জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদকবাহী অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি দুইটি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রান্সপোর্ট ও মেডিকেল ব্যবস্থা উন্নতির দাবি জানান তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুর ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্বরে জমায়েত হন প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনের শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ক্যাম্পাসের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবন প্রদক্ষিণ করে। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের সামনে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ হয়।
সমাবেশে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘এ ধরনের একটি মরণঘাতী দুর্ঘটনার পরেও প্রশাসন নির্বিকার। উল্টো পুরো ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়। কারণ এই অ্যাম্বুলেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আবাসিক হলের পুনর্মিলনীর জন্য মদ পরিবহন করা হচ্ছিল। চালক সেটি জানতে পারায় ঘাবড়ে গিয়ে তাড়াহুড়ো করেছে। ফলে দুর্ঘটনা ঘটে। পরে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে অসহযোগিতা ও তথ্য গোপন করা হয়। এই দুর্ঘটনা ও তৎপরবর্তী বিষয়সমূহ সচেতন সমাজের জন্য উদ্বেগের।’
বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘ওই অ্যাম্বুলেন্সে দুজন শাখা ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন, যাদের ওপর দায়িত্ব ছিল হলের পুনর্মিলনীর জন্য ঢাকা থেকে মদ নিয়ে আসা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ব্যাচের উৎসবের জন্য ঢাকা থেকে মদ নিয়ে আসার জন্য আবারও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি উৎসবে মদ পরিবহনের নিরাপদ বাহনে পরিণত হয়েছে অ্যাম্বুলেন্স। এসব ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনা হোক। অন্যথায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নিকৃষ্ট কালিমা লেগে থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘এই দুর্ঘটনায় নিহতের রক্তভেজা মদ খেয়েছে ইতর শ্রেণির পশুরা। যারা মদ পরিবহনে মানুষ মারার ঘটনা জানার পরেও মদের বোতল ভেঙে যাওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন। সেই জন্য চালককে শীতের রাতে ভাসানী হলের পুকুরে আধা ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখে। কি ধরনের কল্পনাতীত বীভৎসতা। এই অবস্থায় নিহত-আহত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই ঘটনা আমাদের জন্য কলঙ্কের। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মদবাহী অ্যাম্বুলেন্স দুটি পরিবারকে সর্বস্বান্ত করে দিয়েছে অথচ প্রশাসন সেটি ধামাচাপা দেওয়ার পাঁয়তারা করেছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সকলকে বিচারের আওতায় আনা হোক।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদকবাহী অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি দুইটি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রান্সপোর্ট ও মেডিকেল ব্যবস্থা উন্নতির দাবি জানান তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুর ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্বরে জমায়েত হন প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনের শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ক্যাম্পাসের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবন প্রদক্ষিণ করে। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের সামনে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ হয়।
সমাবেশে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচি বলেন, ‘এ ধরনের একটি মরণঘাতী দুর্ঘটনার পরেও প্রশাসন নির্বিকার। উল্টো পুরো ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়। কারণ এই অ্যাম্বুলেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আবাসিক হলের পুনর্মিলনীর জন্য মদ পরিবহন করা হচ্ছিল। চালক সেটি জানতে পারায় ঘাবড়ে গিয়ে তাড়াহুড়ো করেছে। ফলে দুর্ঘটনা ঘটে। পরে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে অসহযোগিতা ও তথ্য গোপন করা হয়। এই দুর্ঘটনা ও তৎপরবর্তী বিষয়সমূহ সচেতন সমাজের জন্য উদ্বেগের।’
বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, ‘ওই অ্যাম্বুলেন্সে দুজন শাখা ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন, যাদের ওপর দায়িত্ব ছিল হলের পুনর্মিলনীর জন্য ঢাকা থেকে মদ নিয়ে আসা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ব্যাচের উৎসবের জন্য ঢাকা থেকে মদ নিয়ে আসার জন্য আবারও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি উৎসবে মদ পরিবহনের নিরাপদ বাহনে পরিণত হয়েছে অ্যাম্বুলেন্স। এসব ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনা হোক। অন্যথায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নিকৃষ্ট কালিমা লেগে থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘এই দুর্ঘটনায় নিহতের রক্তভেজা মদ খেয়েছে ইতর শ্রেণির পশুরা। যারা মদ পরিবহনে মানুষ মারার ঘটনা জানার পরেও মদের বোতল ভেঙে যাওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন। সেই জন্য চালককে শীতের রাতে ভাসানী হলের পুকুরে আধা ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখে। কি ধরনের কল্পনাতীত বীভৎসতা। এই অবস্থায় নিহত-আহত পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং জড়িতদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এই ঘটনা আমাদের জন্য কলঙ্কের। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মদবাহী অ্যাম্বুলেন্স দুটি পরিবারকে সর্বস্বান্ত করে দিয়েছে অথচ প্রশাসন সেটি ধামাচাপা দেওয়ার পাঁয়তারা করেছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট সকলকে বিচারের আওতায় আনা হোক।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে