নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধর্ষণ মামলার এক আসামিকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয় আদালতের এজলাসকক্ষে। এরপর ওই আসামিকে জামিন দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে এই ঘটনা ঘটে। রাজধানীর আদাবর থানায় দায়ের করা একটি ধর্ষণ মামলায় আসামি হাসানুজ্জামানের জামিন আবেদন শুনানির জন্য ছিল। আদালতে ভুক্তভোগী উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলেন, যেহেতু ভুক্তভোগীকে আসামি বিয়ে করতে রাজি এবং আজই তাঁর বিয়ে দেওয়া হবে। ওই শর্তেই বিচারক মোছাম্মৎ বিলকিছ আক্তার আসামিকে জামিন দেন। পরে এজলাসেই ১২ লাখ টাকার দেনমোহর ধার্য করে উভয় পক্ষের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। এ সময় বেশ কয়েকজন আইনজীবী, সাংবাদিক, পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। জামিন আদেশের পর কারাগার থেকে হাজির করা আসামিকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
তবে বাদীপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারাগার থেকেই আসামি মুক্তি পাবেন।’ জামিন প্রসঙ্গে আইনজীবী আরও বলেন, ‘ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আবেদন করেও আসামি এই শর্তে জামিন পাননি। পরে তিনি মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন শুনানির জন্য ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠান। এই আদালত বিয়ের শর্তে জামিন দেন।’
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আসামি হাসানুজ্জামান বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রজেক্টে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০২০ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ভিকটিমের সঙ্গে পরিচয় হয় এবং তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর থেকে আসামি ভুক্তভোগীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন এবং তাঁর সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় দেখা করেন। প্রেমের সম্পর্কের কারণে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আসামি গত বছরের ১৬ জানুয়ারি বিকেল থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আদাবরের একটি বাসায় স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করেন। এরপর আসামিকে ভুক্তভোগী বিয়ের কথা বললে বিভিন্ন তারিখ দিয়ে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। আসামি বিভিন্ন সময় ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ৭ লাখ টাকাও নেন। একপর্যায়ে চাপ দিলে ২১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে আসামি ভুক্তভোগীকে জানিয়ে দেন, তিনি বিয়ে করবেন না। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গত ৬ মার্চ আদাবর থানায় মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তার করে। দেড় মাস ধরে কারাগারে রয়েছেন আসামি।
ধর্ষণ মামলার এক আসামিকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয় আদালতের এজলাসকক্ষে। এরপর ওই আসামিকে জামিন দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে এই ঘটনা ঘটে। রাজধানীর আদাবর থানায় দায়ের করা একটি ধর্ষণ মামলায় আসামি হাসানুজ্জামানের জামিন আবেদন শুনানির জন্য ছিল। আদালতে ভুক্তভোগী উপস্থিত ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলেন, যেহেতু ভুক্তভোগীকে আসামি বিয়ে করতে রাজি এবং আজই তাঁর বিয়ে দেওয়া হবে। ওই শর্তেই বিচারক মোছাম্মৎ বিলকিছ আক্তার আসামিকে জামিন দেন। পরে এজলাসেই ১২ লাখ টাকার দেনমোহর ধার্য করে উভয় পক্ষের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। এ সময় বেশ কয়েকজন আইনজীবী, সাংবাদিক, পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। জামিন আদেশের পর কারাগার থেকে হাজির করা আসামিকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
তবে বাদীপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারাগার থেকেই আসামি মুক্তি পাবেন।’ জামিন প্রসঙ্গে আইনজীবী আরও বলেন, ‘ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আবেদন করেও আসামি এই শর্তে জামিন পাননি। পরে তিনি মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন শুনানির জন্য ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠান। এই আদালত বিয়ের শর্তে জামিন দেন।’
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আসামি হাসানুজ্জামান বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রজেক্টে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০২০ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ভিকটিমের সঙ্গে পরিচয় হয় এবং তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর থেকে আসামি ভুক্তভোগীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন এবং তাঁর সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় দেখা করেন। প্রেমের সম্পর্কের কারণে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আসামি গত বছরের ১৬ জানুয়ারি বিকেল থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আদাবরের একটি বাসায় স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করেন। এরপর আসামিকে ভুক্তভোগী বিয়ের কথা বললে বিভিন্ন তারিখ দিয়ে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। আসামি বিভিন্ন সময় ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ৭ লাখ টাকাও নেন। একপর্যায়ে চাপ দিলে ২১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে আসামি ভুক্তভোগীকে জানিয়ে দেন, তিনি বিয়ে করবেন না। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গত ৬ মার্চ আদাবর থানায় মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তার করে। দেড় মাস ধরে কারাগারে রয়েছেন আসামি।
অহিংস গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের একটি টিম
৩ ঘণ্টা আগেজামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান এবং এরপরই জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাঁকে গ্রেপ্তার করেন
৩ ঘণ্টা আগেঅবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএর ঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ নামক একটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাবে
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক ইমন খান জীবনকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগে