নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘প্রথমে আগুন দেখছি ফুটওভার ব্রিজের মুখে। তহন অল্প আছিল ৷ তারপর দেখলাম এসির লাইন দিয়া হেই আগুন সারা মার্কেটে ছড়াইছে। একটা এসিও ঠিক নাই। সব বাসটি (ব্রাস্ট) হইছে৷ মনে হয় কারেন্ট থাইকা এই আগুন লাগছে৷’ কথাগুলো বলছিলেন ঢাকা নিউ মার্কেটসংলগ্ন ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট দক্ষিণ ভবন ৫ নম্বর গলি লাগোয়া একটি রেস্টুরেন্টের শ্রমিক।
নিজেকে আগুনের প্রথম দিককার প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে মো. রুবেল নামের এই দোকানকর্মী বলেন, ‘রাতের বেলা সিটি করপোরেশনের লোকেরা ওভারব্রিজ ভাঙ্গার কাম করছে (গাউছিয়া ও ঢাকা সুপার মার্কেটের সংযোগ ফুটওভার) ৷ ব্রিজের যে সিঁড়ি, ওইডার লগে অনেক তার আছিল এই মার্কেটের। আমরা সন্দেহ করি, ওই সিঁড়ি ভাঙার সময় তার প্লাস-মাইনাস (নেগেটিভ-পজেটিভ) হইয়া এই আগুন লাগছে ৷ কারণ, আগুন লাগার লগে লগে সিটি করপোরেশনের লোকেরা ভাগছে ৷ এক মিনিটও দেরি করে নাই।’
কথা হয় চন্দ্রিমা মার্কেটের দোকান কর্মচারী সুজন ও সুপার মার্কেটের পেছনে ফুটপাতে চায়ের দোকানদার রিয়াদের সঙ্গে। তাঁরাও নিজেদের শুরুর দিকের প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে রুবেলের বলা কথার সঙ্গে সহমত জানালেন।
তৃতীয় তলায় বন্ধুর বাবার দোকান আছে তাসফিয়া ফ্যাশন নামে। বন্ধুর ডাকে সেখানকার মালামাল উদ্ধারের সহায়তা করতে এসেছেন মো. সাইফ ৷ তিনি বলেন, ‘আমরা আসতে দেরি করে ফেলেছি ৷ ভেতরে ঢুকে দেখি ভয়াবহ অবস্থা ৷ মালামাল তেমন বের করতে পারি নাই। সব শেষ ওদের, কিছুই বের করতে পারেনি।’
সময় যত গড়াচ্ছে, আগুন তত বড় হচ্ছে। তৃতীয় তলা থেকে আগুন দ্বিতীয় তলায় ছড়িয়েছে। উভয় তলা থেকেই দোকানের মালিক ও ব্যবসায়ীরা যাঁর যাঁর মালামাল বের করছেন। মার্কেটের ভেতরে গিয়ে ঘুরে এসে মালামাল বের করার অবস্থা না থাকায় বাইরে এসে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন অনেক ব্যবসায়ী।
বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ২৮টি ইউনিট। তাদের সহযোগিতা করছেন সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী ও বিজিবির সদস্য।
আরও পড়ুন:
‘প্রথমে আগুন দেখছি ফুটওভার ব্রিজের মুখে। তহন অল্প আছিল ৷ তারপর দেখলাম এসির লাইন দিয়া হেই আগুন সারা মার্কেটে ছড়াইছে। একটা এসিও ঠিক নাই। সব বাসটি (ব্রাস্ট) হইছে৷ মনে হয় কারেন্ট থাইকা এই আগুন লাগছে৷’ কথাগুলো বলছিলেন ঢাকা নিউ মার্কেটসংলগ্ন ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট দক্ষিণ ভবন ৫ নম্বর গলি লাগোয়া একটি রেস্টুরেন্টের শ্রমিক।
নিজেকে আগুনের প্রথম দিককার প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে মো. রুবেল নামের এই দোকানকর্মী বলেন, ‘রাতের বেলা সিটি করপোরেশনের লোকেরা ওভারব্রিজ ভাঙ্গার কাম করছে (গাউছিয়া ও ঢাকা সুপার মার্কেটের সংযোগ ফুটওভার) ৷ ব্রিজের যে সিঁড়ি, ওইডার লগে অনেক তার আছিল এই মার্কেটের। আমরা সন্দেহ করি, ওই সিঁড়ি ভাঙার সময় তার প্লাস-মাইনাস (নেগেটিভ-পজেটিভ) হইয়া এই আগুন লাগছে ৷ কারণ, আগুন লাগার লগে লগে সিটি করপোরেশনের লোকেরা ভাগছে ৷ এক মিনিটও দেরি করে নাই।’
কথা হয় চন্দ্রিমা মার্কেটের দোকান কর্মচারী সুজন ও সুপার মার্কেটের পেছনে ফুটপাতে চায়ের দোকানদার রিয়াদের সঙ্গে। তাঁরাও নিজেদের শুরুর দিকের প্রত্যক্ষদর্শী দাবি করে রুবেলের বলা কথার সঙ্গে সহমত জানালেন।
তৃতীয় তলায় বন্ধুর বাবার দোকান আছে তাসফিয়া ফ্যাশন নামে। বন্ধুর ডাকে সেখানকার মালামাল উদ্ধারের সহায়তা করতে এসেছেন মো. সাইফ ৷ তিনি বলেন, ‘আমরা আসতে দেরি করে ফেলেছি ৷ ভেতরে ঢুকে দেখি ভয়াবহ অবস্থা ৷ মালামাল তেমন বের করতে পারি নাই। সব শেষ ওদের, কিছুই বের করতে পারেনি।’
সময় যত গড়াচ্ছে, আগুন তত বড় হচ্ছে। তৃতীয় তলা থেকে আগুন দ্বিতীয় তলায় ছড়িয়েছে। উভয় তলা থেকেই দোকানের মালিক ও ব্যবসায়ীরা যাঁর যাঁর মালামাল বের করছেন। মার্কেটের ভেতরে গিয়ে ঘুরে এসে মালামাল বের করার অবস্থা না থাকায় বাইরে এসে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন অনেক ব্যবসায়ী।
বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ২৮টি ইউনিট। তাদের সহযোগিতা করছেন সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী ও বিজিবির সদস্য।
আরও পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
৪৪ মিনিট আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে