খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওষুধ ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের ঘটনায় গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন বিপ্লব ফার্মেসির মালিক মাহমুদুর রহমান বিপ্লব (৩০) ও আবিদ ফার্মেসির কর্মচারী মীর বায়েজিদ (২০)। সংঘর্ষের ঘটনায় চতুর্থ দিনের মতো অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা। এদিকে ধর্মঘট চালিয়ে যাচ্ছেন হাসপাতালের সামনের ওষুধের দোকানিরাও। এতে রোগী ও তাদের স্বজনেরা দুর্ভোগে পড়েছেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় খুলনা মেডিকেল কলেজের সচিব মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে গতকাল বুধবার রাতে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় চারজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত পরিচয়ে ৫০ জন ওষুধের দোকানিকে আসামি করা হয়েছে।
সেনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোমতাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা দায়েরের পর বুধবার দিবাগত রাতে সোনাডাঙ্গা থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে খালিশপুর থানার বয়রা জংশন রোড এলাকার মৃত শেখ শাহাজাহানের ছেলে মাহমুদুর রহমান বিপ্লব এবং সোনাডাঙ্গা থানার হাসানবাগ এলাকার ছোট বয়রার মীর বাড়ির মোশারেফ মীরের ছেলে মীর বায়েজিদকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁদের বয়রা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে, খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সোমবার রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছে খুমেক হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদ। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পরিষদের সভাপতি ডা. সাইফুল ইসলাম অন্তর। তিনি জানান, হামলায় ১৪ থেকে ১৫ জন শিক্ষার্থী আহত হন। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারসহ তিন দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ক্লাস বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের কথা রয়েছে।
অন্যদিকে সংঘর্ষের পর থেকে বন্ধ রয়েছে খুলনা মেডিকেলের সামনে ওষুধের ৯০টি দোকান।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি এস এম কবীর উদ্দিন বাবলু জানান, হামলায় তাঁদের ১০ থেকে ১২ জন দোকান মালিক ও কর্মচারী আহত হন। দোকানিদের ওপর হামলাকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে তাঁরা অনড় রয়েছেন বলে জানান তিনি।
রোগী ও তাঁদের স্বজনরা জানান, দুই পক্ষের বিরোধে সমস্যায় পড়ছেন তাঁরা। সোমবার রাত থেকে রোগী দেখছেন না ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা। আগে দিনে দু-তিনবার রোগী দেখতেন। আর মেডিকেলের সামনের দোকান বন্ধ থাকায় রোগীর স্বজনদের ওষুধ কিনতে যেতে হচ্ছে দূর-দূরান্তে। এতে অতিরিক্ত সময় লাগার পাশাপাশি ব্যয় হচ্ছে বাড়তি টাকা।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী শিগগিরই হাসপাতালে মডেল ফার্মেসি চালু করা হবে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও হাসপাতালের মধ্যে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (দক্ষিণ) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হাসপাতালের সামনে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বুধবার রাতে হামলায় আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে হাসপাতালে যান। তাঁরা হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।
তবে এখনো পর্যন্ত হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মকর্তা অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জোহা সজীব বলেন, ‘হামলাকারীরা গ্রেপ্তারসহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুটি মডেল ফার্মেসি এবং পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের দাবি রয়েছে। ওই দাবি এখনো পূরণ হয়নি। মডেল ফার্মেসির বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে। ফাঁড়ির বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমাদের কোনো পক্ষ জানায়নি।। বারোটার পর মিটিংয়ে বসে পরবর্তী কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাতে খুলনা মেডিকেলের সামনে বিপ্লব মেডিসিন কর্নারে ওষুধ কিনতে যান মেডিকেলের শিক্ষার্থী হাসান ফেরদৌস। দোকানি এক পাতা ওষুধের দাম ৭০ টাকা জানালে হাসান ফেরদৌস ১০ শতাংশ কমিশন বাদ দেওয়ার অনুরোধ জানান। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে দোকান মালিক বিপ্লব তাঁকে অপমান করেন। এরপর ওই শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে গিয়ে জানালে অন্য শিক্ষার্থীরা ওই দোকানে যান। তখন বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ওষুধের দোকানিদের সঙ্গে ছাত্রদের সংঘর্ষ হয়।
খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওষুধ ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের ঘটনায় গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন বিপ্লব ফার্মেসির মালিক মাহমুদুর রহমান বিপ্লব (৩০) ও আবিদ ফার্মেসির কর্মচারী মীর বায়েজিদ (২০)। সংঘর্ষের ঘটনায় চতুর্থ দিনের মতো অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা। এদিকে ধর্মঘট চালিয়ে যাচ্ছেন হাসপাতালের সামনের ওষুধের দোকানিরাও। এতে রোগী ও তাদের স্বজনেরা দুর্ভোগে পড়েছেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় খুলনা মেডিকেল কলেজের সচিব মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে গতকাল বুধবার রাতে নগরীর সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় চারজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত পরিচয়ে ৫০ জন ওষুধের দোকানিকে আসামি করা হয়েছে।
সেনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোমতাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা দায়েরের পর বুধবার দিবাগত রাতে সোনাডাঙ্গা থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে খালিশপুর থানার বয়রা জংশন রোড এলাকার মৃত শেখ শাহাজাহানের ছেলে মাহমুদুর রহমান বিপ্লব এবং সোনাডাঙ্গা থানার হাসানবাগ এলাকার ছোট বয়রার মীর বাড়ির মোশারেফ মীরের ছেলে মীর বায়েজিদকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁদের বয়রা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে, খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সোমবার রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছে খুমেক হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদ। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পরিষদের সভাপতি ডা. সাইফুল ইসলাম অন্তর। তিনি জানান, হামলায় ১৪ থেকে ১৫ জন শিক্ষার্থী আহত হন। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারসহ তিন দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ক্লাস বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে খুলনা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের কথা রয়েছে।
অন্যদিকে সংঘর্ষের পর থেকে বন্ধ রয়েছে খুলনা মেডিকেলের সামনে ওষুধের ৯০টি দোকান।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি এস এম কবীর উদ্দিন বাবলু জানান, হামলায় তাঁদের ১০ থেকে ১২ জন দোকান মালিক ও কর্মচারী আহত হন। দোকানিদের ওপর হামলাকারী মেডিকেল শিক্ষার্থীরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে তাঁরা অনড় রয়েছেন বলে জানান তিনি।
রোগী ও তাঁদের স্বজনরা জানান, দুই পক্ষের বিরোধে সমস্যায় পড়ছেন তাঁরা। সোমবার রাত থেকে রোগী দেখছেন না ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা। আগে দিনে দু-তিনবার রোগী দেখতেন। আর মেডিকেলের সামনের দোকান বন্ধ থাকায় রোগীর স্বজনদের ওষুধ কিনতে যেতে হচ্ছে দূর-দূরান্তে। এতে অতিরিক্ত সময় লাগার পাশাপাশি ব্যয় হচ্ছে বাড়তি টাকা।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. রবিউল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী শিগগিরই হাসপাতালে মডেল ফার্মেসি চালু করা হবে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও হাসপাতালের মধ্যে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (দক্ষিণ) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হাসপাতালের সামনে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বুধবার রাতে হামলায় আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে হাসপাতালে যান। তাঁরা হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।
তবে এখনো পর্যন্ত হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মকর্তা অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জোহা সজীব বলেন, ‘হামলাকারীরা গ্রেপ্তারসহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুটি মডেল ফার্মেসি এবং পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের দাবি রয়েছে। ওই দাবি এখনো পূরণ হয়নি। মডেল ফার্মেসির বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে। ফাঁড়ির বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তের কথা আমাদের কোনো পক্ষ জানায়নি।। বারোটার পর মিটিংয়ে বসে পরবর্তী কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাতে খুলনা মেডিকেলের সামনে বিপ্লব মেডিসিন কর্নারে ওষুধ কিনতে যান মেডিকেলের শিক্ষার্থী হাসান ফেরদৌস। দোকানি এক পাতা ওষুধের দাম ৭০ টাকা জানালে হাসান ফেরদৌস ১০ শতাংশ কমিশন বাদ দেওয়ার অনুরোধ জানান। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে দোকান মালিক বিপ্লব তাঁকে অপমান করেন। এরপর ওই শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে গিয়ে জানালে অন্য শিক্ষার্থীরা ওই দোকানে যান। তখন বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ওষুধের দোকানিদের সঙ্গে ছাত্রদের সংঘর্ষ হয়।
ঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
৩ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
৩৪ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
১ ঘণ্টা আগে