গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলার চাষ। বাড়ির পাশের পতিত জমি, পুকুরের পাড়, এমনকি ফসলি জমিতেও কৃষকেরা চাষ করছেন কলা। বাজারে এর চাহিদা থাকায় ও আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় বাড়ছে কলা চাষ। ইতিমধ্যে অনেকে কলা চাষ করে হয়েছেন স্বাবলম্বী।
উপজেলায় একাধিক কলাচাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অন্যান্য ফসলের চেয়ে কলা চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। কলাগাছের চারা রোপণের অল্পদিনের মধ্যেই বেড়ে ওঠে এবং দ্রুত ফল পাওয়া যায়। তা ছাড়া কলা চাষের মধ্যে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করা যায়।
কলাচাষি মো. ফারুক আহমেদ বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে কলা চাষের জন্য ৩৫০-৪০০ কলার চারা রোপণ করা যায়। বিঘাপ্রতি জমিতে খরচ হয় প্রায় ১৮-২০ হাজার টাকা। আর লাভ হয় প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকা। বছরে একবার কলা চারা রোপণ করা হলে তা তিন বছর ভালোভাবে ফলন দিতে পারে যা অন্য কোনো ফসলের ক্ষেত্রে সম্ভব না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি প্রতিবছরই কলা চাষ করি। তা ছাড়া অন্যান্য ফসলের তুলনায় কলা চাষে খরচ কম। আর কলার চারা রোপণের এক বছরের মধ্যেই কাঁদি আসে।’
‘কলার ভালো দাম থাকায় আমিও নতুন করে এ বছর কলার চাষ করেছি ১০ কাঠা। যদি ভালো দাম পাই তাহলে পরবর্তী সময়ে আবাদ বাড়াব। কলার ভালো দাম থাকলে প্রতি কাঁদি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যেও বিক্রয় হয়। তবে এই দামটা সাধারণত রমজান মাসে হয়ে থাকে। বর্তমানে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে প্রতি কাঁদি বিক্রি হচ্ছে।’ বলেন কলাচাষি জিল্লুর রহমান।
কলা ব্যবসায়ী মো. আকালি হোসেন বলেন, বর্তমানে এখানকার চাষিরা যেখানে জায়গা পাচ্ছে কলা চাষ করছেন। কলা চাষে কোনো লোকসান না হওয়ায় দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে তাঁদের। তবে অনেক সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে লোকসানের মুখে পড়তে হয়। এখানে প্রতি কাঁদি কলা বিক্রি হয় ৩০০-৩৫০ টাকায়। আবার রমজান মাস এলে কলার দাম আরও বাড়ে। এ উপজেলা ও জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে কলা।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কলার ব্যবসা করছি। বর্তমানে কলার যে দাম তা আমরা কখনোই দেখিনি। আজ থেকে ৪-৫ বছর আগেও কলার এমন দাম ছিল না। বাজারে দিনে দিনে এর চাহিদা বেড়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, বাণিজ্যিকভাবে এ উপজেলায় শবরি, জয়েন্ট গভর্নর, ইরি কলাসহ বিভিন্ন জাতের কলা চাষ হয়। চলতি বছর উপজেলায় ২৯৫ হেক্টর জমিতে কলা চাষ হয়েছে। কলা চাষ লাভজনক হওয়ায় এর চাহিদা বাড়ছে। কলাচাষির সঙ্গে কৃষি কার্যালয় সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে আসছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন জানান, এবার কলা চাষ বেড়েছে। কলা চাষে লাভ হওয়ায় চাষিরা কলা চাষের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে কলাচাষিদের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করে আসছে। চাষিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জেলার চাহিদা মিটিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় এখানকার কলা সরবরাহ করা হচ্ছে।
মেহেরপুরের গাংনীতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলার চাষ। বাড়ির পাশের পতিত জমি, পুকুরের পাড়, এমনকি ফসলি জমিতেও কৃষকেরা চাষ করছেন কলা। বাজারে এর চাহিদা থাকায় ও আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় বাড়ছে কলা চাষ। ইতিমধ্যে অনেকে কলা চাষ করে হয়েছেন স্বাবলম্বী।
উপজেলায় একাধিক কলাচাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অন্যান্য ফসলের চেয়ে কলা চাষ করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। কলাগাছের চারা রোপণের অল্পদিনের মধ্যেই বেড়ে ওঠে এবং দ্রুত ফল পাওয়া যায়। তা ছাড়া কলা চাষের মধ্যে সাথি ফসল হিসেবে অন্যান্য ফসলও আবাদ করা যায়।
কলাচাষি মো. ফারুক আহমেদ বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে কলা চাষের জন্য ৩৫০-৪০০ কলার চারা রোপণ করা যায়। বিঘাপ্রতি জমিতে খরচ হয় প্রায় ১৮-২০ হাজার টাকা। আর লাভ হয় প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকা। বছরে একবার কলা চারা রোপণ করা হলে তা তিন বছর ভালোভাবে ফলন দিতে পারে যা অন্য কোনো ফসলের ক্ষেত্রে সম্ভব না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি প্রতিবছরই কলা চাষ করি। তা ছাড়া অন্যান্য ফসলের তুলনায় কলা চাষে খরচ কম। আর কলার চারা রোপণের এক বছরের মধ্যেই কাঁদি আসে।’
‘কলার ভালো দাম থাকায় আমিও নতুন করে এ বছর কলার চাষ করেছি ১০ কাঠা। যদি ভালো দাম পাই তাহলে পরবর্তী সময়ে আবাদ বাড়াব। কলার ভালো দাম থাকলে প্রতি কাঁদি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যেও বিক্রয় হয়। তবে এই দামটা সাধারণত রমজান মাসে হয়ে থাকে। বর্তমানে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে প্রতি কাঁদি বিক্রি হচ্ছে।’ বলেন কলাচাষি জিল্লুর রহমান।
কলা ব্যবসায়ী মো. আকালি হোসেন বলেন, বর্তমানে এখানকার চাষিরা যেখানে জায়গা পাচ্ছে কলা চাষ করছেন। কলা চাষে কোনো লোকসান না হওয়ায় দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে তাঁদের। তবে অনেক সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে লোকসানের মুখে পড়তে হয়। এখানে প্রতি কাঁদি কলা বিক্রি হয় ৩০০-৩৫০ টাকায়। আবার রমজান মাস এলে কলার দাম আরও বাড়ে। এ উপজেলা ও জেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে কলা।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কলার ব্যবসা করছি। বর্তমানে কলার যে দাম তা আমরা কখনোই দেখিনি। আজ থেকে ৪-৫ বছর আগেও কলার এমন দাম ছিল না। বাজারে দিনে দিনে এর চাহিদা বেড়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্র জানায়, বাণিজ্যিকভাবে এ উপজেলায় শবরি, জয়েন্ট গভর্নর, ইরি কলাসহ বিভিন্ন জাতের কলা চাষ হয়। চলতি বছর উপজেলায় ২৯৫ হেক্টর জমিতে কলা চাষ হয়েছে। কলা চাষ লাভজনক হওয়ায় এর চাহিদা বাড়ছে। কলাচাষির সঙ্গে কৃষি কার্যালয় সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে আসছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন জানান, এবার কলা চাষ বেড়েছে। কলা চাষে লাভ হওয়ায় চাষিরা কলা চাষের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে কলাচাষিদের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করে আসছে। চাষিদের নানা পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জেলার চাহিদা মিটিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় এখানকার কলা সরবরাহ করা হচ্ছে।
বগুড়ার শেরপুরে এক কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শহরের কর্মকারপাড়ার বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৪ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুর রহমানের ব্যবহৃত সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর হ্যাক হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই নম্বর ব্যবহার করে একটি প্রতারক চক্র নিজেকে ইউএনও পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন লোকজনকে ফোন করে টাকা দাবি করছে।
৬ মিনিট আগেরমজান মাসে ভোক্তাদের স্বস্তি দিতে ন্যায্যমূল্যে ডিম ও মুরগি বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। আজ শুক্রবার ঠাকুরগাঁওয়ের কালীবাড়ি পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে কৃষকের বাজারে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
১০ মিনিট আগেসর্বনিম্ন বেতন স্কেল ৩০ হাজার টাকা করাসহ বিভিন্ন দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস পেয়ে আমরণ অনশন ভেঙেছেন দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির আউটসোর্সিং কর্মচারীরা। শ্রম মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব গতকাল বৃহস্পতিবার দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দিলে ১২ দিন পর ২৮৭ জন কর্মচারী রাত ৮টা থেকে কাজে যোগ দেন।
১৭ মিনিট আগে