রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল মানিককে (৫০) গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, প্রতিপক্ষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকেরা তাঁকে হত্যা করেছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মির্জারচর ইউনিয়নের শান্তিপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
জাফর ইকবাল মানিক মির্জারচর গ্রামের মৃত আব্দুল মোতালিব মিয়ার ছেলে। তিনি টানা দুইবার মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
চেয়ারম্যান মানিকের ভাই বারসন মিয়া অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে চলা পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষ মির্জাচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফিরোজ মিয়ার সমর্থকেরা গুলি করে মানিককে হত্যা করেছে। গুলিবিদ্ধ মানিককে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন মো. ফিরোজ মিয়া। বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি জাফর ইকবাল মানিক। এরই জেরে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পর থেকে এলাকা ছাড়া ছিলেন ফিরোজ সমর্থিত লোকজন।
গতকাল শুক্রবার এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের অনুরোধে দুটি পক্ষ আপস মীমাংসার জন্য সালিসে বসেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত না মেনে বৈঠক ছেড়ে যান ফিরোজের লোকেরা। আজ বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয়ে শান্তিপুর বাজারে যান মানিক। সেখানে তাঁকে লক্ষ্য করে দুর্বৃত্তরা গুলি করে পালিয়ে যায়। তাঁকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদীর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আসাদ আবদুল্লাহ খান জানান, মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যানকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তাঁর বুকের বাঁ পাশে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে মির্জাচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মিয়ার ফোন নম্বরে একাধিকবার কল দিলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ সাংবাদিকদের বলেন, ‘চেয়ারম্যান নিহত হওয়ার খবর পেয়ে ওই এলাকায় যাচ্ছি। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।’
বাঁশগাড়ি তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মীর মাহবুব জানান, মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান নিহতের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষের নেতৃত্বে পুলিশের অভিযান চলছে।
নরসিংদীর রায়পুরায় মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল মানিককে (৫০) গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, প্রতিপক্ষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সমর্থকেরা তাঁকে হত্যা করেছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মির্জারচর ইউনিয়নের শান্তিপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
জাফর ইকবাল মানিক মির্জারচর গ্রামের মৃত আব্দুল মোতালিব মিয়ার ছেলে। তিনি টানা দুইবার মির্জারচর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
চেয়ারম্যান মানিকের ভাই বারসন মিয়া অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে চলা পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষ মির্জাচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফিরোজ মিয়ার সমর্থকেরা গুলি করে মানিককে হত্যা করেছে। গুলিবিদ্ধ মানিককে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন মো. ফিরোজ মিয়া। বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি জাফর ইকবাল মানিক। এরই জেরে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পর থেকে এলাকা ছাড়া ছিলেন ফিরোজ সমর্থিত লোকজন।
গতকাল শুক্রবার এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের অনুরোধে দুটি পক্ষ আপস মীমাংসার জন্য সালিসে বসেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত না মেনে বৈঠক ছেড়ে যান ফিরোজের লোকেরা। আজ বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয়ে শান্তিপুর বাজারে যান মানিক। সেখানে তাঁকে লক্ষ্য করে দুর্বৃত্তরা গুলি করে পালিয়ে যায়। তাঁকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদীর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আসাদ আবদুল্লাহ খান জানান, মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যানকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তাঁর বুকের বাঁ পাশে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে মির্জাচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মিয়ার ফোন নম্বরে একাধিকবার কল দিলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষ সাংবাদিকদের বলেন, ‘চেয়ারম্যান নিহত হওয়ার খবর পেয়ে ওই এলাকায় যাচ্ছি। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।’
বাঁশগাড়ি তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মীর মাহবুব জানান, মির্জারচর ইউপি চেয়ারম্যান নিহতের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রায়পুরা সার্কেল) সত্যজিৎ কুমার ঘোষের নেতৃত্বে পুলিশের অভিযান চলছে।
ছাত্রলীগ নেতা আমিনুল আগে একাধিক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় জেলা পুলিশের কয়েকটি টিমের যৌথ তদন্তে আন্তবিভাগ ডাকাল দলের সদস্যরা শনাক্ত হন। অভিযান চালিয়ে ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর আমিনুলসহ সাত ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।
২ মিনিট আগেচাঁদপুরে সাহরির সময় খাবার গরম করতে লাইনের গ্যাসের চুলা জ্বালালে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। আজ রোববার ভোরে শহরের কোড়ালিয়ায় সাহাবাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের গুলিয়াখালি সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে গিয়ে এক কলেজছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে। আজ রোববার সকালে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় মামলা দায়ের করেন।
২৪ মিনিট আগেমাগুরায় শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি। আজ রোববার সকালে আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৩১ মিনিট আগে