আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
একই জমিতে দুই-তিন ফসল চাষে একদিকে যেমন খরচ কমছে, তেমনি মিলছে বেশি ফসল। তাই মুনাফাও হয় বেশি। ফলে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মিশ্র চাষ পদ্ধতি। নতুন করে উৎসাহিত হচ্ছেন অনেক চাষি। এভাবে গ্রামের পর গ্রাম ছড়িয়ে পড়ছে এই চাষ পদ্ধতি। এবারও মিশ্র আবাদে ভালো লাভ করবেন বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
বর্তমানে উন্নত জাতের আলু চাষাবাদ করেছেন কৃষকেরা। আলুর সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে তাঁরা বেশি চাষ করছেন মিষ্টি কুমড়া, ধনে পাতাসহ অন্যান্য ফসল। আগাম মিশ্র আবাদের শসা, করলাসহ সবজি বাজারে বিক্রি করছেন এখন অনেক চাষি।
জেলা কৃষক সমিতির সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মিশ্র আবাদ। উপজেলার সাত ইউনিয়নের কৃষকেরাই এখন মিশ্র আবাদে ঝুঁকছেন। এতে এক খরচে দুই ফসল আবাদে লাভের মুখ দেখছেন প্রান্তিক কৃষকেরা। হচ্ছেন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী।
সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষকেরা ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, দেশীয় জাতের লাল পাকড়ী আলু চাষ করছেন। আলু বীজ রোপণের সঙ্গে খেতে মিষ্টি কুমড়া, ধনেপাতা ও আইল ঘেঁষে টমেটো, রসুন আবাদ করেছেন।
বালিয়াখোড়া গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল মিয়া বলেন, ৬৬ শতাংশ জমিতে আলুর চারা রোপণ করছি। খরচ হয়েছে ৭০ হাজার টাকা। সাথি ফসল হিসেবে মিষ্টি কুমড়ায় বাড়তি আয় হয়।
গাংডুবী নতুনপাড়া গ্রামের কৃষক রফিকুল বলেন, বাজারে যার আলু যত আগে উঠবে, তার লাভ তত বেশি। তাই আগেভাগেই আলু আবাদ করছি। জমির আইল বরাবর ধনেপাতা ও ওপরে মাচা করে শিম, শসা, লাউ ও বরবটি গাছ রোপণ করেছি। ইতিমধ্যে শসা বাজারে বিক্রি করে ভালো দাম পাচ্ছি।
পয়লা গ্রামের কৃষক সমেজ উদ্দিন বলেন, মিশ্র আবাদে ফলন ও দাম ভালো পেয়েছি। গত বছর ৬০ শতাংশ জমিতে আলুর সঙ্গে মিষ্টি কুমড়া ও রসুন আবাদ করেছিলাম। এবার করেছি ৯০ শতাংশ জমিতে। সার ও আলু বীজ কিনতে হয়েছে চড়া দামে। উৎপাদন খরচ বেশি পড়ছে। তার পরও তিনটি ফসলে দ্বিগুণ লাভের আশা করছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় আলু আবাদ হয়েছে ৪৬০ হেক্টর জমিতে। এর সঙ্গে ৭০ হেক্টর জমিতে মিষ্টি কুমড়া এবং ৪০ হেক্টর জমিতে অন্যান্য সবজির মিশ্র আবাদ হয়েছে। একই জমিতে মিষ্টি কুমড়া, ধনেপাতাসহ অন্যান্য ফসলের মিশ্র আবাদ করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। মিশ্র আবাদে কম খরচে ভালো ফলন পাওয়ার জন্য মাঠে গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি।’
একই জমিতে দুই-তিন ফসল চাষে একদিকে যেমন খরচ কমছে, তেমনি মিলছে বেশি ফসল। তাই মুনাফাও হয় বেশি। ফলে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মিশ্র চাষ পদ্ধতি। নতুন করে উৎসাহিত হচ্ছেন অনেক চাষি। এভাবে গ্রামের পর গ্রাম ছড়িয়ে পড়ছে এই চাষ পদ্ধতি। এবারও মিশ্র আবাদে ভালো লাভ করবেন বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
বর্তমানে উন্নত জাতের আলু চাষাবাদ করেছেন কৃষকেরা। আলুর সঙ্গে সাথি ফসল হিসেবে তাঁরা বেশি চাষ করছেন মিষ্টি কুমড়া, ধনে পাতাসহ অন্যান্য ফসল। আগাম মিশ্র আবাদের শসা, করলাসহ সবজি বাজারে বিক্রি করছেন এখন অনেক চাষি।
জেলা কৃষক সমিতির সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মিশ্র আবাদ। উপজেলার সাত ইউনিয়নের কৃষকেরাই এখন মিশ্র আবাদে ঝুঁকছেন। এতে এক খরচে দুই ফসল আবাদে লাভের মুখ দেখছেন প্রান্তিক কৃষকেরা। হচ্ছেন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী।
সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষকেরা ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, দেশীয় জাতের লাল পাকড়ী আলু চাষ করছেন। আলু বীজ রোপণের সঙ্গে খেতে মিষ্টি কুমড়া, ধনেপাতা ও আইল ঘেঁষে টমেটো, রসুন আবাদ করেছেন।
বালিয়াখোড়া গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল মিয়া বলেন, ৬৬ শতাংশ জমিতে আলুর চারা রোপণ করছি। খরচ হয়েছে ৭০ হাজার টাকা। সাথি ফসল হিসেবে মিষ্টি কুমড়ায় বাড়তি আয় হয়।
গাংডুবী নতুনপাড়া গ্রামের কৃষক রফিকুল বলেন, বাজারে যার আলু যত আগে উঠবে, তার লাভ তত বেশি। তাই আগেভাগেই আলু আবাদ করছি। জমির আইল বরাবর ধনেপাতা ও ওপরে মাচা করে শিম, শসা, লাউ ও বরবটি গাছ রোপণ করেছি। ইতিমধ্যে শসা বাজারে বিক্রি করে ভালো দাম পাচ্ছি।
পয়লা গ্রামের কৃষক সমেজ উদ্দিন বলেন, মিশ্র আবাদে ফলন ও দাম ভালো পেয়েছি। গত বছর ৬০ শতাংশ জমিতে আলুর সঙ্গে মিষ্টি কুমড়া ও রসুন আবাদ করেছিলাম। এবার করেছি ৯০ শতাংশ জমিতে। সার ও আলু বীজ কিনতে হয়েছে চড়া দামে। উৎপাদন খরচ বেশি পড়ছে। তার পরও তিনটি ফসলে দ্বিগুণ লাভের আশা করছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় আলু আবাদ হয়েছে ৪৬০ হেক্টর জমিতে। এর সঙ্গে ৭০ হেক্টর জমিতে মিষ্টি কুমড়া এবং ৪০ হেক্টর জমিতে অন্যান্য সবজির মিশ্র আবাদ হয়েছে। একই জমিতে মিষ্টি কুমড়া, ধনেপাতাসহ অন্যান্য ফসলের মিশ্র আবাদ করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। মিশ্র আবাদে কম খরচে ভালো ফলন পাওয়ার জন্য মাঠে গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে জাকির হোসেন বলেন, ‘এমন ছোট্ট সংযোগ সড়কে বিআরটিসির দোতলা বাসে কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে এল। সড়কের সামান্য ওপরে বৈদ্যুতিক তার। সেই তারে ছোট পরিবহন চলাচল যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সড়কে কী করে বিআরটিসির দোতলা বাস চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে
৮ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
১৯ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৪১ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগে