মাগুরা প্রতিনিধি
ঈদুল আজহার এক সপ্তাহ বাকি থাকলেও মাগুরায় জমে ওঠেনি পশুর হাট। বিশেষ করে গরু বিক্রিতে অনেকটাই ভাটা চলছে বলে বিক্রেতারা বলছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, হাট প্রকৃত বিক্রেতাদের দখলে নেই। দালালেরাই নিয়ন্ত্রণ করছে হাট। এর ফলে গরুর দাম তুলনামূলক বেশি।
মাগুরার আলমখালী, কাটাখালী, রামনগরের গরু ও ছাগলের হাট ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের ভিড় অনেকটাই কম। পর্যাপ্ত গরু ও ছাগল থাকলেও এসব হাটে ভিড় বাড়েনি। গেল বছরগুলোতে কোরবানির ঈদের এক সপ্তাহ আগে যেখানে ক্রেতাদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়; এবার ভিড় কমার কারণ বলছেন বিভিন্ন ক্রেতা।
মাগুরা কলেজপাড়ার বাসিন্দা মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘প্রতিবছর ঈদে ঢাকা থেকে মাগুরায় আসি। পরিবারের সবাই আনন্দ নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করি। কিন্তু এবার গরু কিনতে এসে খুব অবাক হচ্ছি। যে গরুর দাম দেড় লাখ হওয়ার কথা, সেটি চাইছে আড়াই লাখ টাকা। হাট ঘুরে দেখলাম, একই দলের ব্যক্তিরা পুরো হাটে থাকা পশুর দাম নির্ধারণ করছেন, যা খুবই হতাশ করছে আমাদের।’
গরু কিনতে আলমখালী হাটে আসা এক মসজিদের ইমাম মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাকে এলাকার একজন সঙ্গে নিয়ে এসেছে। গরু পাচ্ছি, কিন্তু দাম খুব বেশি। প্রকৃত গরুর মালিক মনে হচ্ছে এরা না। ব্যাপারী কিংবা দালাল শ্রেণিরা হাট নিয়ন্ত্রণ করছে। তাই গরুর দাম বেশি। বাড়িতে চলে যাচ্ছি, বাজেট কম তাই।’
হাটে দালালদের সংখ্যা বেশির অভিযোগ অস্বীকার করেন হাট ইজারাদার কমিটির সদস্য দিপু খন্দকার। তিনি বলেন, ‘হয়তো দু-একজন এটা গোপনে করতে পারে। কিন্তু পুরো হাটে এটা সম্ভব নয়। তবে আমরা ধরতে পারলে ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে মাগুরা জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা গেছে, জেলায় এবার প্রায় ৮২ হাজার গরু ও ছাগল লালন-পালন করেছেন খামারিরা। গত বছর জেলায় কোরবানির পশু ছিল ৩২ হাজার। এবার কোরবানির পশুর কোনো সংকট নেই।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এস এম শাউনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোরবানির পশুর যে চাহিদা, সে অনুপাতে যথেষ্ট রয়েছে। তাই দাম সহনশীল রাখতে খামারিদের অনুরোধ করা হচ্ছে। আমাদের ১২টি ভেটেরিনারি টিম বিভিন্ন হাটে কাজ করছে। আশা করা যায় মাগুরায় কোরবানির পশুর যে পর্যাপ্ততা, তাতে জেলার বাইরেও খামারিরা পশু বিক্রি করতে পারবেন।’
ঈদুল আজহার এক সপ্তাহ বাকি থাকলেও মাগুরায় জমে ওঠেনি পশুর হাট। বিশেষ করে গরু বিক্রিতে অনেকটাই ভাটা চলছে বলে বিক্রেতারা বলছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, হাট প্রকৃত বিক্রেতাদের দখলে নেই। দালালেরাই নিয়ন্ত্রণ করছে হাট। এর ফলে গরুর দাম তুলনামূলক বেশি।
মাগুরার আলমখালী, কাটাখালী, রামনগরের গরু ও ছাগলের হাট ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের ভিড় অনেকটাই কম। পর্যাপ্ত গরু ও ছাগল থাকলেও এসব হাটে ভিড় বাড়েনি। গেল বছরগুলোতে কোরবানির ঈদের এক সপ্তাহ আগে যেখানে ক্রেতাদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়; এবার ভিড় কমার কারণ বলছেন বিভিন্ন ক্রেতা।
মাগুরা কলেজপাড়ার বাসিন্দা মো. ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘প্রতিবছর ঈদে ঢাকা থেকে মাগুরায় আসি। পরিবারের সবাই আনন্দ নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করি। কিন্তু এবার গরু কিনতে এসে খুব অবাক হচ্ছি। যে গরুর দাম দেড় লাখ হওয়ার কথা, সেটি চাইছে আড়াই লাখ টাকা। হাট ঘুরে দেখলাম, একই দলের ব্যক্তিরা পুরো হাটে থাকা পশুর দাম নির্ধারণ করছেন, যা খুবই হতাশ করছে আমাদের।’
গরু কিনতে আলমখালী হাটে আসা এক মসজিদের ইমাম মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাকে এলাকার একজন সঙ্গে নিয়ে এসেছে। গরু পাচ্ছি, কিন্তু দাম খুব বেশি। প্রকৃত গরুর মালিক মনে হচ্ছে এরা না। ব্যাপারী কিংবা দালাল শ্রেণিরা হাট নিয়ন্ত্রণ করছে। তাই গরুর দাম বেশি। বাড়িতে চলে যাচ্ছি, বাজেট কম তাই।’
হাটে দালালদের সংখ্যা বেশির অভিযোগ অস্বীকার করেন হাট ইজারাদার কমিটির সদস্য দিপু খন্দকার। তিনি বলেন, ‘হয়তো দু-একজন এটা গোপনে করতে পারে। কিন্তু পুরো হাটে এটা সম্ভব নয়। তবে আমরা ধরতে পারলে ব্যবস্থা নেব।’
এদিকে মাগুরা জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা গেছে, জেলায় এবার প্রায় ৮২ হাজার গরু ও ছাগল লালন-পালন করেছেন খামারিরা। গত বছর জেলায় কোরবানির পশু ছিল ৩২ হাজার। এবার কোরবানির পশুর কোনো সংকট নেই।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এস এম শাউনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোরবানির পশুর যে চাহিদা, সে অনুপাতে যথেষ্ট রয়েছে। তাই দাম সহনশীল রাখতে খামারিদের অনুরোধ করা হচ্ছে। আমাদের ১২টি ভেটেরিনারি টিম বিভিন্ন হাটে কাজ করছে। আশা করা যায় মাগুরায় কোরবানির পশুর যে পর্যাপ্ততা, তাতে জেলার বাইরেও খামারিরা পশু বিক্রি করতে পারবেন।’
তেভাগা আন্দোলনের নেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) প্রফেসর মো. এনামউল্যা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে হাবিপ্রবির শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি সমাধিসৌধ পরিদর্শন, কবর জিয়ারত
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির পানছড়ির লতিবান ইউনিয়নে গুলি করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) তিন কর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে। সকাল ৬টা থেকে অবরোধ থেকে শুরু হয়। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের কিছু এলাকায় বর্জ্য সংগ্রহ কাজের হাতবদল হচ্ছে। এবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ময়লা-বাণিজ্য নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন বিএনপির ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরে ডায়না গার্মেন্টসের শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তারা মিরপুর ১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়ক বিক্ষোভ করে রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে