ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে বিয়ার পান ও পাল্টাপাল্টি ‘উচ্চ স্বরে গান গাওয়া’ নিয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা এবং সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেনের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শান্ত নামে এক শিক্ষার্থীর মাথা ফেটে গেছে বলে জানা যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে হলের মেইন বিল্ডিংয়ের ছাদে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, কামাল উদ্দিন রানার সক্রিয় অনুসারী মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফরিদ জামান রুবেল হোসেনের অনুসারী পালি অ্যান্ড বুড্ডিস্ট স্টাডিজের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী রাহীকে চড় দেওয়া থেকে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে মাথা ফাটে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের শান্ত’র। একটুপর কামাল উদ্দিন রানা সেখানে উপস্থিত হলে তিনিও আহত হন। দুই গ্রুপের নেতা কর্মীরা স্টাম্প ও রড নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মহড়া দিতে শুরু করে। ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন প্রকার মাদকের বোতল দেখা যায়। তবে ঘটনার শেষ পর্যন্ত হল প্রাধ্যক্ষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের কাউকে দেখা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও হলের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী জানায়, রাত দেড়টার দিকে আমাদের জাগিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলেন। বলা হয় যেকোনো মুহূর্তে সংঘাত হতে পারে। আমাদেরকে রড-স্টাম্প নিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়। পরে সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা এসে আমাদেরকে প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষকে চলে যেতে বলেন। পরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে আমাদের ধমক দিলে আমরা গণ রুমে ঢুকে যাই।
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, ফরিদ রাত ১১টার দিকে তিনি ও তার অনুসারীরা সভাপতি কামাল উদ্দিন রানার কাছ থেকে টাকা নিয়ে মদ নিয়ে আসলেন। রাত ১টা পর্যন্ত হলের ছাদে তাদের মদের আসর জমে। ১ম বর্ষের কিছু শিক্ষার্থীও রাত ১২টা নাগাদ তাকে মাদক সেবন করে মাতাল হলে হল বারান্দা দিয়ে হাঁটতে দেখেন।
অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের রাহী, শান্তসহ প্রায় ২০-২৫ জন নেতা কর্মী বিয়ার খাচ্ছিল হলের ছাদে বসে। এ সময় উচ্চ স্বরে পাল্টাপাল্টি গান গাওয়া থেকে ফরিদ উদ্দিন রাহীকে চড় দিয়ে বসেন। এরপর ঝামেলা শুরু হয়।
এ বিষয়ে কামাল উদ্দিন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিনিয়র-জুনিয়রদের মাঝে একটু কথা-কাটাকাটি হয় গান গাওয়া নিয়ে। আমরা গিয়ে বিষয়টি সমাধান করে দেই। তেমন কোন জটিল বিষয় না।’
রুবেল হোসেন বলেন, সিনিয়র-জুনিয়রদের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি থেকে ঘটনার সূত্রপাত। আমি জানা মাত্রই সভাপতির সঙ্গে আলাপ করে সমাধান করে দিয়েছি। হলে এক সঙ্গে থাকলে মতের মিল না হলে ভুল বোঝাবুঝি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেও উল্লেখ করেন রুবেল।
হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম বলেন, ‘সকালে আমি ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছি। রাতে তারা বিষয়টি সমাধান করেছে বলে জানতে পেরেছি। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।’
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেও হলের দ্বিতীয় তলার ২৭৪নং রুম দখলকে কেন্দ্র করে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে ছাত্রলীগের এই দুই গ্রুপ। সেই সময়ও রড স্টাম্প নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায় তাদের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে বিয়ার পান ও পাল্টাপাল্টি ‘উচ্চ স্বরে গান গাওয়া’ নিয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা এবং সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসেনের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে শান্ত নামে এক শিক্ষার্থীর মাথা ফেটে গেছে বলে জানা যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে হলের মেইন বিল্ডিংয়ের ছাদে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, কামাল উদ্দিন রানার সক্রিয় অনুসারী মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফরিদ জামান রুবেল হোসেনের অনুসারী পালি অ্যান্ড বুড্ডিস্ট স্টাডিজের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী রাহীকে চড় দেওয়া থেকে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে মাথা ফাটে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের শান্ত’র। একটুপর কামাল উদ্দিন রানা সেখানে উপস্থিত হলে তিনিও আহত হন। দুই গ্রুপের নেতা কর্মীরা স্টাম্প ও রড নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মহড়া দিতে শুরু করে। ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন প্রকার মাদকের বোতল দেখা যায়। তবে ঘটনার শেষ পর্যন্ত হল প্রাধ্যক্ষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের কাউকে দেখা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও হলের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী জানায়, রাত দেড়টার দিকে আমাদের জাগিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলেন। বলা হয় যেকোনো মুহূর্তে সংঘাত হতে পারে। আমাদেরকে রড-স্টাম্প নিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়। পরে সভাপতি কামাল উদ্দিন রানা এসে আমাদেরকে প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষকে চলে যেতে বলেন। পরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে আমাদের ধমক দিলে আমরা গণ রুমে ঢুকে যাই।
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, ফরিদ রাত ১১টার দিকে তিনি ও তার অনুসারীরা সভাপতি কামাল উদ্দিন রানার কাছ থেকে টাকা নিয়ে মদ নিয়ে আসলেন। রাত ১টা পর্যন্ত হলের ছাদে তাদের মদের আসর জমে। ১ম বর্ষের কিছু শিক্ষার্থীও রাত ১২টা নাগাদ তাকে মাদক সেবন করে মাতাল হলে হল বারান্দা দিয়ে হাঁটতে দেখেন।
অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের রাহী, শান্তসহ প্রায় ২০-২৫ জন নেতা কর্মী বিয়ার খাচ্ছিল হলের ছাদে বসে। এ সময় উচ্চ স্বরে পাল্টাপাল্টি গান গাওয়া থেকে ফরিদ উদ্দিন রাহীকে চড় দিয়ে বসেন। এরপর ঝামেলা শুরু হয়।
এ বিষয়ে কামাল উদ্দিন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিনিয়র-জুনিয়রদের মাঝে একটু কথা-কাটাকাটি হয় গান গাওয়া নিয়ে। আমরা গিয়ে বিষয়টি সমাধান করে দেই। তেমন কোন জটিল বিষয় না।’
রুবেল হোসেন বলেন, সিনিয়র-জুনিয়রদের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি থেকে ঘটনার সূত্রপাত। আমি জানা মাত্রই সভাপতির সঙ্গে আলাপ করে সমাধান করে দিয়েছি। হলে এক সঙ্গে থাকলে মতের মিল না হলে ভুল বোঝাবুঝি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেও উল্লেখ করেন রুবেল।
হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম বলেন, ‘সকালে আমি ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছি। রাতে তারা বিষয়টি সমাধান করেছে বলে জানতে পেরেছি। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।’
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেও হলের দ্বিতীয় তলার ২৭৪নং রুম দখলকে কেন্দ্র করে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে ছাত্রলীগের এই দুই গ্রুপ। সেই সময়ও রড স্টাম্প নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায় তাদের।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিক্ষোভের পর রাত ১০টার দিকে টিএসসিতে গায়েবানা জানাজার নামাজও আদায় করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে ইসকন নেতা ও সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আইনজীবী নিহতের ঘটনায় দিনভর উত্তপ্ত ছিল বন্দরনগরী। গতকাল সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেপ্তার
৩ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পুকড়া এলাকায় নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
৪ ঘণ্টা আগে