প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৫ জন করোনায় এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে ৩ জনসহ মোট ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তাদের মৃত্যু হয়।
আজ শনিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের সেবিকা ইনচার্জ দীপ্তি রানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসনের তথ্য মোতাবেক, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৭৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৬০। তবে গত ছয় দিনে প্রথমবার শনাক্তের সংখ্যা দুই শর নিচে নামল। আগের দিনের তুলনায় শনাক্তের হার বেড়ে ২৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ হয়েছে। এই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ১০৪ জন করোনা রোগী। শনাক্তদের মধ্যে সদরে ৯৭ জন আর ভেড়ামারায় ৩৭ জন।
গত ৭ দিনে কুষ্টিয়ায় ১ হাজার ৭৭৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এই ৭ দিনে এখানে ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩২৫ জনের মৃত্যু হলো।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়েই চলেছে। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. তাপস কুমার সরকার জানান, ২০০ শয্যায় করোনা ও এর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি আছেন ২৯২ জন রোগী। এর মধ্যে ১৯২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী। প্রায় ৭০ শতাংশ রোগীর অক্সিজেন প্রয়োজন হচ্ছে। হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, চলমান লকডাউন অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে চলছে। শহরে ও গ্রামে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করছে। অধিকাংশই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।
কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৫ জন করোনায় এবং করোনার উপসর্গ নিয়ে ৩ জনসহ মোট ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তাদের মৃত্যু হয়।
আজ শনিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের সেবিকা ইনচার্জ দীপ্তি রানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসনের তথ্য মোতাবেক, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৭৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৬০। তবে গত ছয় দিনে প্রথমবার শনাক্তের সংখ্যা দুই শর নিচে নামল। আগের দিনের তুলনায় শনাক্তের হার বেড়ে ২৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ হয়েছে। এই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ১০৪ জন করোনা রোগী। শনাক্তদের মধ্যে সদরে ৯৭ জন আর ভেড়ামারায় ৩৭ জন।
গত ৭ দিনে কুষ্টিয়ায় ১ হাজার ৭৭৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এই ৭ দিনে এখানে ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩২৫ জনের মৃত্যু হলো।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়েই চলেছে। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. তাপস কুমার সরকার জানান, ২০০ শয্যায় করোনা ও এর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি আছেন ২৯২ জন রোগী। এর মধ্যে ১৯২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী। প্রায় ৭০ শতাংশ রোগীর অক্সিজেন প্রয়োজন হচ্ছে। হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, চলমান লকডাউন অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে চলছে। শহরে ও গ্রামে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করছে। অধিকাংশই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
২ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
২ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে