নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উত্তরার যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসানের নামে মিথ্যা আপিল দায়েরের ঘটনায় তিনজনের বিরুদ্ধে এজাহার দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ সোমবার বিচারপতি মোহাম্মদ আশরাফুল কামালের একক বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত নাজমুল, মিরাজুল ও তদবিরকারক ফরিদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করার জন্য হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে মামলাটি তদন্ত করার জন্য পিবিআইর প্রধানকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তবে পুলিশ সুপার পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে দিয়ে তদন্ত করাতে হবে।
এর আগে নাজমুলের মাদক মামলায় সাত বছরের কারাভোগের পরিবর্তে টাকার বিনিময়ে মিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির কারাভোগের বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে আইনগত পদক্ষেপ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
রায়ে বলা হয়, কোনো আসামি আত্মসমর্পণের সময় বিচারকদের আসামির পরিচয় শনাক্ত করার জন্য তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মসনদ বা পাসপোর্টের কপি দাখিলের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে। আসামি গ্রেপ্তারের সময় তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করতে পুলিশের আইজিকে সার্কুলার ইস্যু করতে বলা হয়েছে।
আর আইনজীবীরা কোনো আসামিকে আত্মসমর্পণ করালে তিনি কীভাবে শনাক্ত করলেন তার বর্ণনা আবেদনে উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া কারা কর্তৃপক্ষ কোনো আসামি গ্রহণ করার সময় পরিচয় নিশ্চিত হতে এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করে তা যাচাই করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, ঘটনাটি বিচার বিভাগের জন্য দুঃখজনক। এর মাধ্যমে জনগণের মাঝে বিচার বিভাগ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পরবে। তাই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনা আবশ্যক।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, আসামি নাজমুল প্রকৃত আসামি হওয়া সত্ত্বেও অন্য একজনকে দিয়ে এই আপিলটি দায়ের করেছেন, যেটি খারিজ যোগ্য। তিনি ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের আবেদন জানান।
আপিলকারীর পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাজাহান বলেন, ‘বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে, একজনের আপিল অন্যজন করেছেন। সুতরাং, এটা তদন্ত করা যেতে পারে এবং যাঁরা জড়িত, তাঁরা নিশ্চয়ই আইনের আওতায় আসবেন।’ আসামি নাজমুলের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ রাজা।
উত্তরার যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসানের নামে মিথ্যা আপিল দায়েরের ঘটনায় তিনজনের বিরুদ্ধে এজাহার দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ সোমবার বিচারপতি মোহাম্মদ আশরাফুল কামালের একক বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত নাজমুল, মিরাজুল ও তদবিরকারক ফরিদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করার জন্য হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে মামলাটি তদন্ত করার জন্য পিবিআইর প্রধানকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তবে পুলিশ সুপার পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে দিয়ে তদন্ত করাতে হবে।
এর আগে নাজমুলের মাদক মামলায় সাত বছরের কারাভোগের পরিবর্তে টাকার বিনিময়ে মিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির কারাভোগের বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে আইনগত পদক্ষেপ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।
রায়ে বলা হয়, কোনো আসামি আত্মসমর্পণের সময় বিচারকদের আসামির পরিচয় শনাক্ত করার জন্য তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মসনদ বা পাসপোর্টের কপি দাখিলের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত করতে হবে। আসামি গ্রেপ্তারের সময় তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করতে পুলিশের আইজিকে সার্কুলার ইস্যু করতে বলা হয়েছে।
আর আইনজীবীরা কোনো আসামিকে আত্মসমর্পণ করালে তিনি কীভাবে শনাক্ত করলেন তার বর্ণনা আবেদনে উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া কারা কর্তৃপক্ষ কোনো আসামি গ্রহণ করার সময় পরিচয় নিশ্চিত হতে এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করে তা যাচাই করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, ঘটনাটি বিচার বিভাগের জন্য দুঃখজনক। এর মাধ্যমে জনগণের মাঝে বিচার বিভাগ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পরবে। তাই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনা আবশ্যক।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, আসামি নাজমুল প্রকৃত আসামি হওয়া সত্ত্বেও অন্য একজনকে দিয়ে এই আপিলটি দায়ের করেছেন, যেটি খারিজ যোগ্য। তিনি ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধ করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের আবেদন জানান।
আপিলকারীর পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাজাহান বলেন, ‘বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে, একজনের আপিল অন্যজন করেছেন। সুতরাং, এটা তদন্ত করা যেতে পারে এবং যাঁরা জড়িত, তাঁরা নিশ্চয়ই আইনের আওতায় আসবেন।’ আসামি নাজমুলের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ রাজা।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে