, নেই অফিসের জনবল। অথচ প্রতি মাসেই ১৭৩ টাকা করে বিল আসছে। আবার সেই বিল দিতে হয় ফরিদপুরে গিয়ে। এতে আমরা ডবল ভোগান্তির শিকার হচ্ছি। অথচ এর কোনো প্রতিকার হচ্ছে না। সদরপুরে বিটিসিএলের অফিস না থাকায় আমরা অভিযোগ করারও জায়গা পাচ্ছি না।’
বিটিসিএলের সদরপুর উপজেলার আটরশিতে অবস্থিত এক্সচেঞ্জে কতজন কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে সেটাও জানেন না কেউ। উক্ত অফিসের লাইনম্যান নওয়াব আলীকে মাঝে মধ্যে দেখা গেলেও আর কাউকেই দেখা যায় না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখানে কর্মরত স্টাফ রয়েছে ৪ জন। তবে অফিসে কার্যক্রম না থাকার কারণে বাকিরা নিয়মিত অফিসে আসেন না বলে জানা গেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের সদরপুর উপজেলা শাখা অফিসের সাইনবোর্ড না থাকার কারণে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেটা কিসের অফিস। অফিস আছে কিন্তু কাজ নেই, বিল আসছে প্রতি মাসে কিন্তু তার নেই, নেই সংযোগ। তারপরেও প্রতি মাসে দিতে হচ্ছে টেলিফোন বিল। গ্রাহকদের এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দাবি জানিয়েছেন বিটিসিএলের গ্রাহকেরা।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে