প্রতিনিধি
খোকসা (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার খোকসায় মাঠের ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক কৃষাণীরা। প্রায় সকল জমির ধান পেকে যাওয়ায় এখন পুরোদমে ধান কাটা ও মাড়াই চলছে। তবে করোনার লকডাউনে শ্রমিক মজুরি কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে কৃষকরা। এ অবস্থায় খচর পুষিয়ে নিতে বাজারে ধানের ভালো দামের প্রত্যাশা কৃষকদের।
বসুয়া গ্রামের কৃষক লতিফ মন্ডল বলেন, এবছর বোরো ধান খুবই ভাল হয়েছে। খরার কারণে কিছুটা সমস্যা হলেও ধানের ফলন ভালো হয়েছে। ইতিমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে, এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি কাটা হয়ে যাবে।
গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক ফরিদ উদ্দিন বলেন, মানুষ করোনার ভয়ে ঘরে থাকলেও আমাদের তো মাঠেই থাকতে হয়। করোনা না, ঝড় ও শিলাবৃষ্টি নিয়ে চিন্তায় আছি। এই সময়ে ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হলে ধান নষ্ট হয়ে যাবে।
শিমুলিয়া গ্রামের কৃষক তাহাজ্জত হোসেন বলেন, এ বছর ধান ভালো হয়েছে। গত বছর দাম ভালো পাওয়ায় এবছর আরও বেশি জমিতে ধান চাষ করেছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ধান কাটা শেষ হবে। শিলা বৃষ্টি, ঝড় না হলে আল্লাহর রহমতে ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারবো। তিনি আরও বলেন, করোনা ও লকডাউন এর কারণে শ্রমিক মজুরি বেড়েছে কয়েক গুণ। ৫০০ টাকা মজুরি দিয়েও লোক না পেয়ে নিজেরাই ধান কাটতে শুরু করেছি।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ২৮ টি ব্লকের ৯ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় বোরো ধানের চাষ করেছেন স্থানীয় কৃষকরা। চলতি মৌসুমে পৌর এলাকায় ১১০ হেক্টর, খোকসা ইউনিয়ন ৯০ হেক্টর, জানিপুর ইউনিয়নে ৪৫ হেক্টর, বেতবাড়িয়া ইউনিয়নে ৭৫ হেক্টর, শিমুলিয়া ইউনিয়নের ১৩৫ হেক্টর, শোমসপুর ইউনিয়নে ৪০৫ হেক্টর, গোপগ্রাম ইউনিয়নে ২১৫ হেক্টর, আমবাড়িয়া ইউনিয়নে ১১৫ হেক্টর, জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়নে ৫৫ হেক্টর ও ওসমানপুর ইউনিয়নের ৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে চলতি মৌসুমে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সবুজ কুমার সাহা জানান, গেল বছরের চেয়ে এ বছর সরকার ধানের দাম বেশি নির্ধারন করেছে। এতে কৃষকরা লাভবান হবে। এবছর সরকার নির্ধারিত ধানের দাম ২৭ টাকা। গতবারের তুলনায় ১ টাকা বেশি। অপরদিকে সরকার নির্ধারিত চাউলের দাম ৪০ টাকা কেজি। গতবারের তুলনায় ৪ টাকা বেশি।
খোকসা (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়ার খোকসায় মাঠের ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক কৃষাণীরা। প্রায় সকল জমির ধান পেকে যাওয়ায় এখন পুরোদমে ধান কাটা ও মাড়াই চলছে। তবে করোনার লকডাউনে শ্রমিক মজুরি কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে কৃষকরা। এ অবস্থায় খচর পুষিয়ে নিতে বাজারে ধানের ভালো দামের প্রত্যাশা কৃষকদের।
বসুয়া গ্রামের কৃষক লতিফ মন্ডল বলেন, এবছর বোরো ধান খুবই ভাল হয়েছে। খরার কারণে কিছুটা সমস্যা হলেও ধানের ফলন ভালো হয়েছে। ইতিমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে, এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি কাটা হয়ে যাবে।
গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক ফরিদ উদ্দিন বলেন, মানুষ করোনার ভয়ে ঘরে থাকলেও আমাদের তো মাঠেই থাকতে হয়। করোনা না, ঝড় ও শিলাবৃষ্টি নিয়ে চিন্তায় আছি। এই সময়ে ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হলে ধান নষ্ট হয়ে যাবে।
শিমুলিয়া গ্রামের কৃষক তাহাজ্জত হোসেন বলেন, এ বছর ধান ভালো হয়েছে। গত বছর দাম ভালো পাওয়ায় এবছর আরও বেশি জমিতে ধান চাষ করেছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ধান কাটা শেষ হবে। শিলা বৃষ্টি, ঝড় না হলে আল্লাহর রহমতে ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারবো। তিনি আরও বলেন, করোনা ও লকডাউন এর কারণে শ্রমিক মজুরি বেড়েছে কয়েক গুণ। ৫০০ টাকা মজুরি দিয়েও লোক না পেয়ে নিজেরাই ধান কাটতে শুরু করেছি।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ২৮ টি ব্লকের ৯ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় বোরো ধানের চাষ করেছেন স্থানীয় কৃষকরা। চলতি মৌসুমে পৌর এলাকায় ১১০ হেক্টর, খোকসা ইউনিয়ন ৯০ হেক্টর, জানিপুর ইউনিয়নে ৪৫ হেক্টর, বেতবাড়িয়া ইউনিয়নে ৭৫ হেক্টর, শিমুলিয়া ইউনিয়নের ১৩৫ হেক্টর, শোমসপুর ইউনিয়নে ৪০৫ হেক্টর, গোপগ্রাম ইউনিয়নে ২১৫ হেক্টর, আমবাড়িয়া ইউনিয়নে ১১৫ হেক্টর, জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়নে ৫৫ হেক্টর ও ওসমানপুর ইউনিয়নের ৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে চলতি মৌসুমে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সবুজ কুমার সাহা জানান, গেল বছরের চেয়ে এ বছর সরকার ধানের দাম বেশি নির্ধারন করেছে। এতে কৃষকরা লাভবান হবে। এবছর সরকার নির্ধারিত ধানের দাম ২৭ টাকা। গতবারের তুলনায় ১ টাকা বেশি। অপরদিকে সরকার নির্ধারিত চাউলের দাম ৪০ টাকা কেজি। গতবারের তুলনায় ৪ টাকা বেশি।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে