নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া মায়ের সঙ্গে থাকা তাঁর ১১ মাস ১৩ দিন বয়সী কন্যাশিশুকে নিয়ম অনুসারে খাবারসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের পাঠানো প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চে আজ রোববার প্রতিবেদন তুলে ধরেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। পরে আদালত এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী রোববার (২৮ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর ‘ফাঁসির সেলে কেমন আছে ১০ মাসের মাহিদা’ শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের এক মামলায় মায়ের মৃত্যুদণ্ড হওয়ায় তাঁর সঙ্গেই কনডেম সেলে আছে ১০ মাসের শিশু মাহিদা। প্রতিবেদনটি যুক্ত করে গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানভীর আহমেদ।
গত ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শিশুটির খাবার, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজন নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চান। নির্দেশ অনুযায়ী ওই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত বলেন, ‘শিশুসহ ওই নারী প্রথমে হবিগঞ্জ কারাগারে ছিলেন। এখন সিলেটের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন।’
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী বন্দীর সঙ্গে কারাগারে থাকা শিশুদের জন্য ৪৫ বাই ২২ ফুটের একটি কক্ষে ডে-কেয়ার সেন্টার চালু আছে। যাতে সেখানে থাকা শিশুরা খেলাধুলা ও শিশুশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে। শিশুদের ছয় বছর পর্যন্ত নিয়মিত খিচুড়ি, ডিম, দুধ ও কলা সরবরাহ করা হয়। দুগ্ধপোষ্য শিশুকে মশা-মাছির হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে ছোট মশারি সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়া মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুদের প্রয়োজনীয় পোশাক, নতুন নতুন খেলনা ও লেখাপড়ার সামগ্রী সরবরাহ করা হয় বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া মায়ের সঙ্গে থাকা তাঁর ১১ মাস ১৩ দিন বয়সী কন্যাশিশুকে নিয়ম অনুসারে খাবারসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের পাঠানো প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চে আজ রোববার প্রতিবেদন তুলে ধরেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। পরে আদালত এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী রোববার (২৮ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর ‘ফাঁসির সেলে কেমন আছে ১০ মাসের মাহিদা’ শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের এক মামলায় মায়ের মৃত্যুদণ্ড হওয়ায় তাঁর সঙ্গেই কনডেম সেলে আছে ১০ মাসের শিশু মাহিদা। প্রতিবেদনটি যুক্ত করে গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানভীর আহমেদ।
গত ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শিশুটির খাবার, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজন নিশ্চিতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চান। নির্দেশ অনুযায়ী ওই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত বলেন, ‘শিশুসহ ওই নারী প্রথমে হবিগঞ্জ কারাগারে ছিলেন। এখন সিলেটের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন।’
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী বন্দীর সঙ্গে কারাগারে থাকা শিশুদের জন্য ৪৫ বাই ২২ ফুটের একটি কক্ষে ডে-কেয়ার সেন্টার চালু আছে। যাতে সেখানে থাকা শিশুরা খেলাধুলা ও শিশুশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে। শিশুদের ছয় বছর পর্যন্ত নিয়মিত খিচুড়ি, ডিম, দুধ ও কলা সরবরাহ করা হয়। দুগ্ধপোষ্য শিশুকে মশা-মাছির হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে ছোট মশারি সরবরাহ করা হয়। এ ছাড়া মায়ের সঙ্গে থাকা শিশুদের প্রয়োজনীয় পোশাক, নতুন নতুন খেলনা ও লেখাপড়ার সামগ্রী সরবরাহ করা হয় বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৩০ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
৪৩ মিনিট আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে