নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুলশান ২ নম্বরের দীর্ঘদিন ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরে শেষ বারের মতো সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের মরদেহ। স্বজনদের শ্রদ্ধা জানানো শেষে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে তাঁর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় সিএমএইচের হিমঘরে।
দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদে। আজ শনিবার সকালে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ার পর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষ করে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গুলশান ২ নম্বরের বাসভবনে।
মেয়ে জামাতা আহাদুজ্জামান মোহাম্মদ আলী বলেন, তিনি ছিলেন একজন নিভৃতচারী মানুষ। শেষ দিনগুলোতে এসেও তিনি দেশের খোঁজ খবর রাখতেন। এক চোখে না দেখেও তিনি নিয়মিত খবরের কাগজ পড়তেন।
সাহাবুদ্দীন আহমেদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে তিনি বলেন, আমরা কখনোই তাঁকে কোনো দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কথা বলতে দেখিনি। তিনি শুধু চাইতেন দেশের মানুষ যেন স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারে।
সাহাবুদ্দীন আহমেদের প্রতিবেশী এবং সিরাজগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগের সাংসদ ডা. হাবিবে মিল্লাত বলেন, তিনি ছিলেন একজন সৎ, সজ্জন এবং নির্লোভ মানুষ। সারা দেশের মানুষ তাঁকে যেমন ভালো মানুষ হিসেবে জানত, আমরা যারা তাঁকে কাছ থেকে দেখেছি আমরাও তেমনই জানতাম। তাঁর মধ্যে কোনো কপটতা ছিল না।
দেশের ক্রান্তিলগ্নে সাহাবুদ্দীন আহমেদের দায়িত্ব পালন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একজন মানুষ কোনো বিতর্ক ছাড়াই দেশের প্রয়োজনে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তাঁর এ অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।
এর আগে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় তার পৈতৃক ভিটা নেত্রকোনার পেমই গ্রামে। সেখানে প্রথম দফা জানাজা শেষে তার মরদেহ ফিরিয়ে আনা হয় গুলশানের বাসভবনে। বাসভবনে শ্রদ্ধা জানানোর পর তাঁর মরদেহ সিএমএইচের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হবে।
বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে রোববার সকাল ১০টায় সুপ্রিম কোর্টে সামনে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তাঁকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
গত ফেব্রুয়ারিতে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সাহাবুদ্দীন আহমদকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানান, সেখানে ভর্তি করানোর পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়।
বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ ও ষষ্ঠ প্রধান বিচারপতি এবং দুবার দায়িত্ব পালনকারী রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি প্রথমে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর হতে ১৯৯১ সালের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতায় থাকাকালীন ১৯৯৬ সালের ২৩ জুলাই থেকে ২০০১ সালের ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
গুলশান ২ নম্বরের দীর্ঘদিন ছিলেন তিনি। মৃত্যুর পরে শেষ বারের মতো সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের মরদেহ। স্বজনদের শ্রদ্ধা জানানো শেষে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে তাঁর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় সিএমএইচের হিমঘরে।
দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদে। আজ শনিবার সকালে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়ার পর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষ করে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গুলশান ২ নম্বরের বাসভবনে।
মেয়ে জামাতা আহাদুজ্জামান মোহাম্মদ আলী বলেন, তিনি ছিলেন একজন নিভৃতচারী মানুষ। শেষ দিনগুলোতে এসেও তিনি দেশের খোঁজ খবর রাখতেন। এক চোখে না দেখেও তিনি নিয়মিত খবরের কাগজ পড়তেন।
সাহাবুদ্দীন আহমেদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে তিনি বলেন, আমরা কখনোই তাঁকে কোনো দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কথা বলতে দেখিনি। তিনি শুধু চাইতেন দেশের মানুষ যেন স্বাধীনভাবে বাঁচতে পারে।
সাহাবুদ্দীন আহমেদের প্রতিবেশী এবং সিরাজগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগের সাংসদ ডা. হাবিবে মিল্লাত বলেন, তিনি ছিলেন একজন সৎ, সজ্জন এবং নির্লোভ মানুষ। সারা দেশের মানুষ তাঁকে যেমন ভালো মানুষ হিসেবে জানত, আমরা যারা তাঁকে কাছ থেকে দেখেছি আমরাও তেমনই জানতাম। তাঁর মধ্যে কোনো কপটতা ছিল না।
দেশের ক্রান্তিলগ্নে সাহাবুদ্দীন আহমেদের দায়িত্ব পালন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একজন মানুষ কোনো বিতর্ক ছাড়াই দেশের প্রয়োজনে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তাঁর এ অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।
এর আগে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় তার পৈতৃক ভিটা নেত্রকোনার পেমই গ্রামে। সেখানে প্রথম দফা জানাজা শেষে তার মরদেহ ফিরিয়ে আনা হয় গুলশানের বাসভবনে। বাসভবনে শ্রদ্ধা জানানোর পর তাঁর মরদেহ সিএমএইচের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হবে।
বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে রোববার সকাল ১০টায় সুপ্রিম কোর্টে সামনে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তাঁকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
গত ফেব্রুয়ারিতে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সাহাবুদ্দীন আহমদকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানান, সেখানে ভর্তি করানোর পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়।
বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ ও ষষ্ঠ প্রধান বিচারপতি এবং দুবার দায়িত্ব পালনকারী রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি প্রথমে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর হতে ১৯৯১ সালের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতায় থাকাকালীন ১৯৯৬ সালের ২৩ জুলাই থেকে ২০০১ সালের ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে