বটিয়াঘাটা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু হবে ২৯ সেপ্টেম্বর। তদন্ত কমিটির সভাপতি সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন স্বাক্ষরিত দপ্তর আদেশে এ বিষয় জানানো হয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বটিয়ায়াঘাটার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তোলেন উপজেলাবাসী। এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে মিজানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচারিত হয়। এ ঘটনায় মিজানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়ম তদন্ত করার জন্য খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. মনজুরুল মুরশিদ তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন।
তদন্ত কমিটিতে সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন মো. আ. সালামকে সভাপতি এবং সাতক্ষীরা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. ফরহাদ জামিল ও সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ইসমত জাহান সুমনাকে সদস্য করা হয়েছে। সরেজমিনে তদন্ত করে আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর থেকে এক চিঠির আদেশ পাওয়ার পর ২৯ সেপ্টেম্বর তদন্তকাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিটির সভাপতি মো. আ. সালাম। তদন্তকাজের বিষয়ে গত বুধবার বিকেলে এক দপ্তর আদেশের মাধ্যমে বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে জানানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন মো. আ. সালাম জানান, মিজানুর রহমানের দুর্নীতি তদন্ত করার জন্য বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর থেকে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি তদন্ত কমিটির সভাপতি। দ্রুত তদন্তের কার্যক্রম শুরু করার কথা ছিল। আরেকটি তদন্তকাজে ব্যস্ত থাকায় আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করব। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে যাঁরা দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন তাঁদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। এ ছাড়া ওই দিন বেলা ১১টায় মিজানুর রহমানসহ তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ৩৩তম বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারে চাকরি হয় মিজানুর রহমানের। চাকরির ১০ বছরে বিপুল সম্পদ বানিয়েছেন।
মিজানুর রহমান ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তার (আরএমও) দায়িত্বে ছিলেন। পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরএমওর দায়িত্ব নেন। এরপর তিনি বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধা নিয়ে বিপুল সম্পদ বানিয়েছেন বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। তাঁরা মিজানুর রহমানের সম্পদ ও আয়-ব্যয়ের হিসাব তদন্ত করার দাবি জানিয়েছেন।
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু হবে ২৯ সেপ্টেম্বর। তদন্ত কমিটির সভাপতি সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন স্বাক্ষরিত দপ্তর আদেশে এ বিষয় জানানো হয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বটিয়ায়াঘাটার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তোলেন উপজেলাবাসী। এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে মিজানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচারিত হয়। এ ঘটনায় মিজানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়ম তদন্ত করার জন্য খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. মনজুরুল মুরশিদ তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন।
তদন্ত কমিটিতে সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন মো. আ. সালামকে সভাপতি এবং সাতক্ষীরা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. ফরহাদ জামিল ও সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ইসমত জাহান সুমনাকে সদস্য করা হয়েছে। সরেজমিনে তদন্ত করে আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর থেকে এক চিঠির আদেশ পাওয়ার পর ২৯ সেপ্টেম্বর তদন্তকাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিটির সভাপতি মো. আ. সালাম। তদন্তকাজের বিষয়ে গত বুধবার বিকেলে এক দপ্তর আদেশের মাধ্যমে বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে জানানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন মো. আ. সালাম জানান, মিজানুর রহমানের দুর্নীতি তদন্ত করার জন্য বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর থেকে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি তদন্ত কমিটির সভাপতি। দ্রুত তদন্তের কার্যক্রম শুরু করার কথা ছিল। আরেকটি তদন্তকাজে ব্যস্ত থাকায় আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করব। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে যাঁরা দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন তাঁদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। এ ছাড়া ওই দিন বেলা ১১টায় মিজানুর রহমানসহ তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ৩৩তম বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারে চাকরি হয় মিজানুর রহমানের। চাকরির ১০ বছরে বিপুল সম্পদ বানিয়েছেন।
মিজানুর রহমান ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তার (আরএমও) দায়িত্বে ছিলেন। পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরএমওর দায়িত্ব নেন। এরপর তিনি বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধা নিয়ে বিপুল সম্পদ বানিয়েছেন বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। তাঁরা মিজানুর রহমানের সম্পদ ও আয়-ব্যয়ের হিসাব তদন্ত করার দাবি জানিয়েছেন।
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
১ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগে