টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বালুবাহী দুই ট্রাকচালককে আটকের পর থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেখানে সুমন মিয়া (২৭) নামের এক ট্রাকচালক অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতাল নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুমন মিয়ার সঙ্গে থাকা অপর ট্রাকচালক ও তাঁর চাচাতো ভাইয়ের দাবি, থানায় সুমন মিয়া অসুস্থবোধ করলেও পুলিশ সে সময়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। তবে পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে সুমন মিয়ার মৃত্যু হয়। এর আগে, এদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে ট্রাকসহ তাঁকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
সুমন মিয়া উপজেলার জামুরিয়া এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে।
আরেক ট্রাকচালক এবং নিহত সুমনের চাচাতো ভাই সুজন বলেন, ‘আমরা ট্রাক নিয়ে উপজেলার সাগরদীঘি থেকে কলেজমোড় আসার পরই পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এরপর কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে। এ সময় একটি গাড়ির কাগজপত্র না থাকায় বাড়িতে লোক পাঠানো হয়। এ সময় ভয়ে সুজন অসুস্থ হয়ে পড়ে। পুলিশকে বারবার বলেছি সুমন অসুস্থ তারপরও কোনো উদ্যোগ নেয়নি।’
এ বিষয়ে ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লোকমান হোসেন বলেন, ‘ঘাটাইল উপজেলার গ্রামীণ সড়কগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ভারী যানবাহন ডাম্প ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাই গতকাল দুটি ডাম্প ট্রাক থানায় আনা হয়। গাড়ির কাগজপত্র দেখিয়ে তাঁদেরকে নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তাঁদের আটক করা হয়নি।’
ওসি আরও বলেন, ‘সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা গেছে, ট্রাক চালকেরা থানা চত্বরে ঘোরাফেরা করছেন। পানি খেয়েছেন। তারপর সুমন মিয়া হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
লাশ ময়নাতদন্ত করার জন্য টাঙ্গাইলের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শহিদুল ইসলাম বলেন, ওই চালককে হাসপাতালে আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মারুফ সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম খান হেস্টিংস বলেন, ‘খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুজনের মরদেহ দেখতে পেয়েছি। কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেটা তদন্ত করলে জানা যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরতিজা হাসান বলেন, ডাম্প ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ ছিল। সেই অনুযায়ী পুলিশ দুইটি ট্রাক জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। এরপর সেখানে একজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বালুবাহী দুই ট্রাকচালককে আটকের পর থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেখানে সুমন মিয়া (২৭) নামের এক ট্রাকচালক অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতাল নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুমন মিয়ার সঙ্গে থাকা অপর ট্রাকচালক ও তাঁর চাচাতো ভাইয়ের দাবি, থানায় সুমন মিয়া অসুস্থবোধ করলেও পুলিশ সে সময়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। তবে পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে সুমন মিয়ার মৃত্যু হয়। এর আগে, এদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে ট্রাকসহ তাঁকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
সুমন মিয়া উপজেলার জামুরিয়া এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে।
আরেক ট্রাকচালক এবং নিহত সুমনের চাচাতো ভাই সুজন বলেন, ‘আমরা ট্রাক নিয়ে উপজেলার সাগরদীঘি থেকে কলেজমোড় আসার পরই পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এরপর কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে। এ সময় একটি গাড়ির কাগজপত্র না থাকায় বাড়িতে লোক পাঠানো হয়। এ সময় ভয়ে সুজন অসুস্থ হয়ে পড়ে। পুলিশকে বারবার বলেছি সুমন অসুস্থ তারপরও কোনো উদ্যোগ নেয়নি।’
এ বিষয়ে ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লোকমান হোসেন বলেন, ‘ঘাটাইল উপজেলার গ্রামীণ সড়কগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ভারী যানবাহন ডাম্প ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাই গতকাল দুটি ডাম্প ট্রাক থানায় আনা হয়। গাড়ির কাগজপত্র দেখিয়ে তাঁদেরকে নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তাঁদের আটক করা হয়নি।’
ওসি আরও বলেন, ‘সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা গেছে, ট্রাক চালকেরা থানা চত্বরে ঘোরাফেরা করছেন। পানি খেয়েছেন। তারপর সুমন মিয়া হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
লাশ ময়নাতদন্ত করার জন্য টাঙ্গাইলের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শহিদুল ইসলাম বলেন, ওই চালককে হাসপাতালে আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মারুফ সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
জামুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম খান হেস্টিংস বলেন, ‘খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুজনের মরদেহ দেখতে পেয়েছি। কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেটা তদন্ত করলে জানা যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইরতিজা হাসান বলেন, ডাম্প ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ ছিল। সেই অনুযায়ী পুলিশ দুইটি ট্রাক জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। এরপর সেখানে একজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৯ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১ ঘণ্টা আগে