ডুমুরিয়া (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষিপ্রধান এলাকা হলেও ক্রমাগত হারিয়ে যাচ্ছে আবাদি জমি। অপরিকল্পিত নগরায়ণ, শিল্পকারখানা নির্মাণ, হাউজিং প্রকল্পসহ গৃহনির্মাণ ও ইটভাটাই এর মূল কারণ। এভাবে চলতে থাকলে খুব শিগগির বিলীন হয়ে যাবে আবাদি জমি।
জানা গেছে, বৃহত্তর ডুমুরিয়া উপজেলার আয়তন ৪৫৪ দশমিক ২৩ বর্গ কিলোমিটার। উপজেলার ১৪ ইউনিয়নে প্রায় ৪ লাখ জনপদের ৮৫ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। উপজেলায় মোট ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর আবাদি জমি আছে। ১০ বছর আগে আরও ৩৬০ হেক্টর জমি বেশি ছিল, যা অকৃষি খাতে চলে গেছে। অপরিকল্পিত নগরায়ণ, শিল্পকারখানা নির্মাণ, হাউজিং প্রকল্প, ইটভাটা ও নদীভাঙনের কারণে হ্রাস পাচ্ছে এসব ভূমি। সড়ক-মহাসড়কের পাশে স্বল্প দামে কৃষিজমি কিনে বালু ভরাট করছে হাউজিং কোম্পানিগুলো। এরপর তারা প্লট আকারে বিক্রি করছে।
গুটুদিয়া ইউনিয়নের খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে জোয়ারের বিলে ও বিলপাবলা মৌজায় দেদার ভরাট করা হচ্ছে কৃষিজমি। খুলনা শহরকেন্দ্রিক হওয়ায় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে তিন ফসলি ওই সব জমি। বিলের মধ্যে তাকালে দেখা যায় বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্পের শত শত সাইনবোর্ড। বাইপাস রোড ও পূর্ব বিলপাবলা রাস্তা ঘেঁষে কয়েক হাজার বিঘা কৃষিজমিতে বালু ভরাট করা হয়েছে। এই ইউনিয়নে ৪ হাজার ১০০ হেক্টর আবাদি জমি আছে। প্রতিবছর ৫০ থেকে ৬০ হেক্টর জমি কমছে। অর্থাৎ দিনে কমছে ৪০ শতাংশ জমি। এভাবে চলতে লাগলে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে বিশেষ করে গুটুদিয়া ইউনিয়নে কৃষিজমি বিলীন হয়ে যাবে। এ ছাড়া অধিকাংশ প্লট ব্যবসায়ী সরকারি খাল ভরাট করে যেখান-সেখান দিয়ে প্লটের জন্য রাস্তা তৈরি করেছে। ফলে ভারী বর্ষণ হলে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে ইউনিয়নবাসী।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, ডুমুরিয়ার মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। এখানকার উৎপাদিত ফসল দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। কৃষিজমি ভরাট করা ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য অশনিসংকেত।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হাউজিং কোম্পানিগুলো কৃষিজমিতে বালু ভরাট করছে। এটি বন্ধ করতে পারে প্রশাসন। কারণ তাদের প্রশাসনিক ক্ষমতা রয়েছে। তবে গত বৃহস্পতিবার মাসিক মিটিংয়ে সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র বলেছেন, কৃষিজমি কোনোভাবেই অকৃষি খাতে নেওয়া যাবে না।’
ডুমুরিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুনুর রশীদ বলেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে শ্রেণি পরিবর্তনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষিপ্রধান এলাকা হলেও ক্রমাগত হারিয়ে যাচ্ছে আবাদি জমি। অপরিকল্পিত নগরায়ণ, শিল্পকারখানা নির্মাণ, হাউজিং প্রকল্পসহ গৃহনির্মাণ ও ইটভাটাই এর মূল কারণ। এভাবে চলতে থাকলে খুব শিগগির বিলীন হয়ে যাবে আবাদি জমি।
জানা গেছে, বৃহত্তর ডুমুরিয়া উপজেলার আয়তন ৪৫৪ দশমিক ২৩ বর্গ কিলোমিটার। উপজেলার ১৪ ইউনিয়নে প্রায় ৪ লাখ জনপদের ৮৫ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। উপজেলায় মোট ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর আবাদি জমি আছে। ১০ বছর আগে আরও ৩৬০ হেক্টর জমি বেশি ছিল, যা অকৃষি খাতে চলে গেছে। অপরিকল্পিত নগরায়ণ, শিল্পকারখানা নির্মাণ, হাউজিং প্রকল্প, ইটভাটা ও নদীভাঙনের কারণে হ্রাস পাচ্ছে এসব ভূমি। সড়ক-মহাসড়কের পাশে স্বল্প দামে কৃষিজমি কিনে বালু ভরাট করছে হাউজিং কোম্পানিগুলো। এরপর তারা প্লট আকারে বিক্রি করছে।
গুটুদিয়া ইউনিয়নের খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে জোয়ারের বিলে ও বিলপাবলা মৌজায় দেদার ভরাট করা হচ্ছে কৃষিজমি। খুলনা শহরকেন্দ্রিক হওয়ায় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে তিন ফসলি ওই সব জমি। বিলের মধ্যে তাকালে দেখা যায় বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্পের শত শত সাইনবোর্ড। বাইপাস রোড ও পূর্ব বিলপাবলা রাস্তা ঘেঁষে কয়েক হাজার বিঘা কৃষিজমিতে বালু ভরাট করা হয়েছে। এই ইউনিয়নে ৪ হাজার ১০০ হেক্টর আবাদি জমি আছে। প্রতিবছর ৫০ থেকে ৬০ হেক্টর জমি কমছে। অর্থাৎ দিনে কমছে ৪০ শতাংশ জমি। এভাবে চলতে লাগলে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে বিশেষ করে গুটুদিয়া ইউনিয়নে কৃষিজমি বিলীন হয়ে যাবে। এ ছাড়া অধিকাংশ প্লট ব্যবসায়ী সরকারি খাল ভরাট করে যেখান-সেখান দিয়ে প্লটের জন্য রাস্তা তৈরি করেছে। ফলে ভারী বর্ষণ হলে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে ইউনিয়নবাসী।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, ডুমুরিয়ার মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। এখানকার উৎপাদিত ফসল দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। কৃষিজমি ভরাট করা ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য অশনিসংকেত।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হাউজিং কোম্পানিগুলো কৃষিজমিতে বালু ভরাট করছে। এটি বন্ধ করতে পারে প্রশাসন। কারণ তাদের প্রশাসনিক ক্ষমতা রয়েছে। তবে গত বৃহস্পতিবার মাসিক মিটিংয়ে সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র বলেছেন, কৃষিজমি কোনোভাবেই অকৃষি খাতে নেওয়া যাবে না।’
ডুমুরিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুনুর রশীদ বলেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে শ্রেণি পরিবর্তনকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৭ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে