বেনাপোল প্রতিনিধি
করোনা সংক্রমণ কমে আসায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে বেড়েছে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত। গত ১ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের মধ্যে ৩৪ হাজার ৪২৮ জন যাতায়াত করেছে। এসব যাত্রীদের মধ্যে ভারতে গেছেন ১৮ হাজার ৫৮৯ জন এবং ভারত থেকে ফিরেছেন ১৫ হাজার ৫৩৯ জন।
এদিকে করোনার বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় এ পথে বেড়েছে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যও। তবে বন্দরে জায়গা সংকট আর যাত্রী সেবার বৈধ সুবিধাবঞ্চিত হয়ে ভোগান্তি বেড়েছে যেমন বাণিজ্যে তেমনি যাত্রী যাতায়াতেও।
ভারতগামী যাত্রী অনিমেষ হালদার বলেন, ভারত ভ্রমণে নানান শর্তের কারণে এত দিন ভারতে যাওয়া জরুরি দরকার হলেও তিনি যেতে পারেননি। তবে এখন সব শর্ত উঠে ভিসা সহজ হওয়ায় ভারতে যাচ্ছেন বেড়াতে। বাংলাদেশে ভোগান্তি কিছুটা কমলেও ভারতের বেনাপোল ইমিগ্রেশনে পুলিশের জনবল কম থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে রোদ, বৃষ্টিতে ভিজতে হচ্ছে। জনবল বৃদ্ধি আর যাত্রী ছাউনি তৈরি করা হলে এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীরনগর হোসেন বলেন, ‘করোনার কারণে নানান শর্ত মানতে চাহিদা মত পণ্য আমদানি, রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছিল না। তবে এখন শর্ত প্রত্যাহারে ঝামেলা কমেছে। কিন্তু বন্দরে জায়গা সংকট আর ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের সমস্যায় পণ্য লোড-আনলোড ব্যাহত হচ্ছে।’
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘প্রতিবছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য হয়। এ ছাড়া চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা গ্রহণ ও ভ্রমণ ভিসায় বছরে প্রায় ১৮ লাখ যাত্রী যাতায়াত করে। বাণিজ্য খাতে সরকারের ৬ হাজার কোটি টাকা ও ভ্রমনখাতে প্রায় ১শ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ হয় বেনাপোল বন্দর থেকে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন হলে আমদানি বাণিজ্য ও যাত্রী যাতায়াত সংখ্যা আরও বাড়বে।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার বলেন, আমদানির চাহিদা বাড়ায় বন্দরে পণ্যজট বেড়েছে। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত পণ্য খালাস নিতে পারেন সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাত্রী সেবা বাড়াতে পেসেঞ্জার টার্মিনাল তৈরিতে নতুন জায়গা অধিগ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে বলেও জানান এ বন্দর কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি জানান, গত ১ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের মধ্যে প্রায় ৩৫ হাজার জন। যাত্রী সেবা বাড়াতে ইতিমধ্যে ইমিগ্রেশনে কাউন্টার বৃদ্ধি করা হয়েছে। ক্যানসার ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আলাদা কাউন্টারে সেবা দেওয়া হচ্ছে। ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে দ্রুত যাত্রীরা যাতে পাসপোর্টের কার্যক্রম শেষ করতে পারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে।
করোনা সংক্রমণ কমে আসায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে বেড়েছে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত। গত ১ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের মধ্যে ৩৪ হাজার ৪২৮ জন যাতায়াত করেছে। এসব যাত্রীদের মধ্যে ভারতে গেছেন ১৮ হাজার ৫৮৯ জন এবং ভারত থেকে ফিরেছেন ১৫ হাজার ৫৩৯ জন।
এদিকে করোনার বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় এ পথে বেড়েছে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যও। তবে বন্দরে জায়গা সংকট আর যাত্রী সেবার বৈধ সুবিধাবঞ্চিত হয়ে ভোগান্তি বেড়েছে যেমন বাণিজ্যে তেমনি যাত্রী যাতায়াতেও।
ভারতগামী যাত্রী অনিমেষ হালদার বলেন, ভারত ভ্রমণে নানান শর্তের কারণে এত দিন ভারতে যাওয়া জরুরি দরকার হলেও তিনি যেতে পারেননি। তবে এখন সব শর্ত উঠে ভিসা সহজ হওয়ায় ভারতে যাচ্ছেন বেড়াতে। বাংলাদেশে ভোগান্তি কিছুটা কমলেও ভারতের বেনাপোল ইমিগ্রেশনে পুলিশের জনবল কম থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে রোদ, বৃষ্টিতে ভিজতে হচ্ছে। জনবল বৃদ্ধি আর যাত্রী ছাউনি তৈরি করা হলে এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীরনগর হোসেন বলেন, ‘করোনার কারণে নানান শর্ত মানতে চাহিদা মত পণ্য আমদানি, রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছিল না। তবে এখন শর্ত প্রত্যাহারে ঝামেলা কমেছে। কিন্তু বন্দরে জায়গা সংকট আর ক্রেন, ফর্ক ক্লিপের সমস্যায় পণ্য লোড-আনলোড ব্যাহত হচ্ছে।’
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, ‘প্রতিবছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য হয়। এ ছাড়া চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা গ্রহণ ও ভ্রমণ ভিসায় বছরে প্রায় ১৮ লাখ যাত্রী যাতায়াত করে। বাণিজ্য খাতে সরকারের ৬ হাজার কোটি টাকা ও ভ্রমনখাতে প্রায় ১শ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ হয় বেনাপোল বন্দর থেকে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন হলে আমদানি বাণিজ্য ও যাত্রী যাতায়াত সংখ্যা আরও বাড়বে।’
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার বলেন, আমদানির চাহিদা বাড়ায় বন্দরে পণ্যজট বেড়েছে। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত পণ্য খালাস নিতে পারেন সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাত্রী সেবা বাড়াতে পেসেঞ্জার টার্মিনাল তৈরিতে নতুন জায়গা অধিগ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে বলেও জানান এ বন্দর কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি জানান, গত ১ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের মধ্যে প্রায় ৩৫ হাজার জন। যাত্রী সেবা বাড়াতে ইতিমধ্যে ইমিগ্রেশনে কাউন্টার বৃদ্ধি করা হয়েছে। ক্যানসার ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আলাদা কাউন্টারে সেবা দেওয়া হচ্ছে। ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানানো হয়েছে দ্রুত যাত্রীরা যাতে পাসপোর্টের কার্যক্রম শেষ করতে পারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৩২ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৩২ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৩২ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৩৭ মিনিট আগে