প্রতিনিধি, মাগুরা
মাগুরা সদর উপজেলার বেরইলপলিতা গ্রামে বন্ধুদের ছুরিকাঘাতে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত স্কুলছাত্র গোলাম রসুল (১৬) বেরইলপলিতা গ্রামের কাজী রওমোতের ছেলে। সে রসুল গঙ্গারাম কালীপ্রসন্ন টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী।
আজ এই ঘটনায় মাগুরা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহতের বাবা কাজী রওমোত মামলার বাদী হয়েছেন। তবে আসামিদের এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারেনি সদর থানা-পুলিশ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, খুন হওয়া গোলাম রসুলের বাবা কাজী রওমোত স্থানীয় বাজারে একটি চায়ের দোকানি। মঙ্গলবার রাত ৭টা ৪৫ মিনিটে বাবার চায়ের দোকান থেকে রসুল বাড়ির দিকে রওনা হয়। বেরইলপলিতা দক্ষিণপাড়ায় নুর আলমের পাকা রাস্তার পাশে রসুলের কয়েকজন বন্ধু তাকে ডাকলে সে তাদের সঙ্গে যায়। এরপর কথা-কাটাকাটি হয় ইন্টারনেট ভিত্তিক গেম ফ্রি ফায়ার নিয়ে। এই সকল বন্ধুদের সঙ্গে ইতিপূর্বে মোবাইল গেম নিয়ে তার বিরোধ ছিল বলে তার পরিবার জানিয়েছে। যে কারণে ঘটনার দিন বন্ধুরা তাকে প্রথমে মারধর করে, এরপর বন্ধুদের মধ্যে কেউ একজন গোলাম রসুলের বুকে ধারালো ছুড়ি দিয়ে আঘাত করে। এত ঘটনাস্থলেই সে মাটিতে পড়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, এই ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। যাদের ভেতরে প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছে ওই এলাকার শহিদুল মিয়ার ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র সজীব মিয়াকে। উল্লেখ করা হয় এক সপ্তাহ আগে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয় রসুলের সঙ্গে। রসুলের বন্ধু সজীব বিভিন্ন সময়ে রসুলকে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল মোবাইল গেম নিয়ে। কারণ হিসাবে দেখানো হয় রসুল তার বন্ধু সজিবের মেইল আইডি ব্যবহার করে তার নিজের মোবাইলে অনলাইনে ফ্রি ফায়ার গেম খেলতো। এরই জের ধরে অন্যদের সঙ্গে নিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্রি ফায়ার গেম নিয়ে বিরোধে গোলাম রসুলকে খুন করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রেখেছি।
জয়নাল আবেদীন আরও বলেন, ওই এলাকায় গতকাল রাত থেকে পুলিশ মোতায়েন করা আছে। যাদের আসামি করে নিহতের বাবা হত্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা প্রায় সবাই রসুলের সহপাঠী। মরদেহের ময়নাতদন্ত বুধবার তিনটায় সম্পন্ন হয়েছে। এরপর তাদের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
মাগুরা সদর উপজেলার বেরইলপলিতা গ্রামে বন্ধুদের ছুরিকাঘাতে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত স্কুলছাত্র গোলাম রসুল (১৬) বেরইলপলিতা গ্রামের কাজী রওমোতের ছেলে। সে রসুল গঙ্গারাম কালীপ্রসন্ন টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী।
আজ এই ঘটনায় মাগুরা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহতের বাবা কাজী রওমোত মামলার বাদী হয়েছেন। তবে আসামিদের এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারেনি সদর থানা-পুলিশ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, খুন হওয়া গোলাম রসুলের বাবা কাজী রওমোত স্থানীয় বাজারে একটি চায়ের দোকানি। মঙ্গলবার রাত ৭টা ৪৫ মিনিটে বাবার চায়ের দোকান থেকে রসুল বাড়ির দিকে রওনা হয়। বেরইলপলিতা দক্ষিণপাড়ায় নুর আলমের পাকা রাস্তার পাশে রসুলের কয়েকজন বন্ধু তাকে ডাকলে সে তাদের সঙ্গে যায়। এরপর কথা-কাটাকাটি হয় ইন্টারনেট ভিত্তিক গেম ফ্রি ফায়ার নিয়ে। এই সকল বন্ধুদের সঙ্গে ইতিপূর্বে মোবাইল গেম নিয়ে তার বিরোধ ছিল বলে তার পরিবার জানিয়েছে। যে কারণে ঘটনার দিন বন্ধুরা তাকে প্রথমে মারধর করে, এরপর বন্ধুদের মধ্যে কেউ একজন গোলাম রসুলের বুকে ধারালো ছুড়ি দিয়ে আঘাত করে। এত ঘটনাস্থলেই সে মাটিতে পড়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, এই ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। যাদের ভেতরে প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছে ওই এলাকার শহিদুল মিয়ার ছেলে দশম শ্রেণির ছাত্র সজীব মিয়াকে। উল্লেখ করা হয় এক সপ্তাহ আগে মোবাইলে গেম খেলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয় রসুলের সঙ্গে। রসুলের বন্ধু সজীব বিভিন্ন সময়ে রসুলকে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল মোবাইল গেম নিয়ে। কারণ হিসাবে দেখানো হয় রসুল তার বন্ধু সজিবের মেইল আইডি ব্যবহার করে তার নিজের মোবাইলে অনলাইনে ফ্রি ফায়ার গেম খেলতো। এরই জের ধরে অন্যদের সঙ্গে নিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্রি ফায়ার গেম নিয়ে বিরোধে গোলাম রসুলকে খুন করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রেখেছি।
জয়নাল আবেদীন আরও বলেন, ওই এলাকায় গতকাল রাত থেকে পুলিশ মোতায়েন করা আছে। যাদের আসামি করে নিহতের বাবা হত্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা প্রায় সবাই রসুলের সহপাঠী। মরদেহের ময়নাতদন্ত বুধবার তিনটায় সম্পন্ন হয়েছে। এরপর তাদের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে