খুলনা প্রতিনিধি
এবার খুলনার সেই তরুণী (২৬) হাসপাতাল থেকে তাকে অপহরণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণচন্দ্র চন্দসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সোনাডাঙ্গা থানার ওসিকে এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ রোববার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুস ছালাম খান এ আদেশ দেন। এ ছাড়া মামলায় সাবেক ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগও আনা হয়েছে।
বাদী পক্ষের আইনজীবী মোমিনুল হক তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে বাদী অভিযোগ করেন, অভিযুক্তরা সাবেক ভূমি মন্ত্রী নারায়ণচন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠ সহচর ও অনুসারী। তাদের বাঁচাতে মন্ত্রী অবৈধ প্রভাব বিস্তার করায় চিকিৎসা শেষ হওয়ার আগে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হয়। এরপর তাকে বিভিন্ন স্থানে আটকে রেখে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে মিথ্যা বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়।
আসামিরা অত্যন্ত ক্ষমতাধর ও প্রভাবশালী হওয়ায় তিনি আইনের আশ্রয় লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। বর্তমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে তিনি ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় আবার মামলা করেছেন।
আইনজীবী মোমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৭ জানুয়ারি ভুক্তভোগী খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরের দিন হাসপাতালের ওসিসির সামনে থেকে তাকে প্রকাশ্যে ফিল্ম স্টাইলে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে বিভিন্ন স্থানে রাখা হয়।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা হওয়ায় মেয়েটি আমাদের কাছে আসে। এখন সে ভয়ভীতি থেকে মুক্ত হয়েছে এবং সত্য কথা বলার জন্য সে প্রস্তুত। তার বক্তব্য শুনে আমরা নারী ও শিশু আইনে আদালতে মামলার আবেদন করি। আদালত শুনানি শেষে সোনাডাঙ্গা থানাকে মামলা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। এজাহারে উল্লেখিত আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে আসছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহম্মেদ। গত ২৭ জানুয়ারি রাতে ভুক্তভোগী খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরদিন হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের (ওসিসি) সামনে থেকে কয়েকজন লোক জোরপূর্বক ভুক্তভোগীকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। তবে পরদিন উল্টো কথা বলেন সেই তরুণী।
এ ঘটনার এক মাস পর (৬ মার্চ) ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলা করেন ভুক্তভোগীর খালাতো ভাই। তিনি খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–১–এ মামলাটি করেন। এতে অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় চিকিৎসক–সাংবাদিকসহ ছয়জনকে সাক্ষী করা হয়।
এবার খুলনার সেই তরুণী (২৬) হাসপাতাল থেকে তাকে অপহরণের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণচন্দ্র চন্দসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সোনাডাঙ্গা থানার ওসিকে এজাহার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ রোববার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুস ছালাম খান এ আদেশ দেন। এ ছাড়া মামলায় সাবেক ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগও আনা হয়েছে।
বাদী পক্ষের আইনজীবী মোমিনুল হক তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে বাদী অভিযোগ করেন, অভিযুক্তরা সাবেক ভূমি মন্ত্রী নারায়ণচন্দ্র চন্দের ঘনিষ্ঠ সহচর ও অনুসারী। তাদের বাঁচাতে মন্ত্রী অবৈধ প্রভাব বিস্তার করায় চিকিৎসা শেষ হওয়ার আগে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হয়। এরপর তাকে বিভিন্ন স্থানে আটকে রেখে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে মিথ্যা বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়।
আসামিরা অত্যন্ত ক্ষমতাধর ও প্রভাবশালী হওয়ায় তিনি আইনের আশ্রয় লাভের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। বর্তমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে তিনি ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় আবার মামলা করেছেন।
আইনজীবী মোমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৭ জানুয়ারি ভুক্তভোগী খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরের দিন হাসপাতালের ওসিসির সামনে থেকে তাকে প্রকাশ্যে ফিল্ম স্টাইলে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাকে বিভিন্ন স্থানে রাখা হয়।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা হওয়ায় মেয়েটি আমাদের কাছে আসে। এখন সে ভয়ভীতি থেকে মুক্ত হয়েছে এবং সত্য কথা বলার জন্য সে প্রস্তুত। তার বক্তব্য শুনে আমরা নারী ও শিশু আইনে আদালতে মামলার আবেদন করি। আদালত শুনানি শেষে সোনাডাঙ্গা থানাকে মামলা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। এজাহারে উল্লেখিত আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভুক্তভোগীকে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করে আসছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহম্মেদ। গত ২৭ জানুয়ারি রাতে ভুক্তভোগী খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। পরদিন হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের (ওসিসি) সামনে থেকে কয়েকজন লোক জোরপূর্বক ভুক্তভোগীকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। তবে পরদিন উল্টো কথা বলেন সেই তরুণী।
এ ঘটনার এক মাস পর (৬ মার্চ) ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলা করেন ভুক্তভোগীর খালাতো ভাই। তিনি খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–১–এ মামলাটি করেন। এতে অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় চিকিৎসক–সাংবাদিকসহ ছয়জনকে সাক্ষী করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
১ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
৪ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য সন্দেহে ৯ কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
৮ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর কপোতাক্ষ নদ থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার মাঝিয়াড়া শ্মশান এলাকার নদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগে