সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় তিনি বাদী হয়ে জিডি করেন।
এর আগে আজ বুধবার সকালে চেয়ারম্যানের ভাই ও তাঁর ছেলেকে লাঠি ও রামদা নিয়ে ধাওয়া করে ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি দল। এ সময় প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক উল্লেখ করেন, তিনি উপজেলার বারদী ইউনিয়ন পরিষদের দুইবারের চেয়ারম্যান। তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় নির্বাচন করেননি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন লায়ন মাহবুবুর রহমান বাবুল। তবে এখনো দায়িত্ব হস্তান্তর হয়নি।
নির্বাচনে ৯ নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিন প্রার্থী নাজমুল হক, ইব্রাহিম খলিল ইবু ও জাকির হোসেন। ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন নাজমুল হক।
জহিরুল হক জানান, ইউপি সদস্য নির্বাচনে তিনি কাউকেই সমর্থন দেননি। কিন্তু পরাজিত হয়ে ইব্রাহিম খলিল ইবু ও জাকির হোসেন নির্বাচনের দিন রাতে একত্রিত হয়ে বাড়িতে হামলা চালিয়। এতে ভাই, ভাতিজা, ভাইয়ের স্ত্রী আহত হন। আহতদের ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পর তৃতীয় ধাপে এ ইউনিয়নের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান লায়ন মাহবুবুর রহমান বাবুল বিরোধ মীমাংসা করে দেন।
জানা গেছে, এ ঘটনার প্রায় এক মাস পর আজ বুধবার সকালে চেয়ারম্যান জহিরুলের ভাই ওবায়দুল ও তার ছেলে হাফিজুলের ওপর বারদী বাজারে ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে সৈকত রাসেল, মানিকসহ ১০-১২ জনের একটি দল হামলা চালায়।
বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক বলেন, ‘আমি এখনো এ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তাছাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমার ও আমার জীবনের নিরাপত্তা নেই। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার বাড়ি পর্যন্ত আমার পরিবারের সদস্যদের ধাওয়া করে নিয়ে যায়। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সোনারগাঁ থানায় আমি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
অভিযুক্ত ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘জহির চেয়ারম্যান তার প্রভাবে ভাতিজাকে নির্বাচিত করেছেন।’ তবে হুমকির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন কথা বলেননি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় তিনি বাদী হয়ে জিডি করেন।
এর আগে আজ বুধবার সকালে চেয়ারম্যানের ভাই ও তাঁর ছেলেকে লাঠি ও রামদা নিয়ে ধাওয়া করে ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি দল। এ সময় প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক উল্লেখ করেন, তিনি উপজেলার বারদী ইউনিয়ন পরিষদের দুইবারের চেয়ারম্যান। তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় নির্বাচন করেননি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন লায়ন মাহবুবুর রহমান বাবুল। তবে এখনো দায়িত্ব হস্তান্তর হয়নি।
নির্বাচনে ৯ নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিন প্রার্থী নাজমুল হক, ইব্রাহিম খলিল ইবু ও জাকির হোসেন। ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন নাজমুল হক।
জহিরুল হক জানান, ইউপি সদস্য নির্বাচনে তিনি কাউকেই সমর্থন দেননি। কিন্তু পরাজিত হয়ে ইব্রাহিম খলিল ইবু ও জাকির হোসেন নির্বাচনের দিন রাতে একত্রিত হয়ে বাড়িতে হামলা চালিয়। এতে ভাই, ভাতিজা, ভাইয়ের স্ত্রী আহত হন। আহতদের ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পর তৃতীয় ধাপে এ ইউনিয়নের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান লায়ন মাহবুবুর রহমান বাবুল বিরোধ মীমাংসা করে দেন।
জানা গেছে, এ ঘটনার প্রায় এক মাস পর আজ বুধবার সকালে চেয়ারম্যান জহিরুলের ভাই ওবায়দুল ও তার ছেলে হাফিজুলের ওপর বারদী বাজারে ইব্রাহিম খলিলের নেতৃত্বে সৈকত রাসেল, মানিকসহ ১০-১২ জনের একটি দল হামলা চালায়।
বারদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহিরুল হক বলেন, ‘আমি এখনো এ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তাছাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমার ও আমার জীবনের নিরাপত্তা নেই। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার বাড়ি পর্যন্ত আমার পরিবারের সদস্যদের ধাওয়া করে নিয়ে যায়। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সোনারগাঁ থানায় আমি সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
অভিযুক্ত ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘জহির চেয়ারম্যান তার প্রভাবে ভাতিজাকে নির্বাচিত করেছেন।’ তবে হুমকির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন কথা বলেননি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘চেয়ারম্যান জহিরুল হক নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় বসুন্ধরা গ্রুপের অ্যারোসল কারখানায় বিস্ফোরণে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় একটি সোয়েটার কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন শ্রমিকেরা। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়েন মানুষ।
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফের সড়ক অবরোধ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এতে রাজধানীর বেশ কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধসহ তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ রোববার সকালে রাজধানী প্রেসক্লাবের সামনে তোপখানা ও পল্টন সড়ক, মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, খিলগাঁও এবং যাত্রাবাড়ী এলাকায় সড়ক অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে