টঙ্গীবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় একই পরিবারের তিন সদস্য ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। এ ঘটনায় ছিনতাইকারীদের আঘাতে পিতার মৃত্যু হয় আর গুরুতর আহত হন দুই ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টায় বালিগাঁও-টঙ্গিবাড়ী সড়কের তোলকাই বড় কড়ইগাছের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
ছিনতাইকারীদের আঘাতে তোলকাই গ্রামের ফার্নিচার ব্যবসায়ী আলীম হোসেন (৫৫) ও তাঁর দুই পুত্র শুভ (৩৫) ও শান্তকে (১৩) পথরোধ করে ছিনতাই করার সময় বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা পিতা আলীমকে মেরে রাস্তার পাশের ডোবার পানিতে ফেলে দেয়। এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, রাত ২টায় আলীম ও তাঁর দুই পুত্র উপজেলার বড়দিয়ায় আলীমের ফার্নিচারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে একটি মোটরসাইকেলে বাসায় ফিরছিলেন। এমন সময় পথে তোলকাই কড়ইগাছের সামনে সশস্ত্র ছিনতাইকারী দলের কবলে পড়েন তাঁরা। ছিনতাইকারীরা রাস্তার ওপর মোটা রশি বেঁধে তাঁদের পথরোধ করে থামিয়ে তিনজনকে মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় আলীমকে রাস্তার পাশে ডোবায় ফেলে দেয় আর সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আহত পুত্রদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আলীম হোসেনের শ্যালক এস এম মানিক বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আমার ভগ্নিপতি ও দুই ভাগনে দোকান বন্ধ করে মোটরসাইকেলে বাসায় ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা রাস্তায় মোটা রশি বেঁধে পথরোধ করে মোটরসাইকেল থামিয়ে মারধর করে সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং আমার ভগ্নিপতিকে রাস্তার পাশের ডোবার পানিতে ফেলে দেয়। আমার ভগ্নিপতি আলীম হোসেন সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন।’
টঙ্গিবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোল্লা সোয়েব জানান, স্থানীয় লোকজনের সংবাদের ভিত্তিতে নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সোর্স নিয়োগসহ তদন্ত চলছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় একই পরিবারের তিন সদস্য ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। এ ঘটনায় ছিনতাইকারীদের আঘাতে পিতার মৃত্যু হয় আর গুরুতর আহত হন দুই ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টায় বালিগাঁও-টঙ্গিবাড়ী সড়কের তোলকাই বড় কড়ইগাছের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
ছিনতাইকারীদের আঘাতে তোলকাই গ্রামের ফার্নিচার ব্যবসায়ী আলীম হোসেন (৫৫) ও তাঁর দুই পুত্র শুভ (৩৫) ও শান্তকে (১৩) পথরোধ করে ছিনতাই করার সময় বাধা দিলে ছিনতাইকারীরা পিতা আলীমকে মেরে রাস্তার পাশের ডোবার পানিতে ফেলে দেয়। এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, রাত ২টায় আলীম ও তাঁর দুই পুত্র উপজেলার বড়দিয়ায় আলীমের ফার্নিচারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে একটি মোটরসাইকেলে বাসায় ফিরছিলেন। এমন সময় পথে তোলকাই কড়ইগাছের সামনে সশস্ত্র ছিনতাইকারী দলের কবলে পড়েন তাঁরা। ছিনতাইকারীরা রাস্তার ওপর মোটা রশি বেঁধে তাঁদের পথরোধ করে থামিয়ে তিনজনকে মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় আলীমকে রাস্তার পাশে ডোবায় ফেলে দেয় আর সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। আহত পুত্রদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আলীম হোসেনের শ্যালক এস এম মানিক বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আমার ভগ্নিপতি ও দুই ভাগনে দোকান বন্ধ করে মোটরসাইকেলে বাসায় ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা রাস্তায় মোটা রশি বেঁধে পথরোধ করে মোটরসাইকেল থামিয়ে মারধর করে সঙ্গে থাকা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং আমার ভগ্নিপতিকে রাস্তার পাশের ডোবার পানিতে ফেলে দেয়। আমার ভগ্নিপতি আলীম হোসেন সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন।’
টঙ্গিবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোল্লা সোয়েব জানান, স্থানীয় লোকজনের সংবাদের ভিত্তিতে নিহত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সোর্স নিয়োগসহ তদন্ত চলছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে