ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা পৌরসভার মেয়র থেকে শুরু করে অধিকাংশ কাউন্সিল, প্যানেল মেয়র এক সপ্তাহ ধরে কার্যালয়ে আসছেন না। ফলে জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ, ওয়ারিশনামা, চারিত্রিক সনদসহ বেশ কিছু সেবা দেওয়ায় দেখা দিয়েছে জটিলতা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। তবে জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত না থাকলেও পৌরসভার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কার্যালয়ে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার এক কাউন্সিলর জানান, পৌরসভার মেয়র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ কাউন্সিলরই আওয়ামী লীগের নানা পর্যায়ের নেতা। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর থেকে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এতে তাঁরা পৌরসভায় আসছেন না। কিছু কিছু সেবা অন্যদের পক্ষে দেওয়া সম্ভব হলেও মৃত্যুসনদ, ওয়ারিশনামাসহ জমাজমি ও সীমানা নির্ধারণের সমস্যার সমধান নির্দিষ্ট এলাকার কাউন্সিলররা ছাড়া দেওয়া সম্ভব নয়।
রোববার পৌরসভা ভবনে গিয়ে দেখা যায় মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলের কক্ষ ফাঁকা। পৌরসভার কর্মচারীরা বলেন, তিনি আগে থেকেই অসুস্থ। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। এ ছাড়া প্যানেল মেয়র-১ মকবুল হোসেন মাকুলের কক্ষ তালা দেওয়া। দ্বিতীয় তলায় পূর্ব পাশে ১৩ কাউন্সিলরের কক্ষে কিছু সেবাগ্রহীতাকে বসে থাকতে দেখা যায়। তবে সেখানে কাউন্সিলর রয়েছেন মাত্র দুজন। তাঁরা হলেন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবু এহিয়া মো. রেজা ও ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর সৈয়দা কোবরা জাহান শিমু।
কাউন্সিলর আবু এহিয়া নান্টু বলেন, ‘সরকারের পতনের পর যে পরিস্থিতি, তাতে অন্য কাউন্সিলররা এখনো নিয়মিত হননি। আমার ওয়ার্ডের সেবাগুলো আমি দিতে পারব। অন্য ওয়ার্ডের অনেককে তো আমি চিনি না। সে জন্য ওয়ারিশনামা, মৃত্যুসনদসহ আরও কিছু জমিজমাসংক্রান্ত বিষয়ে সেবা দিতে অনুপস্থিত কাউন্সিলরদের দরকার। তারা না আসায় সেই অঞ্চলের অনেকে সেবা বঞ্চিত হবে এটা স্বাভাবিক বিষয়।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হাফিজার রহমান বলেন, জমির ওয়ারিশনামা দরকার। ভাই বিদেশে চলে যাবে। এ অবস্থায় কাউন্সিলর না এলে সমস্যার সমাধান হবে না। কদিন পৌরসভায় ঘুরছি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আশুতোষ সাহা। কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলের ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
মাগুরা পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো রেজাউল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটা সরকার বিদায় হয়েছে। অন্য একটা সরকার এসেছে। একটা পরিস্থিতি চলছে। সব কাউন্সিলর এখনো নিয়মিত হননি। তবে আশা করি সেবা নিয়ে কোনো জটিলতা হবে না। চেষ্টা করছি সবার সঙ্গে যোগাযোগ করে আবার স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরিয়ে আনার।
মাগুরা পৌরসভার মেয়র থেকে শুরু করে অধিকাংশ কাউন্সিল, প্যানেল মেয়র এক সপ্তাহ ধরে কার্যালয়ে আসছেন না। ফলে জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ, ওয়ারিশনামা, চারিত্রিক সনদসহ বেশ কিছু সেবা দেওয়ায় দেখা দিয়েছে জটিলতা। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। তবে জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত না থাকলেও পৌরসভার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কার্যালয়ে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার এক কাউন্সিলর জানান, পৌরসভার মেয়র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ কাউন্সিলরই আওয়ামী লীগের নানা পর্যায়ের নেতা। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর থেকে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এতে তাঁরা পৌরসভায় আসছেন না। কিছু কিছু সেবা অন্যদের পক্ষে দেওয়া সম্ভব হলেও মৃত্যুসনদ, ওয়ারিশনামাসহ জমাজমি ও সীমানা নির্ধারণের সমস্যার সমধান নির্দিষ্ট এলাকার কাউন্সিলররা ছাড়া দেওয়া সম্ভব নয়।
রোববার পৌরসভা ভবনে গিয়ে দেখা যায় মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলের কক্ষ ফাঁকা। পৌরসভার কর্মচারীরা বলেন, তিনি আগে থেকেই অসুস্থ। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। এ ছাড়া প্যানেল মেয়র-১ মকবুল হোসেন মাকুলের কক্ষ তালা দেওয়া। দ্বিতীয় তলায় পূর্ব পাশে ১৩ কাউন্সিলরের কক্ষে কিছু সেবাগ্রহীতাকে বসে থাকতে দেখা যায়। তবে সেখানে কাউন্সিলর রয়েছেন মাত্র দুজন। তাঁরা হলেন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবু এহিয়া মো. রেজা ও ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর সৈয়দা কোবরা জাহান শিমু।
কাউন্সিলর আবু এহিয়া নান্টু বলেন, ‘সরকারের পতনের পর যে পরিস্থিতি, তাতে অন্য কাউন্সিলররা এখনো নিয়মিত হননি। আমার ওয়ার্ডের সেবাগুলো আমি দিতে পারব। অন্য ওয়ার্ডের অনেককে তো আমি চিনি না। সে জন্য ওয়ারিশনামা, মৃত্যুসনদসহ আরও কিছু জমিজমাসংক্রান্ত বিষয়ে সেবা দিতে অনুপস্থিত কাউন্সিলরদের দরকার। তারা না আসায় সেই অঞ্চলের অনেকে সেবা বঞ্চিত হবে এটা স্বাভাবিক বিষয়।’
৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হাফিজার রহমান বলেন, জমির ওয়ারিশনামা দরকার। ভাই বিদেশে চলে যাবে। এ অবস্থায় কাউন্সিলর না এলে সমস্যার সমাধান হবে না। কদিন পৌরসভায় ঘুরছি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আশুতোষ সাহা। কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলের ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
মাগুরা পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো রেজাউল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটা সরকার বিদায় হয়েছে। অন্য একটা সরকার এসেছে। একটা পরিস্থিতি চলছে। সব কাউন্সিলর এখনো নিয়মিত হননি। তবে আশা করি সেবা নিয়ে কোনো জটিলতা হবে না। চেষ্টা করছি সবার সঙ্গে যোগাযোগ করে আবার স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরিয়ে আনার।
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
৭ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
৮ ঘণ্টা আগে