মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও দুদকের হট লাইন ১০৬ এ কলের মাধ্যমে রোগীদের দেওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়।
আজ সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালে এই অভিযান চালায় দুদক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালান দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের ৭ জন সদস্য। তারা দুদকের হট লাইনে রোগীদের দেওয়া অভিযোগ ও একাধিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে অভিযানে যান। এ সময় তারা হাসপাতালের বিভিন্ন নথি যাচাই করেন। এ ছাড়াও তারা হাসপাতালের রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। অভিযানে দুদকের কর্মকর্তারা সরকারি ওষুধ কেনা ও বিতরণসহ নানা অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পান।
মাদারীপুর সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. শিহাব চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের গণমাধ্যমে কথা বলতে নিষেধ আছে। তাই আমি এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে পারব না। এ ব্যাপারে বক্তব্য দেবেন সিভিল সার্জন।’
মাদারীপুর সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মুনীর আহম্মদ খানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। দাপ্তরিক কাজে তিনি বাইরে আছেন বলে অফিস সূত্রে জানা যায়। তা ছাড়া তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
মাদারীপুর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আকতারুজ্জামান বলেন, ‘বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও হট লাইনে রোগীদের একাধিক অভিযোগ পাওয়া যায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতালে অভিযানে যায় দুদকের একটি চৌকস দল। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন অনিয়মের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো প্রধান কার্যালয়ে লিখিতভাবে পাঠানো হবে। পরবর্তীতে নিয়মমতো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও দুদকের হট লাইন ১০৬ এ কলের মাধ্যমে রোগীদের দেওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে এই অভিযান চালানো হয়।
আজ সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালে এই অভিযান চালায় দুদক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালান দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের ৭ জন সদস্য। তারা দুদকের হট লাইনে রোগীদের দেওয়া অভিযোগ ও একাধিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে অভিযানে যান। এ সময় তারা হাসপাতালের বিভিন্ন নথি যাচাই করেন। এ ছাড়াও তারা হাসপাতালের রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। অভিযানে দুদকের কর্মকর্তারা সরকারি ওষুধ কেনা ও বিতরণসহ নানা অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পান।
মাদারীপুর সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. শিহাব চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের গণমাধ্যমে কথা বলতে নিষেধ আছে। তাই আমি এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে পারব না। এ ব্যাপারে বক্তব্য দেবেন সিভিল সার্জন।’
মাদারীপুর সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন ডা. মুনীর আহম্মদ খানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি। দাপ্তরিক কাজে তিনি বাইরে আছেন বলে অফিস সূত্রে জানা যায়। তা ছাড়া তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
মাদারীপুর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আকতারুজ্জামান বলেন, ‘বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও হট লাইনে রোগীদের একাধিক অভিযোগ পাওয়া যায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতালে অভিযানে যায় দুদকের একটি চৌকস দল। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন অনিয়মের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো প্রধান কার্যালয়ে লিখিতভাবে পাঠানো হবে। পরবর্তীতে নিয়মমতো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
৯ মিনিট আগেঝালকাঠির নলছিটিতে বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি কর্তৃক ঝালকাঠি-বরিশাল মহাসড়কে চেকপোস্টের নামে যাত্রী-চালকদের হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর প্রতিবাদে বেলা ৩টা থেকে ঝালকাঠি বাস মালিক সমিতি ১৮টি রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে।
১৩ মিনিট আগেযশোরের শার্শা উপজেলায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেমানবাধিকার নিয়ে সেমিনার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ মঙ্গলবার র্যাব সদর দপ্তরের এলিট হলে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়
১ ঘণ্টা আগে