মুরিয়া (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের দলিল পেয়েও ঘরে উঠতে পারছে না ২০টি পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে তারা দলিল নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গেলেও কোনো সুরাহা পাচ্ছে না। এদিকে দলিল না থাকা সত্ত্বেও যাঁরা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো দখল করে রয়েছেন, তাঁরা ঘর ছাড়বেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, স্থানীয় নেতাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েই তাঁরা ঘরে উঠেছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায়, দেশব্যাপী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারের ভদ্রা নদীর পাশে ৬৫টি ঘর নির্মাণ করা হয়। প্রতিটি ঘরের জন্য বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। গত ২৫ এপ্রিল ৬০টি ঘরের দলিল গৃহহীন পরিবারের মাঝে হস্তান্তর করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলিল থাকা সত্ত্বেও কামরুল গাজী, শিরিনা বেগম, হাফিজুর গাজী, প্রদীপ কুমার, বাবলু সরদার, সিরাজুল ইসলাম, কুলসুম বিবি, খতেজান বিবি, উত্তম কুমার, হোসনেয়ারা বেগম, জেসমিন বেগম, মুক্তা খাতুন, জোহরা বেগমসহ প্রায় ২০টি পরিবার তাদের জন্য বরাদ্দ ঘরে উঠতে পারছে না।
ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলাম ও শিরিনা বেগম জানান, এ দলিল নিয়ে উপজেলা কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার গিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের ঘরে ওঠার কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ছত্রছায়ায় বিকাশ রায়, সুমি খাতুন, প্রভাত বিশ্বাস, শহিদুল ইসলাম, দুখী বেগম, রোজিনা বেগম, মিনহাজুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান, লিটন সরদার, নুরজাহান বেগম, হাজিরা বেগম, লাকী বেগম, রহিমা বেগম, ইয়াসিন হোসেন, মদন সরকার, রাম প্রসাদ ও খোকন সরকার দলিল না থাকা সত্ত্বেও ঘরগুলো দখল করে রেখেছেন।
অন্যদিকে ঘর দখলকারী রোজিনা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প করার আগে এখানে সরকারি জায়গায় আমাদের ঘর ছিল। আশ্রয়ণের ঘর করার সময় আমাদের বলা হয়েছিল, যাঁদের ঘর ভাঙা পড়ছে তাঁদের নামে আগে ঘর বরাদ্দ দেওয়া হবে। কিন্তু আমাদের নামে কোনো ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এখন আমরা স্বামী-স্ত্রী, দুই বাচ্চা নিয়ে কোথায় যাব? তাই একটা ঘরেই বসবাস করছি।
বিকাশ রায় নামে অপর একজন ঘর দখলকারী আটলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার শরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘সে আমাকে ঘরে উঠতে বলেছে, সে না বললে আমি ঘর থেকে নামব না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় আ.লীগ নেতা সরদার শরিফুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, দলিল ছাড়া কাউকে ঘরে তোলার ব্যাপারে তিনি কোনো সহযোগিতা করেননি বলে জানান।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা ঘরগুলো জবর দখল করে বসে আছে, তাদের বারবার তাগিদ দেওয়া সত্ত্বেও তারা ঘর থেকে নামছে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরীফ আসিফ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। আমি অল্প দিনের মধ্যে যাঁদের দলিল আছে তাঁদেরকে ঘরে তোলার ব্যবস্থা করছি।’
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের দলিল পেয়েও ঘরে উঠতে পারছে না ২০টি পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে তারা দলিল নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গেলেও কোনো সুরাহা পাচ্ছে না। এদিকে দলিল না থাকা সত্ত্বেও যাঁরা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো দখল করে রয়েছেন, তাঁরা ঘর ছাড়বেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, স্থানীয় নেতাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েই তাঁরা ঘরে উঠেছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায়, দেশব্যাপী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারের ভদ্রা নদীর পাশে ৬৫টি ঘর নির্মাণ করা হয়। প্রতিটি ঘরের জন্য বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। গত ২৫ এপ্রিল ৬০টি ঘরের দলিল গৃহহীন পরিবারের মাঝে হস্তান্তর করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলিল থাকা সত্ত্বেও কামরুল গাজী, শিরিনা বেগম, হাফিজুর গাজী, প্রদীপ কুমার, বাবলু সরদার, সিরাজুল ইসলাম, কুলসুম বিবি, খতেজান বিবি, উত্তম কুমার, হোসনেয়ারা বেগম, জেসমিন বেগম, মুক্তা খাতুন, জোহরা বেগমসহ প্রায় ২০টি পরিবার তাদের জন্য বরাদ্দ ঘরে উঠতে পারছে না।
ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলাম ও শিরিনা বেগম জানান, এ দলিল নিয়ে উপজেলা কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার গিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের ঘরে ওঠার কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ছত্রছায়ায় বিকাশ রায়, সুমি খাতুন, প্রভাত বিশ্বাস, শহিদুল ইসলাম, দুখী বেগম, রোজিনা বেগম, মিনহাজুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান, লিটন সরদার, নুরজাহান বেগম, হাজিরা বেগম, লাকী বেগম, রহিমা বেগম, ইয়াসিন হোসেন, মদন সরকার, রাম প্রসাদ ও খোকন সরকার দলিল না থাকা সত্ত্বেও ঘরগুলো দখল করে রেখেছেন।
অন্যদিকে ঘর দখলকারী রোজিনা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প করার আগে এখানে সরকারি জায়গায় আমাদের ঘর ছিল। আশ্রয়ণের ঘর করার সময় আমাদের বলা হয়েছিল, যাঁদের ঘর ভাঙা পড়ছে তাঁদের নামে আগে ঘর বরাদ্দ দেওয়া হবে। কিন্তু আমাদের নামে কোনো ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এখন আমরা স্বামী-স্ত্রী, দুই বাচ্চা নিয়ে কোথায় যাব? তাই একটা ঘরেই বসবাস করছি।
বিকাশ রায় নামে অপর একজন ঘর দখলকারী আটলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার শরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘সে আমাকে ঘরে উঠতে বলেছে, সে না বললে আমি ঘর থেকে নামব না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় আ.লীগ নেতা সরদার শরিফুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, দলিল ছাড়া কাউকে ঘরে তোলার ব্যাপারে তিনি কোনো সহযোগিতা করেননি বলে জানান।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা ঘরগুলো জবর দখল করে বসে আছে, তাদের বারবার তাগিদ দেওয়া সত্ত্বেও তারা ঘর থেকে নামছে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরীফ আসিফ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। আমি অল্প দিনের মধ্যে যাঁদের দলিল আছে তাঁদেরকে ঘরে তোলার ব্যবস্থা করছি।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে