ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের উজির আলী স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের রায় বাতিল এবং কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে পূর্ব ঘোষিত বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল শিক্ষার্থীরা। একে একে শহরের উজির আলী স্কুল মাঠে হাজির হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা কোটা সংস্কারে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। বিক্ষোভ মিছিল শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে শহর থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে ছাত্রলীগের একটি মিছিল বের হয়। মিছিলের সামনে লাঠি হাতে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সজিব হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আল ইমরানকে দেখা যায়। পরে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়।
হামলায় সময় তারা শিক্ষার্থীদের এলোপাতাড়িভাবে পেটাতে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের মাইক ভাঙচুর করে। পরে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় শিক্ষার্থীরা। এরপর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল করতে করতে মাঠ ত্যাগ করে চলে যায়। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। হামলায় আন্দোলনকারী অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
কোটা বিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর আবু হুরায়রা বলে, ‘কোটা বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে সকালে শহরের উজির আলী স্কুল মাঠে জড়ো হয় শিক্ষার্থীরা। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে। এতে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান বলেন, ‘ঝিনাইদহের কোটা আন্দোলনকারীরা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয় তারা একটি কর্মসূচি করবে। তাদের নেতাদের সঙ্গে আমরা কথা বলি আপনারা যে কোটা সংস্কার আন্দোলন করছেন এ আন্দোলনের সঙ্গে আমরাও সঙ্গে আছি। তবে আমাদের দাবি আপনারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কোনো কটূক্তি স্লোগান এমনকি রাজাকার স্লোগান দেবেন না। আপনার আন্দোলন বা মানববন্ধন যায় করেন আমাদের কোনো সমস্যা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আমরা জানতে পারি ওয়াজির আলীর স্কুল মাঠে তারা তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার স্লোগান দিচ্ছে। এ সময় আমরা শহর থেকে জয়বাংলা স্লোগান দিতে দিতে স্পটে পৌঁছায়, তখন তারা আবারও একই স্লোগান দিতে থাকে। আমরা আবারও স্লোগান দিলে তারা ভয়ে পালিয়ে যায়। তবে কিছু লোক তখনো আমাদের সামনে যখন স্লোগান দেয় তখন ছাত্রলীগ নেতারা প্রতিহত করার জন্য যা দরকার সেভাবে মোকাবিলা করেছে।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন উদ্দীন জানান, সকালে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের শহরের উজির আলী স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জড়ো হয়। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল নিয়ে যাওয়ার পর একটু উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এরপরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
ঝিনাইদহে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের উজির আলী স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান, সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের রায় বাতিল এবং কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে পূর্ব ঘোষিত বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল শিক্ষার্থীরা। একে একে শহরের উজির আলী স্কুল মাঠে হাজির হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা কোটা সংস্কারে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। বিক্ষোভ মিছিল শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে শহর থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে ছাত্রলীগের একটি মিছিল বের হয়। মিছিলের সামনে লাঠি হাতে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সজিব হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আল ইমরানকে দেখা যায়। পরে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়।
হামলায় সময় তারা শিক্ষার্থীদের এলোপাতাড়িভাবে পেটাতে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের মাইক ভাঙচুর করে। পরে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় শিক্ষার্থীরা। এরপর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল করতে করতে মাঠ ত্যাগ করে চলে যায়। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। হামলায় আন্দোলনকারী অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
কোটা বিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর আবু হুরায়রা বলে, ‘কোটা বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে সকালে শহরের উজির আলী স্কুল মাঠে জড়ো হয় শিক্ষার্থীরা। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে। এতে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।’
এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান বলেন, ‘ঝিনাইদহের কোটা আন্দোলনকারীরা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয় তারা একটি কর্মসূচি করবে। তাদের নেতাদের সঙ্গে আমরা কথা বলি আপনারা যে কোটা সংস্কার আন্দোলন করছেন এ আন্দোলনের সঙ্গে আমরাও সঙ্গে আছি। তবে আমাদের দাবি আপনারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কোনো কটূক্তি স্লোগান এমনকি রাজাকার স্লোগান দেবেন না। আপনার আন্দোলন বা মানববন্ধন যায় করেন আমাদের কোনো সমস্যা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আমরা জানতে পারি ওয়াজির আলীর স্কুল মাঠে তারা তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার স্লোগান দিচ্ছে। এ সময় আমরা শহর থেকে জয়বাংলা স্লোগান দিতে দিতে স্পটে পৌঁছায়, তখন তারা আবারও একই স্লোগান দিতে থাকে। আমরা আবারও স্লোগান দিলে তারা ভয়ে পালিয়ে যায়। তবে কিছু লোক তখনো আমাদের সামনে যখন স্লোগান দেয় তখন ছাত্রলীগ নেতারা প্রতিহত করার জন্য যা দরকার সেভাবে মোকাবিলা করেছে।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন উদ্দীন জানান, সকালে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের শহরের উজির আলী স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে জড়ো হয়। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল নিয়ে যাওয়ার পর একটু উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এরপরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
চট্টগ্রামে এস আলম সংশ্লিষ্ট তিন ব্যাংক থেকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আজ রোববার মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল বিঘ্ন ও পথচারীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
১২ মিনিট আগেবান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) ৩ সদস্য নিহত হয়েছে। আজ রোববার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। আইএসপিআর জানায়, বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার গহিন জঙ্গলে সেনাবাহিনী কর্তৃক কেএনএ-এর গোপন আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় বসুন্ধরা গ্রুপের অ্যারোসল কারখানায় বিস্ফোরণে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় একটি সোয়েটার কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন শ্রমিকেরা। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়েন মানুষ।
২ ঘণ্টা আগে