মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)
অধিক ফলনের পাওয়ার জন্য বেশির ভাগ চাষিই বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন। সেখানে মো. দেলোয়ার হোসেন ব্যতিক্রম। জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করছেন তিনি টমেটো চাষ। শুধু তাই নয় ফলনও খুব ভালো পেয়েছেন তিনি ।
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বোধখানা গ্রামের আজাম্মেল হকের ছেলে দেলোয়ার এবার এক বিঘা জমিতে বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো আগাম চাষ করেন। এ টমেটো চাষে খরচ তুলে লাভের মুখ দেখেছেন। খেত থেকে অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
সরেজমিনে দেখা যায়, দেলোয়ার হোসেনের খেতে প্রচুর পরিমাণ টমেটো ঝুলছে। আকারেও বেশ বড় টমেটোগুলি। প্রচুর টমেটো ধরায় দুই দিন পরপর টমেটো তুলছেন বলে জানান চাষি দেলোয়ার। প্রতিবারে ১২-১৫ মণ করে টমেটো উঠছে। এ টমেটো বিষমুক্ত হওয়ায় স্বাদ ভালো ও বাজারে এর চাহিদা ও বেশি দামে বিক্রি করা যাচ্ছে বলেও জানান এই চাষি।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ মৌসুমে মাঠে এক বিঘা জমিতে উচ্চ ফলনশীল বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো আগাম চাষ করি। গত আশ্বিন মাসে খেতে টমেটোর চারা লাগাই। এরপর মাচা তৈরিসহ চাষে মোট ৫০ হাজার টাকা মতো খরচ হয়েছে। ৯০ দিনের মাথায় পুরোদমে টমেটো ওঠানো শুরু করি। এখন দুই দিন পরপর খেত থেকে টমেটো তোলা যায়। গত ২৮ দিনে ৬৪ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছি। প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি বিক্রি হচ্ছে যে দামে তা মৌসুম শেষ পর্যন্ত থাকলে এ জমিতে অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ হবে।
দেলোয়ার হোসেন আরও বলেন, এ টমেটো চাষে আমি কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার করিনি। জৈব বালাইনাশক ছিটাই বলে বাজারে এর চাহিদাও বেশি। আগামী ৩ মাস পর্যন্ত গাছ থেকে টমেটো তোলা যাবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, দেলোয়ার হোসেন শীতকালীন এ টমেটো আগেভাগেই চাষ করায়, ফলনও এসেছে আগে। তিনি নিরাপদ সবজি ও ফল উৎপাদন প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কৃষক। দেলোয়ার টমেটো চাষে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন না। বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি।
অধিক ফলনের পাওয়ার জন্য বেশির ভাগ চাষিই বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন। সেখানে মো. দেলোয়ার হোসেন ব্যতিক্রম। জৈব বালাইনাশক ব্যবহার করছেন তিনি টমেটো চাষ। শুধু তাই নয় ফলনও খুব ভালো পেয়েছেন তিনি ।
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বোধখানা গ্রামের আজাম্মেল হকের ছেলে দেলোয়ার এবার এক বিঘা জমিতে বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো আগাম চাষ করেন। এ টমেটো চাষে খরচ তুলে লাভের মুখ দেখেছেন। খেত থেকে অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
সরেজমিনে দেখা যায়, দেলোয়ার হোসেনের খেতে প্রচুর পরিমাণ টমেটো ঝুলছে। আকারেও বেশ বড় টমেটোগুলি। প্রচুর টমেটো ধরায় দুই দিন পরপর টমেটো তুলছেন বলে জানান চাষি দেলোয়ার। প্রতিবারে ১২-১৫ মণ করে টমেটো উঠছে। এ টমেটো বিষমুক্ত হওয়ায় স্বাদ ভালো ও বাজারে এর চাহিদা ও বেশি দামে বিক্রি করা যাচ্ছে বলেও জানান এই চাষি।
দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ মৌসুমে মাঠে এক বিঘা জমিতে উচ্চ ফলনশীল বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো আগাম চাষ করি। গত আশ্বিন মাসে খেতে টমেটোর চারা লাগাই। এরপর মাচা তৈরিসহ চাষে মোট ৫০ হাজার টাকা মতো খরচ হয়েছে। ৯০ দিনের মাথায় পুরোদমে টমেটো ওঠানো শুরু করি। এখন দুই দিন পরপর খেত থেকে টমেটো তোলা যায়। গত ২৮ দিনে ৬৪ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছি। প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি বিক্রি হচ্ছে যে দামে তা মৌসুম শেষ পর্যন্ত থাকলে এ জমিতে অন্তত দেড় লাখ টাকা লাভ হবে।
দেলোয়ার হোসেন আরও বলেন, এ টমেটো চাষে আমি কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার করিনি। জৈব বালাইনাশক ছিটাই বলে বাজারে এর চাহিদাও বেশি। আগামী ৩ মাস পর্যন্ত গাছ থেকে টমেটো তোলা যাবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, দেলোয়ার হোসেন শীতকালীন এ টমেটো আগেভাগেই চাষ করায়, ফলনও এসেছে আগে। তিনি নিরাপদ সবজি ও ফল উৎপাদন প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কৃষক। দেলোয়ার টমেটো চাষে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন না। বাহুবলি জাতের শীতকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি।
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
১ মিনিট আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
১৭ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৪২ মিনিট আগে