ঢাবি প্রতিনিধি
দীর্ঘ ১৭ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রকাশ্যে এল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে সব ছাত্র সংগঠনের মতবিনিময় সভায় ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ও ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক আহনাফ আব্দুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০০৮ সালে সর্বশেষ প্রকাশ্যে কার্যক্রম ছিল তাদের।
লিয়াজোঁ কমিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজ আব্দুল্লাহ, নাসির আব্দুল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম আদীব। এ মতবিনিময় সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ও ছাত্রপ্রতিনিধি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, পরিস্থিতি অনুযায়ী ছাত্রসংগঠনগুলো বিভিন্ন ক্যাম্পাসে নিজেদের আলাদা করে কোনো কর্মসূচি দেবে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রক্ষা এবং সব ধরনের প্রতিবিপ্লব রুখে দেওয়ার জন্য লড়ে যাবেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো ছাত্র ক্যাম্পাসে বা অন্য কোথাও কারও ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, হুমকি কিংবা ট্যাগ–ব্লেইম দিতে পারবে না। ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রসংগঠনগুলো কেউ কারও প্রতি আক্রমণ বা প্রতিহিংসার রাজনীতি করবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
একই সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন না করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে আরও জানা যায়, ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি থাকবে কি না, এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। তবে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসে হল দখল করা যাবে না, শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হয় এ রকম কর্মকাণ্ড ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম না করার বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। মতবিনিময় সভায় ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও বামপন্থী বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি গণেশ চন্দ্র সাহস, নাহিদুজ্জামান শিপন, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আখতার হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (গণসংহতি) সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি রাগীব নাঈম, ঢাবি সভাপতি মেঘমল্লার বসু, সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (মুক্তি কাউন্সিল) সভাপতি মিতু সরকার, সহসভাপতি দীপা মল্লিকা, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের সংগঠক মাইনুদ্দীন, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (জেএসএস), বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (নুর), বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ছাত্র আন্দোলন (এনডিএম), বিপ্লবী ছাত্রসংহতি, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া), বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র মজলিস, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল (এলডিপি), নাগরিক ছাত্র ঐক্য, জাগপা ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম (গণফোরাম-মন্টু), ভাসানী ছাত্র পরিষদ, জাতীয় ছাত্র সমাজ (কাজী জাফর), জাগপা ছাত্রলীগ (খন্দকার লুৎফর), ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসমাজ, বাংলাদেশ ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ছাত্রমিশন, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল ও জুম লিটারেচার সোসাইটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
তবে বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (বাসদ) ও গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কোনো নেতা-কর্মী এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন না।
বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুরুতে এই সভায় উপস্থিত কারা থাকবে এবং মিটিংয়ের এজেন্ডার ব্যাপারে একধরনের অস্পষ্টতা ছিল। পরবর্তীতে আমরা নিশ্চিত হলাম এই সভায় জাতীয় ছাত্র সমাজ এবং ইসলামী ছাত্র শিবিরসহ অনেক ধর্মীয় রাজনৈতিক সংগঠনসমূহ উপস্থিত থাকবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত সভায় এই সংগঠনসমূহের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রামের ইতিহাসের সঙ্গেই বেমানান। একই সঙ্গে তা ৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সকল ক্রিয়াশীল সংগঠনের ঐকমত্যের বিরোধী, যা সংগ্রামের ইতিহাসকেই অস্বীকার করে। ফলে আমরা উক্ত সভায় উপস্থিত না হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।’
দীর্ঘ ১৭ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রকাশ্যে এল বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে সব ছাত্র সংগঠনের মতবিনিময় সভায় ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম ও ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক আহনাফ আব্দুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০০৮ সালে সর্বশেষ প্রকাশ্যে কার্যক্রম ছিল তাদের।
লিয়াজোঁ কমিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজ আব্দুল্লাহ, নাসির আব্দুল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম আদীব। এ মতবিনিময় সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ও ছাত্রপ্রতিনিধি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, পরিস্থিতি অনুযায়ী ছাত্রসংগঠনগুলো বিভিন্ন ক্যাম্পাসে নিজেদের আলাদা করে কোনো কর্মসূচি দেবে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রক্ষা এবং সব ধরনের প্রতিবিপ্লব রুখে দেওয়ার জন্য লড়ে যাবেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো ছাত্র ক্যাম্পাসে বা অন্য কোথাও কারও ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, হুমকি কিংবা ট্যাগ–ব্লেইম দিতে পারবে না। ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রসংগঠনগুলো কেউ কারও প্রতি আক্রমণ বা প্রতিহিংসার রাজনীতি করবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
একই সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন না করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে আরও জানা যায়, ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি থাকবে কি না, এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। তবে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসে হল দখল করা যাবে না, শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হয় এ রকম কর্মকাণ্ড ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম না করার বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। মতবিনিময় সভায় ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও বামপন্থী বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি গণেশ চন্দ্র সাহস, নাহিদুজ্জামান শিপন, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আখতার হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (গণসংহতি) সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি রাগীব নাঈম, ঢাবি সভাপতি মেঘমল্লার বসু, সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (মার্ক্সবাদী) সভাপতি সালমান সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের (মুক্তি কাউন্সিল) সভাপতি মিতু সরকার, সহসভাপতি দীপা মল্লিকা, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের সংগঠক মাইনুদ্দীন, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অঙ্কন চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (জেএসএস), বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (নুর), বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, ছাত্র আন্দোলন (এনডিএম), বিপ্লবী ছাত্রসংহতি, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া), বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র মজলিস, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল (এলডিপি), নাগরিক ছাত্র ঐক্য, জাগপা ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম (গণফোরাম-মন্টু), ভাসানী ছাত্র পরিষদ, জাতীয় ছাত্র সমাজ (কাজী জাফর), জাগপা ছাত্রলীগ (খন্দকার লুৎফর), ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসমাজ, বাংলাদেশ ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ছাত্রমিশন, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল ও জুম লিটারেচার সোসাইটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
তবে বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট (বাসদ) ও গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কোনো নেতা-কর্মী এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন না।
বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুরুতে এই সভায় উপস্থিত কারা থাকবে এবং মিটিংয়ের এজেন্ডার ব্যাপারে একধরনের অস্পষ্টতা ছিল। পরবর্তীতে আমরা নিশ্চিত হলাম এই সভায় জাতীয় ছাত্র সমাজ এবং ইসলামী ছাত্র শিবিরসহ অনেক ধর্মীয় রাজনৈতিক সংগঠনসমূহ উপস্থিত থাকবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত সভায় এই সংগঠনসমূহের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রামের ইতিহাসের সঙ্গেই বেমানান। একই সঙ্গে তা ৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সকল ক্রিয়াশীল সংগঠনের ঐকমত্যের বিরোধী, যা সংগ্রামের ইতিহাসকেই অস্বীকার করে। ফলে আমরা উক্ত সভায় উপস্থিত না হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।’
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে
২ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
৭ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১৮ মিনিট আগে