জহিরুল আলম পিলু, শ্যামপুর ও কদমতলী প্রতিনিধি
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচির সময় পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালেই এই এলাকায় তিনটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। কয়েকজন যুবক এসে ফাঁকা বাসে আগুন ধরিয়ে দিয়ে মোটরসাইকেলে করে সটকে পড়ে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে এই যুবকদের শনাক্ত করতে পারেননি কেউ।
আজ শনিবার সকাল থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে রাজধানীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান নেন কয়েক শ পুলিশ, আনসার ও র্যাব সদস্যরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এসব পুলিশ বাহিনীর বিশাল একটি অংশ মাতুয়াইল মাতৃসদন হাসপাতালের দিকে আসতে থাকে। পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরাও পুলিশের সঙ্গে অবস্থান নেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। কিন্তু সেখানে আগে থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে মাতুয়াইলে জড়ো হন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে মাতুয়াইল হাসপাতালের সামনে মহাসড়কে জড়ো হন। বিভিন্ন স্লোগান দেন ও রাস্তায় অবস্থান নেন। পুলিশ তাঁদের সরে যেতে বলে। একপর্যায়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন তাঁরা। পুলিশ তখন লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ শুরু করে। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মাতুয়াইল হাসপাতালের ভেতরের গলিতে ঢুকে পড়েন। এরপর দফায় দফায় চলে পুলিশ ও বিএনপির কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ। বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল।
এর মধ্যে মাতুয়াইল হাসপাতালে উল্টো পাশে মাতুয়াইল টার্নিং পয়েন্ট দিয়ে স্বদেশ পরিবহনের একটি বাস ঘুরিয়ে রাস্তার বিপরীত পাশে যায়। বাসটি সোনারগাঁ থেকে গুলিস্তানের উদ্দেশে আসছিল। একপর্যায়ে বাসটির যাত্রীদের নামিয়ে দেন চালক। বাসটি যাত্রীশূন্য হওয়ার পর চার-পাঁচজন যুবক বাসের ভেতরে ঢুকে আগুন লাগিয়ে দ্রুত পালিয়ে যান। মুহূর্তের মধ্যে বাসটি দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। বাসটির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ব ১৫-২১২৭।
বাসের চালক আকবর বলেন, ‘বাসটি নিয়ে গুলিস্তানের দিকে যাচ্ছিলাম। কিন্তু এখানে এসে গন্ডগোল দেখে বাস ঘুরিয়ে ফেলি। এরপর যাত্রীদের নামতে বলি। যাত্রীরা নামার পরপরই কয়েকজন যুবক এসে বাসের ভেতরে ঢোকে এবং আগুন লাগিয়ে দ্রুত চলে যায়। মুহূর্তের মধ্যেই বাসটি দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। উপস্থিত জনসাধারণ আগুন নেভাতে সহযোগিতা করেন। পরে ফায়ার সার্ভিসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তখন এপাশে পুলিশ ছিল না।’
সালাম নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘আমি দেখলাম যাত্রী নামার পর কয়েকজন যুবক গাড়িতে ওঠে। তারপর দেখি বাসে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। কিন্তু যুবকেরা কোন দিকে গেছে আমরা কেউ খেয়াল করিনি। ঘটনাটি ঘটে বেলা ১টার দিকে।’
এর প্রায় এক ঘণ্টা পর বেলা পৌনে ২টার দিকে মাতুয়াইল মাতৃসদন ইনস্টিটিউটের সামনে তিশা কোচের (ঢাকা মেট্রো-ব ১৪-৮১২০) বাসে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। গাড়িটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে শান্ত ফিলিং স্টেশনের সামনেই দীর্ঘক্ষণ দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। ওই আশপাশে প্রচুর পুলিশ ও জনসাধারণ দাঁড়িয়ে ছিল। পরে অনেকেই পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু আগুন নেভানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছিল। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে বাসের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে বাসটির চালক সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমি বাসটি ঘুরিয়ে পেট্রল পাম্পের ভেতরে নেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। এই মুহূর্তে তিনজন যুবক এসে বলে, “তাড়াতাড়ি নাম, নইলে তোর শরীরে ঢেলে দিলাম।” যুবকদের হাতে একটি পেট্রলভর্তি বোতল ও ম্যাচ ছিল। তখন আমি ভয়ে লাফ দিয়ে নেমে পড়ি। মুহূর্তের মধ্যেই তারা পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে বাইক দিয়ে উল্টো পথে যাত্রাবাড়ীর দিকে চলে যায়।’
সেখানে আকবর নামের একজন বলেন, ‘আন্দোলনের নামে গাড়ি পোড়ানো এটা কোন স্বভাব? আমরা এ ধরনের আন্দোলন চাই না।’ তিনি বিএনপি নেতা-কর্মীদের দায়ী করে বলেন, ‘তারাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাসটি যখন ঘোরায় তখন আমি এর পেছনে ছিলাম। কিন্তু সামনে দিয়ে এই ঘটনা ঘটবে কল্পনাই করিনি।’
সুমন নামে আরেকজন পথচারী বলেন, ‘আমিও দেখেছি তিনজন যুবককে গাড়িতে উঠতে। আবার তারা মুহূর্তের মধ্যে নেমে গেল। এর কয়েক সেকেন্ড পরেই দেখি বাসের ভেতর আগুন জ্বলছে। গাড়িটি ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে চলাচল করে।’
শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলার সময় আরও একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়।
এ নিয়ে এই এলাকায় এক কিলোমিটারের মধ্যে এক ঘণ্টার ব্যবধানে তিনটি বাস জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার ছিল বিএনপির ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশদ্বারে অবস্থান কর্মসূচি। আওয়ামী লীগও বিভিন্ন পয়েন্ট অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন কোনো পক্ষকেই অনুমতি দেয়নি। বিএনপি এই অবস্থান কর্মসূচি যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের কথা থাকলেও আগে থেকে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেওয়ায় মাতুয়াইল প্রধান সড়কে জড়ো হন দলটির নেতা-কর্মীরা। বেলা ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পুলিশ ও বিএনপি নেতা–কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিএনপির ১১ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। এতে ১৪ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানা-পুলিশ।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশমুখে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচির সময় পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতা-কর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালেই এই এলাকায় তিনটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। কয়েকজন যুবক এসে ফাঁকা বাসে আগুন ধরিয়ে দিয়ে মোটরসাইকেলে করে সটকে পড়ে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে এই যুবকদের শনাক্ত করতে পারেননি কেউ।
আজ শনিবার সকাল থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে রাজধানীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান নেন কয়েক শ পুলিশ, আনসার ও র্যাব সদস্যরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এসব পুলিশ বাহিনীর বিশাল একটি অংশ মাতুয়াইল মাতৃসদন হাসপাতালের দিকে আসতে থাকে। পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরাও পুলিশের সঙ্গে অবস্থান নেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। কিন্তু সেখানে আগে থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতির কারণে মাতুয়াইলে জড়ো হন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে মাতুয়াইল হাসপাতালের সামনে মহাসড়কে জড়ো হন। বিভিন্ন স্লোগান দেন ও রাস্তায় অবস্থান নেন। পুলিশ তাঁদের সরে যেতে বলে। একপর্যায়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন তাঁরা। পুলিশ তখন লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ শুরু করে। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মাতুয়াইল হাসপাতালের ভেতরের গলিতে ঢুকে পড়েন। এরপর দফায় দফায় চলে পুলিশ ও বিএনপির কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ। বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল।
এর মধ্যে মাতুয়াইল হাসপাতালে উল্টো পাশে মাতুয়াইল টার্নিং পয়েন্ট দিয়ে স্বদেশ পরিবহনের একটি বাস ঘুরিয়ে রাস্তার বিপরীত পাশে যায়। বাসটি সোনারগাঁ থেকে গুলিস্তানের উদ্দেশে আসছিল। একপর্যায়ে বাসটির যাত্রীদের নামিয়ে দেন চালক। বাসটি যাত্রীশূন্য হওয়ার পর চার-পাঁচজন যুবক বাসের ভেতরে ঢুকে আগুন লাগিয়ে দ্রুত পালিয়ে যান। মুহূর্তের মধ্যে বাসটি দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। বাসটির নম্বর ঢাকা মেট্রো-ব ১৫-২১২৭।
বাসের চালক আকবর বলেন, ‘বাসটি নিয়ে গুলিস্তানের দিকে যাচ্ছিলাম। কিন্তু এখানে এসে গন্ডগোল দেখে বাস ঘুরিয়ে ফেলি। এরপর যাত্রীদের নামতে বলি। যাত্রীরা নামার পরপরই কয়েকজন যুবক এসে বাসের ভেতরে ঢোকে এবং আগুন লাগিয়ে দ্রুত চলে যায়। মুহূর্তের মধ্যেই বাসটি দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। উপস্থিত জনসাধারণ আগুন নেভাতে সহযোগিতা করেন। পরে ফায়ার সার্ভিসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু তখন এপাশে পুলিশ ছিল না।’
সালাম নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘আমি দেখলাম যাত্রী নামার পর কয়েকজন যুবক গাড়িতে ওঠে। তারপর দেখি বাসে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। কিন্তু যুবকেরা কোন দিকে গেছে আমরা কেউ খেয়াল করিনি। ঘটনাটি ঘটে বেলা ১টার দিকে।’
এর প্রায় এক ঘণ্টা পর বেলা পৌনে ২টার দিকে মাতুয়াইল মাতৃসদন ইনস্টিটিউটের সামনে তিশা কোচের (ঢাকা মেট্রো-ব ১৪-৮১২০) বাসে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। গাড়িটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে শান্ত ফিলিং স্টেশনের সামনেই দীর্ঘক্ষণ দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। ওই আশপাশে প্রচুর পুলিশ ও জনসাধারণ দাঁড়িয়ে ছিল। পরে অনেকেই পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু আগুন নেভানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছিল। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে বাসের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে বাসটির চালক সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমি বাসটি ঘুরিয়ে পেট্রল পাম্পের ভেতরে নেওয়ার চেষ্টা করছিলাম। এই মুহূর্তে তিনজন যুবক এসে বলে, “তাড়াতাড়ি নাম, নইলে তোর শরীরে ঢেলে দিলাম।” যুবকদের হাতে একটি পেট্রলভর্তি বোতল ও ম্যাচ ছিল। তখন আমি ভয়ে লাফ দিয়ে নেমে পড়ি। মুহূর্তের মধ্যেই তারা পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে বাইক দিয়ে উল্টো পথে যাত্রাবাড়ীর দিকে চলে যায়।’
সেখানে আকবর নামের একজন বলেন, ‘আন্দোলনের নামে গাড়ি পোড়ানো এটা কোন স্বভাব? আমরা এ ধরনের আন্দোলন চাই না।’ তিনি বিএনপি নেতা-কর্মীদের দায়ী করে বলেন, ‘তারাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাসটি যখন ঘোরায় তখন আমি এর পেছনে ছিলাম। কিন্তু সামনে দিয়ে এই ঘটনা ঘটবে কল্পনাই করিনি।’
সুমন নামে আরেকজন পথচারী বলেন, ‘আমিও দেখেছি তিনজন যুবককে গাড়িতে উঠতে। আবার তারা মুহূর্তের মধ্যে নেমে গেল। এর কয়েক সেকেন্ড পরেই দেখি বাসের ভেতর আগুন জ্বলছে। গাড়িটি ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে চলাচল করে।’
শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলার সময় আরও একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়।
এ নিয়ে এই এলাকায় এক কিলোমিটারের মধ্যে এক ঘণ্টার ব্যবধানে তিনটি বাস জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
আজ শনিবার ছিল বিএনপির ঢাকার বিভিন্ন প্রবেশদ্বারে অবস্থান কর্মসূচি। আওয়ামী লীগও বিভিন্ন পয়েন্ট অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন কোনো পক্ষকেই অনুমতি দেয়নি। বিএনপি এই অবস্থান কর্মসূচি যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের কথা থাকলেও আগে থেকে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা অবস্থান নেওয়ায় মাতুয়াইল প্রধান সড়কে জড়ো হন দলটির নেতা-কর্মীরা। বেলা ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পুলিশ ও বিএনপি নেতা–কর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিএনপির ১১ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। এতে ১৪ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানা-পুলিশ।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে