নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী দনিয়া ও কদমতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিএমপির লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির, তাঁর চার নারী সহযোগী লিমা আক্তার রিনা, সাজেদা আক্তার, রোমানা ইসলাম ও মমতাজ বেগম। তাঁদের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
ঈদকে সামনে রেখে পশুর হাটে জাল নোট ছড়িয়ে দিতে এসব চক্র ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ীর দনিয়া ও কদমতলী এলাকার দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের তৈরি করা প্রায় সোয়া এক কোটি জাল টাকা এবং আরও প্রায় তিন কোটি জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। দুটি বাসায় দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করা হতো। চক্রটি কম্পিউটারে গ্রাফিকস ও ফটোশপের মাধ্যমে জাল নোটে নিরাপত্তা সুতা, ওয়াটার মার্ক ও কালার শিফটিং কোয়ালিটি সবকিছু নিখুঁতভাবে করে। সাধারণ চোখে তাঁদের তৈরি জাল নোট নকল মনে হয় না। তবে বেশিক্ষণ নাড়াচাড়া করে দেখলে বা মেশিনে ধরলে এটি ধরা পড়ে। জাল নোট তৈরির সময় সহযোগী বা অন্য কেউ কারখানায় ধরা পড়লে জাকির মাজারে মাজারে অবস্থান করে। তখন মাজারের কর্মী হয়ে ঘুরে বেড়ান। এ জন্য তাঁকে মাজার জাকির বলা হয়।
ডিবি জানায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় জাল নোটের ছোট ছোট ঘরোয়া কারখানা স্থাপনকারীরা জাকিরের কাছ থেকে কারিগর, সফটকপি, পরামর্শ এমনকি মডেল জাল টাকা ও রুপি নেয়। নতুন অপরাধীদের কাছে জাকির প্রযুক্তি বিক্রি করে। এ জন্য এই অপরাধীদের কাছে জাকির ‘গুরু জাকির’ হিসেবেও পরিচিত।
২৫ বছর ধরে জাল নোটের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসা করার পাশাপাশি বিভিন্ন মানের জাল নোট ও জাল রুপি তৈরিতে অত্যন্ত দক্ষ লিয়াকত হোসেন জাকির। ২০১২ সাল থেকে ৫০০ ও ১০০০ টাকার জালনো ট তৈরি করলেও বর্তমানে মানুষ যাতে সন্দেহ না করে, সে জন্য বড় নোট জাল করার পাশাপাশি ১০০ টাকা, ২০০ টাকার নোটও জাল করে থাকেন।
এর আগে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২০ সালে জাকিরকে অন্তত ছয়বার গ্রেপ্তার করা হন। তবে তিনি সংশোধন হননি। জামিনে বেরিয়ে পুরোনো অপরাধে জড়ান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ এড়াতে তিনি খুলনা ও বাগেরহাটের বিলাসবহুল এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি করে বাসার ভেতরে জাল নোট তৈরি ও বিক্রি করার কাজ করে আসছিলেন।
বাগেরহাট ও খুলনা এলাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের জাল নোটের কারবারিরা টাকা নিতে ঝুঁকি হওয়ায় যাত্রাবাড়ীর দনিয়ায় লিমা আক্তার রিনার বাসায় একটি অস্থায়ী কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। সেখান থেকেই ঈদে জাল নোট সরবরাহ করার কথা ছিল। আগে জাল নোটের একটি এক লাখ টাকার বান্ডিল ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে কাগজ, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের কালি ও আনুষঙ্গিক উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রতিটি ১০০০ টাকার এক লাখের একটি বান্ডিল ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন জাকির। তিনি বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট পাইকারি বিক্রি করতেন। পুরুষ–নারী মিলে তাঁর প্রায় ১৫–২০ জন কর্মচারী রয়েছে। তাঁদের তিনি দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা বেতন দিতেন। অনলাইনে জাল নোটের অর্ডার নিতেন জাকির। এরপর কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিতেন।
জাকিরের সহযোগী লিমা আক্তার রিনা এর আগে দুবার এবং রুমানা ইসলাম ইয়াবা ও আইসসহ গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে ছিলেন।
জাল নোট তৈরি চক্রের বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ বলেন, ঈদকে সামনে রেখে এই চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাজারে কী পরিমাণ টাকা ছেড়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ বলেন, পশুর হাটগুলোতে যন্ত্রের মাধ্যমে টাকা আসল–নকল যাচাই করে গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। সচেতন হতে হবে। জাকিরকে এর আগেও একাধিকবার গ্রেপ্তার করা হয়। তবে প্রতিবারই জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়ান। জেলখানায় গিয়ে নতুন নতুন চক্র তৈরি করেন, জামিনের পর তাঁদের নিয়ে জাল নোটের ব্যবসা তৈরি করেন।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী দনিয়া ও কদমতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিএমপির লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির, তাঁর চার নারী সহযোগী লিমা আক্তার রিনা, সাজেদা আক্তার, রোমানা ইসলাম ও মমতাজ বেগম। তাঁদের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
ঈদকে সামনে রেখে পশুর হাটে জাল নোট ছড়িয়ে দিতে এসব চক্র ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ীর দনিয়া ও কদমতলী এলাকার দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের তৈরি করা প্রায় সোয়া এক কোটি জাল টাকা এবং আরও প্রায় তিন কোটি জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। দুটি বাসায় দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করা হতো। চক্রটি কম্পিউটারে গ্রাফিকস ও ফটোশপের মাধ্যমে জাল নোটে নিরাপত্তা সুতা, ওয়াটার মার্ক ও কালার শিফটিং কোয়ালিটি সবকিছু নিখুঁতভাবে করে। সাধারণ চোখে তাঁদের তৈরি জাল নোট নকল মনে হয় না। তবে বেশিক্ষণ নাড়াচাড়া করে দেখলে বা মেশিনে ধরলে এটি ধরা পড়ে। জাল নোট তৈরির সময় সহযোগী বা অন্য কেউ কারখানায় ধরা পড়লে জাকির মাজারে মাজারে অবস্থান করে। তখন মাজারের কর্মী হয়ে ঘুরে বেড়ান। এ জন্য তাঁকে মাজার জাকির বলা হয়।
ডিবি জানায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় জাল নোটের ছোট ছোট ঘরোয়া কারখানা স্থাপনকারীরা জাকিরের কাছ থেকে কারিগর, সফটকপি, পরামর্শ এমনকি মডেল জাল টাকা ও রুপি নেয়। নতুন অপরাধীদের কাছে জাকির প্রযুক্তি বিক্রি করে। এ জন্য এই অপরাধীদের কাছে জাকির ‘গুরু জাকির’ হিসেবেও পরিচিত।
২৫ বছর ধরে জাল নোটের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসা করার পাশাপাশি বিভিন্ন মানের জাল নোট ও জাল রুপি তৈরিতে অত্যন্ত দক্ষ লিয়াকত হোসেন জাকির। ২০১২ সাল থেকে ৫০০ ও ১০০০ টাকার জালনো ট তৈরি করলেও বর্তমানে মানুষ যাতে সন্দেহ না করে, সে জন্য বড় নোট জাল করার পাশাপাশি ১০০ টাকা, ২০০ টাকার নোটও জাল করে থাকেন।
এর আগে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২০ সালে জাকিরকে অন্তত ছয়বার গ্রেপ্তার করা হন। তবে তিনি সংশোধন হননি। জামিনে বেরিয়ে পুরোনো অপরাধে জড়ান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ এড়াতে তিনি খুলনা ও বাগেরহাটের বিলাসবহুল এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি করে বাসার ভেতরে জাল নোট তৈরি ও বিক্রি করার কাজ করে আসছিলেন।
বাগেরহাট ও খুলনা এলাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের জাল নোটের কারবারিরা টাকা নিতে ঝুঁকি হওয়ায় যাত্রাবাড়ীর দনিয়ায় লিমা আক্তার রিনার বাসায় একটি অস্থায়ী কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। সেখান থেকেই ঈদে জাল নোট সরবরাহ করার কথা ছিল। আগে জাল নোটের একটি এক লাখ টাকার বান্ডিল ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে কাগজ, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের কালি ও আনুষঙ্গিক উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রতিটি ১০০০ টাকার এক লাখের একটি বান্ডিল ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন জাকির। তিনি বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট পাইকারি বিক্রি করতেন। পুরুষ–নারী মিলে তাঁর প্রায় ১৫–২০ জন কর্মচারী রয়েছে। তাঁদের তিনি দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা বেতন দিতেন। অনলাইনে জাল নোটের অর্ডার নিতেন জাকির। এরপর কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিতেন।
জাকিরের সহযোগী লিমা আক্তার রিনা এর আগে দুবার এবং রুমানা ইসলাম ইয়াবা ও আইসসহ গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে ছিলেন।
জাল নোট তৈরি চক্রের বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ বলেন, ঈদকে সামনে রেখে এই চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাজারে কী পরিমাণ টাকা ছেড়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ বলেন, পশুর হাটগুলোতে যন্ত্রের মাধ্যমে টাকা আসল–নকল যাচাই করে গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। সচেতন হতে হবে। জাকিরকে এর আগেও একাধিকবার গ্রেপ্তার করা হয়। তবে প্রতিবারই জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়ান। জেলখানায় গিয়ে নতুন নতুন চক্র তৈরি করেন, জামিনের পর তাঁদের নিয়ে জাল নোটের ব্যবসা তৈরি করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী দনিয়া ও কদমতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিএমপির লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির, তাঁর চার নারী সহযোগী লিমা আক্তার রিনা, সাজেদা আক্তার, রোমানা ইসলাম ও মমতাজ বেগম। তাঁদের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
ঈদকে সামনে রেখে পশুর হাটে জাল নোট ছড়িয়ে দিতে এসব চক্র ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ীর দনিয়া ও কদমতলী এলাকার দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের তৈরি করা প্রায় সোয়া এক কোটি জাল টাকা এবং আরও প্রায় তিন কোটি জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। দুটি বাসায় দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করা হতো। চক্রটি কম্পিউটারে গ্রাফিকস ও ফটোশপের মাধ্যমে জাল নোটে নিরাপত্তা সুতা, ওয়াটার মার্ক ও কালার শিফটিং কোয়ালিটি সবকিছু নিখুঁতভাবে করে। সাধারণ চোখে তাঁদের তৈরি জাল নোট নকল মনে হয় না। তবে বেশিক্ষণ নাড়াচাড়া করে দেখলে বা মেশিনে ধরলে এটি ধরা পড়ে। জাল নোট তৈরির সময় সহযোগী বা অন্য কেউ কারখানায় ধরা পড়লে জাকির মাজারে মাজারে অবস্থান করে। তখন মাজারের কর্মী হয়ে ঘুরে বেড়ান। এ জন্য তাঁকে মাজার জাকির বলা হয়।
ডিবি জানায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় জাল নোটের ছোট ছোট ঘরোয়া কারখানা স্থাপনকারীরা জাকিরের কাছ থেকে কারিগর, সফটকপি, পরামর্শ এমনকি মডেল জাল টাকা ও রুপি নেয়। নতুন অপরাধীদের কাছে জাকির প্রযুক্তি বিক্রি করে। এ জন্য এই অপরাধীদের কাছে জাকির ‘গুরু জাকির’ হিসেবেও পরিচিত।
২৫ বছর ধরে জাল নোটের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসা করার পাশাপাশি বিভিন্ন মানের জাল নোট ও জাল রুপি তৈরিতে অত্যন্ত দক্ষ লিয়াকত হোসেন জাকির। ২০১২ সাল থেকে ৫০০ ও ১০০০ টাকার জালনো ট তৈরি করলেও বর্তমানে মানুষ যাতে সন্দেহ না করে, সে জন্য বড় নোট জাল করার পাশাপাশি ১০০ টাকা, ২০০ টাকার নোটও জাল করে থাকেন।
এর আগে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২০ সালে জাকিরকে অন্তত ছয়বার গ্রেপ্তার করা হন। তবে তিনি সংশোধন হননি। জামিনে বেরিয়ে পুরোনো অপরাধে জড়ান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ এড়াতে তিনি খুলনা ও বাগেরহাটের বিলাসবহুল এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি করে বাসার ভেতরে জাল নোট তৈরি ও বিক্রি করার কাজ করে আসছিলেন।
বাগেরহাট ও খুলনা এলাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের জাল নোটের কারবারিরা টাকা নিতে ঝুঁকি হওয়ায় যাত্রাবাড়ীর দনিয়ায় লিমা আক্তার রিনার বাসায় একটি অস্থায়ী কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। সেখান থেকেই ঈদে জাল নোট সরবরাহ করার কথা ছিল। আগে জাল নোটের একটি এক লাখ টাকার বান্ডিল ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে কাগজ, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের কালি ও আনুষঙ্গিক উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রতিটি ১০০০ টাকার এক লাখের একটি বান্ডিল ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন জাকির। তিনি বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট পাইকারি বিক্রি করতেন। পুরুষ–নারী মিলে তাঁর প্রায় ১৫–২০ জন কর্মচারী রয়েছে। তাঁদের তিনি দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা বেতন দিতেন। অনলাইনে জাল নোটের অর্ডার নিতেন জাকির। এরপর কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিতেন।
জাকিরের সহযোগী লিমা আক্তার রিনা এর আগে দুবার এবং রুমানা ইসলাম ইয়াবা ও আইসসহ গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে ছিলেন।
জাল নোট তৈরি চক্রের বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ বলেন, ঈদকে সামনে রেখে এই চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাজারে কী পরিমাণ টাকা ছেড়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ বলেন, পশুর হাটগুলোতে যন্ত্রের মাধ্যমে টাকা আসল–নকল যাচাই করে গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। সচেতন হতে হবে। জাকিরকে এর আগেও একাধিকবার গ্রেপ্তার করা হয়। তবে প্রতিবারই জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়ান। জেলখানায় গিয়ে নতুন নতুন চক্র তৈরি করেন, জামিনের পর তাঁদের নিয়ে জাল নোটের ব্যবসা তৈরি করেন।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী দনিয়া ও কদমতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিএমপির লালবাগ গোয়েন্দা বিভাগ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির, তাঁর চার নারী সহযোগী লিমা আক্তার রিনা, সাজেদা আক্তার, রোমানা ইসলাম ও মমতাজ বেগম। তাঁদের বিরুদ্ধে কদমতলী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
ঈদকে সামনে রেখে পশুর হাটে জাল নোট ছড়িয়ে দিতে এসব চক্র ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে জানিয়েছে ডিবি।
ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ীর দনিয়া ও কদমতলী এলাকার দুটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের তৈরি করা প্রায় সোয়া এক কোটি জাল টাকা এবং আরও প্রায় তিন কোটি জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। দুটি বাসায় দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করা হতো। চক্রটি কম্পিউটারে গ্রাফিকস ও ফটোশপের মাধ্যমে জাল নোটে নিরাপত্তা সুতা, ওয়াটার মার্ক ও কালার শিফটিং কোয়ালিটি সবকিছু নিখুঁতভাবে করে। সাধারণ চোখে তাঁদের তৈরি জাল নোট নকল মনে হয় না। তবে বেশিক্ষণ নাড়াচাড়া করে দেখলে বা মেশিনে ধরলে এটি ধরা পড়ে। জাল নোট তৈরির সময় সহযোগী বা অন্য কেউ কারখানায় ধরা পড়লে জাকির মাজারে মাজারে অবস্থান করে। তখন মাজারের কর্মী হয়ে ঘুরে বেড়ান। এ জন্য তাঁকে মাজার জাকির বলা হয়।
ডিবি জানায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় জাল নোটের ছোট ছোট ঘরোয়া কারখানা স্থাপনকারীরা জাকিরের কাছ থেকে কারিগর, সফটকপি, পরামর্শ এমনকি মডেল জাল টাকা ও রুপি নেয়। নতুন অপরাধীদের কাছে জাকির প্রযুক্তি বিক্রি করে। এ জন্য এই অপরাধীদের কাছে জাকির ‘গুরু জাকির’ হিসেবেও পরিচিত।
২৫ বছর ধরে জাল নোটের খুচরা ও পাইকারি ব্যবসা করার পাশাপাশি বিভিন্ন মানের জাল নোট ও জাল রুপি তৈরিতে অত্যন্ত দক্ষ লিয়াকত হোসেন জাকির। ২০১২ সাল থেকে ৫০০ ও ১০০০ টাকার জালনো ট তৈরি করলেও বর্তমানে মানুষ যাতে সন্দেহ না করে, সে জন্য বড় নোট জাল করার পাশাপাশি ১০০ টাকা, ২০০ টাকার নোটও জাল করে থাকেন।
এর আগে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২০ সালে জাকিরকে অন্তত ছয়বার গ্রেপ্তার করা হন। তবে তিনি সংশোধন হননি। জামিনে বেরিয়ে পুরোনো অপরাধে জড়ান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ এড়াতে তিনি খুলনা ও বাগেরহাটের বিলাসবহুল এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি করে বাসার ভেতরে জাল নোট তৈরি ও বিক্রি করার কাজ করে আসছিলেন।
বাগেরহাট ও খুলনা এলাকা থেকে উত্তরাঞ্চলের জাল নোটের কারবারিরা টাকা নিতে ঝুঁকি হওয়ায় যাত্রাবাড়ীর দনিয়ায় লিমা আক্তার রিনার বাসায় একটি অস্থায়ী কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। সেখান থেকেই ঈদে জাল নোট সরবরাহ করার কথা ছিল। আগে জাল নোটের একটি এক লাখ টাকার বান্ডিল ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে কাগজ, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের কালি ও আনুষঙ্গিক উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রতিটি ১০০০ টাকার এক লাখের একটি বান্ডিল ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন জাকির। তিনি বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট পাইকারি বিক্রি করতেন। পুরুষ–নারী মিলে তাঁর প্রায় ১৫–২০ জন কর্মচারী রয়েছে। তাঁদের তিনি দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা বেতন দিতেন। অনলাইনে জাল নোটের অর্ডার নিতেন জাকির। এরপর কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিতেন।
জাকিরের সহযোগী লিমা আক্তার রিনা এর আগে দুবার এবং রুমানা ইসলাম ইয়াবা ও আইসসহ গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে ছিলেন।
জাল নোট তৈরি চক্রের বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ বলেন, ঈদকে সামনে রেখে এই চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাজারে কী পরিমাণ টাকা ছেড়েছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ বলেন, পশুর হাটগুলোতে যন্ত্রের মাধ্যমে টাকা আসল–নকল যাচাই করে গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। সচেতন হতে হবে। জাকিরকে এর আগেও একাধিকবার গ্রেপ্তার করা হয়। তবে প্রতিবারই জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়ান। জেলখানায় গিয়ে নতুন নতুন চক্র তৈরি করেন, জামিনের পর তাঁদের নিয়ে জাল নোটের ব্যবসা তৈরি করেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
১১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন মাওলানা রুহুল আমিন। নামাজের আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি হাফেজ মো. নুরুজ্জামান, রাজশাহী মহানগর শাখার সেক্রেটারি ইমরান নাজির, অফিস সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন ও অর্থ সম্পাদক জহির রায়হান প্রমুখ।
বক্তারা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির বীরত্বপূর্ণ অবদান ও আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তাঁরা বলেন, অন্যায় এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে হাদির আপসহীন অবস্থান ভবিষ্যতেও সংগ্রামীদের প্রেরণা জোগাবে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন মাওলানা রুহুল আমিন। নামাজের আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি হাফেজ মো. নুরুজ্জামান, রাজশাহী মহানগর শাখার সেক্রেটারি ইমরান নাজির, অফিস সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন ও অর্থ সম্পাদক জহির রায়হান প্রমুখ।
বক্তারা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির বীরত্বপূর্ণ অবদান ও আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তাঁরা বলেন, অন্যায় এবং আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে হাদির আপসহীন অবস্থান ভবিষ্যতেও সংগ্রামীদের প্রেরণা জোগাবে।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভা
০৮ জুন ২০২৪
মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
২৫ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন ছাত্রলীগ কর্মী তোফায়েল হোসেন বাবলু, ৫ নম্বর কালাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাজ্জাদ মিয়া, মৌলভীবাজার সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি সুমন আহমদ, কুতুবদিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নুরুল আলম, কমলগঞ্জ উপজেলা শাখার আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আমির হামজা, বড়লেখা শাহবাজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ খান, ছাত্রলীগ কর্মী মো. মাহমুদ হাসান, শ্রমিক লীগ নেতা আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মো. সোহেল মিয়া।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন ছাত্রলীগ কর্মী তোফায়েল হোসেন বাবলু, ৫ নম্বর কালাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাজ্জাদ মিয়া, মৌলভীবাজার সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি সুমন আহমদ, কুতুবদিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নুরুল আলম, কমলগঞ্জ উপজেলা শাখার আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আমির হামজা, বড়লেখা শাহবাজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ খান, ছাত্রলীগ কর্মী মো. মাহমুদ হাসান, শ্রমিক লীগ নেতা আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মো. সোহেল মিয়া।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, অভিযান অব্যাহত থাকবে।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভা
০৮ জুন ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
১১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ এসব আদেশ দেন।
যাদের ফের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে তারা হলেন ফয়সালের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা।
শনিবার সন্ধ্যায় তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ প্রত্যেকের পুনরায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গত ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে আসা দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদির মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢামেক ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাদি মারা যান।
হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুইদিন পর গত রোববার ১৪ ডিসেম্বর রাতে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় হাদী মৃত্যুবরণ করলে গতকাল শুক্রবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাদি হত্যা চেষ্টা মামলায় দন্ডবিধির ৩০২ ধারা সংযোজনের আবেদন করেন। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৩০২ ধারা সংযোজনের আবেদন মঞ্জুর করার পর এটি হত্যা মামলায় রূপান্তর হয়।
এই মামলায় ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কয়েকজন কেউ আসামি করা হয়েছে। মামলা দায়ের এর পর মামলাটি তদন্তের জন্য ডিবিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
হাদিকে হত্যাচেষ্টায় দুর্বৃত্তদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক হিসাবে মো. আব্দুল হান্নানকেও গত ১৪ ডিসেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। তিনি কারাগারে আছেন। এ মামলায় ফয়সালের সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙ্গা কবির সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। ফয়সালের মা ও বাবা ইতিমধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন এই মামলায়। তারা কারাগারে আছেন।
মাইক্রোবাস চালক নুরুজ্জামান কারাগারে
ফয়সালকে যে মাইক্রোবাসে করে ঢাকা থেকে পাচার করা হয়েছিল সেই মাইক্রোবাসের চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তিন দিনের রিমান্ড শেষে আজ তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ফায়সালকে পালাতে সহযোগিতা করার অভিযোগে রেন্ট এ কারের মালিক নুরুজ্জামানকে গত ১৭ ডিসেম্বর তিনদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সিদ্দিক আজাদ এসব আদেশ দেন।
যাদের ফের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে তারা হলেন ফয়সালের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু এবং বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা।
শনিবার সন্ধ্যায় তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ প্রত্যেকের পুনরায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গত ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে আসা দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদির মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢামেক ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাদি মারা যান।
হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুইদিন পর গত রোববার ১৪ ডিসেম্বর রাতে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের পল্টন থানায় হত্যা চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় হাদী মৃত্যুবরণ করলে গতকাল শুক্রবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাদি হত্যা চেষ্টা মামলায় দন্ডবিধির ৩০২ ধারা সংযোজনের আবেদন করেন। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৩০২ ধারা সংযোজনের আবেদন মঞ্জুর করার পর এটি হত্যা মামলায় রূপান্তর হয়।
এই মামলায় ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কয়েকজন কেউ আসামি করা হয়েছে। মামলা দায়ের এর পর মামলাটি তদন্তের জন্য ডিবিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
হাদিকে হত্যাচেষ্টায় দুর্বৃত্তদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক হিসাবে মো. আব্দুল হান্নানকেও গত ১৪ ডিসেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। তিনি কারাগারে আছেন। এ মামলায় ফয়সালের সহযোগী কবির ওরফে দাঁতভাঙ্গা কবির সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। ফয়সালের মা ও বাবা ইতিমধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন এই মামলায়। তারা কারাগারে আছেন।
মাইক্রোবাস চালক নুরুজ্জামান কারাগারে
ফয়সালকে যে মাইক্রোবাসে করে ঢাকা থেকে পাচার করা হয়েছিল সেই মাইক্রোবাসের চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তিন দিনের রিমান্ড শেষে আজ তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ফায়সালকে পালাতে সহযোগিতা করার অভিযোগে রেন্ট এ কারের মালিক নুরুজ্জামানকে গত ১৭ ডিসেম্বর তিনদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভা
০৮ জুন ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
১১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
২৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
গতকাল শুক্রবার সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) শেষে সদস্যদের সরাসরি ভোটে আগামী এক বছরের জন্য ১৫ সদস্যের এই কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। র্যাকের বিদায়ী সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফের সভাপতিত্বে রাজধানীর সেগুনবাগিচার একটি রেস্টুরেন্টে সংগঠনের এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সহসভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি রফিক উজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন সময় টেলিভিশনের সহযোগী জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক তাসলিমুল আলম তৌহিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক মানবজমিনের সিনিয়র রিপোর্টার মারুফ কিবরিয়া।
দৈনিক আজকালের খবরের সাইফুল ইসলাম মন্টু অর্থ সম্পাদক, রাজধানী টিভির মাসুদ রানা দপ্তর সম্পাদক, সারাবাংলা ডটনেটের নাজনীন আক্তার লাকি প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, জিটিভির জান্নাতুল ফেরদৌসি প্রশিক্ষণ ও কল্যাণ সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠের ফজলুর রহমান ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য পদে সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কাশেম, দৈনিক যুগান্তরের আব্দুল্লাহ আল মামুন, দৈনিক ইত্তেফাকের জামিউল আহসান শিপু, দৈনিক খবরের কাগজের মতলু মল্লিক ও রূপালী বাংলাদেশের সাইফ বাবলু বিজয়ী হয়েছে।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে নির্বাচন পরিচালনা করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সিনিয়র সাংবাদিক তৌহিদুর রহমান।

দুর্নীতিবিরোধী সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশনের (র্যাক) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল এসের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর শাফি উদ্দিন আহমদ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার তাবারুল হক।
গতকাল শুক্রবার সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) শেষে সদস্যদের সরাসরি ভোটে আগামী এক বছরের জন্য ১৫ সদস্যের এই কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। র্যাকের বিদায়ী সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফের সভাপতিত্বে রাজধানীর সেগুনবাগিচার একটি রেস্টুরেন্টে সংগঠনের এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সহসভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি রফিক উজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন সময় টেলিভিশনের সহযোগী জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক তাসলিমুল আলম তৌহিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক মানবজমিনের সিনিয়র রিপোর্টার মারুফ কিবরিয়া।
দৈনিক আজকালের খবরের সাইফুল ইসলাম মন্টু অর্থ সম্পাদক, রাজধানী টিভির মাসুদ রানা দপ্তর সম্পাদক, সারাবাংলা ডটনেটের নাজনীন আক্তার লাকি প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, জিটিভির জান্নাতুল ফেরদৌসি প্রশিক্ষণ ও কল্যাণ সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠের ফজলুর রহমান ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য পদে সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কাশেম, দৈনিক যুগান্তরের আব্দুল্লাহ আল মামুন, দৈনিক ইত্তেফাকের জামিউল আহসান শিপু, দৈনিক খবরের কাগজের মতলু মল্লিক ও রূপালী বাংলাদেশের সাইফ বাবলু বিজয়ী হয়েছে।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে নির্বাচন পরিচালনা করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সিনিয়র সাংবাদিক তৌহিদুর রহমান।

শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভা
০৮ জুন ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী কলেজ মাঠে জানাজার আয়োজন করা হয়। ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী মহানগর শাখা এর আয়োজন করে।
১১ মিনিট আগে
মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলায় মূল সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ তিনজনকে ফের ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে গাড়ি চালক নুরুজ্জামানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে