নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজকের পত্রিকার সাংবাদিক মো. ফখরুল ইসলাম ভূঁঞা আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শনিবার বিকেলে অকস্মাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। ২৪ বছরের এই তরুণ আজকের পত্রিকার অনলাইন বিভাগে কাজ করতেন।
আজকের পত্রিকায় তিনি ‘ফাহির ফখরুল’ নামে পরিচিত ছিলেন। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বাখরনগর গ্রামে। বাবা মো. নজরুল ইসলাম ভূঁঞা ও মা মোসাম্মৎ জুলেখা বেগমের দুই ছেলের মধ্যে তিনি ছিলেন কনিষ্ঠ সন্তান। চলতি মাসের শেষের দিকে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ফাহিরের।
আজ শনিবার সকাল ৮টায় অফিসে এসেছিলেন ফাহির। সারা দিন স্বাভাবিক নিয়মেই দায়িত্ব পালন করেন। এরপর বেলা ৩টার পর তিনি অফিস থেকে বাসায় চলে যান। মোহাম্মদপুর টাউন হলের পাশে ভাড়া করা একটি বাসায় কয়েকজন বন্ধুসহ থাকতেন ফাহির। বাসায় ফেরার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
ফাহিরের বন্ধু ফাহমিদা তাপসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাসায় ফিরে শরীর খারাপের কথা বন্ধু ফয়সাল আহমেদকে জানান ফাহির ফখরুল। এরপর শরীর আরও খারাপ হওয়া শুরু করলে একপর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। অজ্ঞান অবস্থায় প্রথমে তাঁকে ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ফাহির মারা গেছেন। এরপর তাঁকে পাশের ইবনে সিনা হাসপাতালে নিয়ে যান বন্ধুরা। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ফাহির মারা গেছেন বলে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে।
ছবি তোলার শখ ছিল ফাহির ফখরুলের। অবসরে সিনেমা দেখতে পছন্দ করতেন তিনি। এসএসসি, এইচএসির পর ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ (ইউডা) থেকে যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিভাগে ২০১৯ সালে স্নাতক সম্পন্ন করেন ফাহির।
২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে সাংবাদিকতায় সংশ্লিষ্ট হন ফাহির। চলতি বছর তিনি আজকের পত্রিকায় যোগ দেন।
আজকের পত্রিকার সাংবাদিক মো. ফখরুল ইসলাম ভূঁঞা আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শনিবার বিকেলে অকস্মাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। ২৪ বছরের এই তরুণ আজকের পত্রিকার অনলাইন বিভাগে কাজ করতেন।
আজকের পত্রিকায় তিনি ‘ফাহির ফখরুল’ নামে পরিচিত ছিলেন। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার বাখরনগর গ্রামে। বাবা মো. নজরুল ইসলাম ভূঁঞা ও মা মোসাম্মৎ জুলেখা বেগমের দুই ছেলের মধ্যে তিনি ছিলেন কনিষ্ঠ সন্তান। চলতি মাসের শেষের দিকে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ফাহিরের।
আজ শনিবার সকাল ৮টায় অফিসে এসেছিলেন ফাহির। সারা দিন স্বাভাবিক নিয়মেই দায়িত্ব পালন করেন। এরপর বেলা ৩টার পর তিনি অফিস থেকে বাসায় চলে যান। মোহাম্মদপুর টাউন হলের পাশে ভাড়া করা একটি বাসায় কয়েকজন বন্ধুসহ থাকতেন ফাহির। বাসায় ফেরার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
ফাহিরের বন্ধু ফাহমিদা তাপসী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাসায় ফিরে শরীর খারাপের কথা বন্ধু ফয়সাল আহমেদকে জানান ফাহির ফখরুল। এরপর শরীর আরও খারাপ হওয়া শুরু করলে একপর্যায়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। অজ্ঞান অবস্থায় প্রথমে তাঁকে ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ফাহির মারা গেছেন। এরপর তাঁকে পাশের ইবনে সিনা হাসপাতালে নিয়ে যান বন্ধুরা। সেখানে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ফাহির মারা গেছেন বলে হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে।
ছবি তোলার শখ ছিল ফাহির ফখরুলের। অবসরে সিনেমা দেখতে পছন্দ করতেন তিনি। এসএসসি, এইচএসির পর ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ (ইউডা) থেকে যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিভাগে ২০১৯ সালে স্নাতক সম্পন্ন করেন ফাহির।
২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে সাংবাদিকতায় সংশ্লিষ্ট হন ফাহির। চলতি বছর তিনি আজকের পত্রিকায় যোগ দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৭ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে