যশোর ও মণিরামপুর প্রতিনিধি
যশোরের মণিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক বাবা-ছেলেসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার উপজেলার যশোর-মণিরামপুর সড়কের বেগারীতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মণিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন, বেগারীতলা বাজারের পাশের টুনিয়াঘরা গ্রামের হাবিবুর রহমান (৪০), তাঁর স্কুল পড়ুয়া ছেলে তাওশি (৭), একই গ্রামের সামছুর রহমান (৭০), তৌহিদুল ইসলাম (২৮) ও জয়পুর গ্রামের জিয়াউর রহমান (৩৫)।
ঘটনার পর ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ এসে আড়াই ঘণ্টা পর বেলা ১০টার দিকে ব্যারিকেড সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
এদিকে ঘটনার পরপরই কাভার্ড ভ্যান ফেলে পালিয়ে গেছেন চালক ও চালকের সহকারী।
ক্ষতিগ্রস্ত হোটেল মালিক আবু তালেবসহ স্থানীয়রা বলেন, হাবিবুরের বাড়ি বাজারের পেছনে। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছেলেকে নিয়ে বাড়ি থেকে রাস্তায় ওঠেন হাবিবুর। কাভার্ড ভ্যানটি এসে প্রথমে তাঁদের দুজনকে চাপা দেয়। এরপর কাভার্ড ভ্যানটি রাস্তার পাশের কয়েকটি দোকান ভেঙে নুরুল আমিনের চা দোকানে বসে থাকা লোকজনকে চাপা দিয়ে হোটেলে এসে ধাক্কা দিয়ে আটকে যায়। এরপর সবাই দৌড়ে এসে কাভার্ড ভ্যানের নিচ থেকে সামছুর, তৌহিদুল ও জিয়াউরের মরদেহ টেনে বের করে।
প্রত্যক্ষদর্শী শাহিদুল ইসলাম বলেন, নিহতদের মধ্যে সামছুর, তৌহিদুল ও জিয়াউর নাস্তা সেরে চা পানের জন্য নুরুল আমিনের দোকানের খাটের ওপর বসে ছিল। এসময় কাভার্ড ভ্যান এসে তাঁদের চাপা দিয়ে ঠেলে নিয়ে এসে হোটেলে ধাক্কা দেয়। গাড়ির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে। এ দৃশ্য দেখা যায় না। আমরা মরদেহ ধরতে যেয়ে চালকের খবর নিতে পারিনি।
ভোজগাতী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘কাভার্ড ভ্যানটা ৫ জনের জীবন কেড়ে নিয়েছে। ভ্যানের ধাক্কায় ৬ থেকে ৮টা দোকান ভেঙে অন্তত ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা চালকের উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
শেখ মো. মনিরুজ্জামান বলেন, কাভার্ড ভ্যানটি রাস্তা ছেড়ে অন্তত দশটি দোকানে আঘাত করেছে। এতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
যশোরের মণিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক বাবা-ছেলেসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার উপজেলার যশোর-মণিরামপুর সড়কের বেগারীতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মণিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন, বেগারীতলা বাজারের পাশের টুনিয়াঘরা গ্রামের হাবিবুর রহমান (৪০), তাঁর স্কুল পড়ুয়া ছেলে তাওশি (৭), একই গ্রামের সামছুর রহমান (৭০), তৌহিদুল ইসলাম (২৮) ও জয়পুর গ্রামের জিয়াউর রহমান (৩৫)।
ঘটনার পর ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ এসে আড়াই ঘণ্টা পর বেলা ১০টার দিকে ব্যারিকেড সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
এদিকে ঘটনার পরপরই কাভার্ড ভ্যান ফেলে পালিয়ে গেছেন চালক ও চালকের সহকারী।
ক্ষতিগ্রস্ত হোটেল মালিক আবু তালেবসহ স্থানীয়রা বলেন, হাবিবুরের বাড়ি বাজারের পেছনে। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছেলেকে নিয়ে বাড়ি থেকে রাস্তায় ওঠেন হাবিবুর। কাভার্ড ভ্যানটি এসে প্রথমে তাঁদের দুজনকে চাপা দেয়। এরপর কাভার্ড ভ্যানটি রাস্তার পাশের কয়েকটি দোকান ভেঙে নুরুল আমিনের চা দোকানে বসে থাকা লোকজনকে চাপা দিয়ে হোটেলে এসে ধাক্কা দিয়ে আটকে যায়। এরপর সবাই দৌড়ে এসে কাভার্ড ভ্যানের নিচ থেকে সামছুর, তৌহিদুল ও জিয়াউরের মরদেহ টেনে বের করে।
প্রত্যক্ষদর্শী শাহিদুল ইসলাম বলেন, নিহতদের মধ্যে সামছুর, তৌহিদুল ও জিয়াউর নাস্তা সেরে চা পানের জন্য নুরুল আমিনের দোকানের খাটের ওপর বসে ছিল। এসময় কাভার্ড ভ্যান এসে তাঁদের চাপা দিয়ে ঠেলে নিয়ে এসে হোটেলে ধাক্কা দেয়। গাড়ির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে। এ দৃশ্য দেখা যায় না। আমরা মরদেহ ধরতে যেয়ে চালকের খবর নিতে পারিনি।
ভোজগাতী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘কাভার্ড ভ্যানটা ৫ জনের জীবন কেড়ে নিয়েছে। ভ্যানের ধাক্কায় ৬ থেকে ৮টা দোকান ভেঙে অন্তত ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা চালকের উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
শেখ মো. মনিরুজ্জামান বলেন, কাভার্ড ভ্যানটি রাস্তা ছেড়ে অন্তত দশটি দোকানে আঘাত করেছে। এতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে