বাগেরহাট প্রতিনিধি
তাইজুল ইসলাম একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী (চা দোকানি)। বাড়িতে তিনজনের সংসারে দুইটি ভাল্ব ও একটি ফ্যান ব্যবহার হয়। গত অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৯৩ টাকা। এবার নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। ভুতুড়ে বিলের খবরটি জানাজানি হলে এলাকাবাসীর মধ্যে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে বাগেরহাট সদর উপজেলার বেমরতা ইউনিয়নের বৈটপুর গ্রামে।
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিলের কপিতে দেখা যায়, নভেম্বর মাসের সর্বমোট বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। নির্দিষ্ট সময়ের পরে বিলম্ব মাশুলসহ পরিশোধ করলে অতিরিক্ত ৬৬ হাজার ৫৭ টাকা প্রদান করতে হবে।
ভুক্তভোগী তাইজুল ইসলাম বলেন, ‘অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছিল ৯৩ টাকা। এবার নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। এই বিলটি হাতে পাওয়ার পরে বিকাশে চেক করি, সেখানেও একই অঙ্কের টাকা দেখা যায়। পরে বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করি, তারা বিষয়টি ঠিক করে দেওয়ার কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছোট্ট পরিবার। এত টাকা বিল দেখে আমার ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। তারপরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানাজানি হলে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন বাড়িতে এসে বিল সংশোধনের আশ্বাস দেয়।’
এলাকাবাসীরা জানান, পল্লী বিদ্যুতের বিলের এই ধরনের সমস্যা নতুন নয়। অনেক সময় মিটার রিডাররা বাড়িতে না এসেও, ইচ্ছেমতো রিডিং বসিয়ে দেয়। এ ছাড়া অনেক মানুষ রয়েছে, যারা পড়াশোনা জানেন না, মিটারের রিডিং বোঝেন না। তারা পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিদ্যুৎ বিল প্রদানের ক্ষেত্রে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের আরও সচেতন থাকার অনুরোধ জানান তারা
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম (অর্থ) মো. রিপন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কম্পিউটার সফটওয়্যারের সমস্যার কারণে তাইজুল ইসলামের বিল বেশি এসেছে। বিলটি সংশোধন করে ১৬২ টাকার বিল গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
তাইজুল ইসলাম একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী (চা দোকানি)। বাড়িতে তিনজনের সংসারে দুইটি ভাল্ব ও একটি ফ্যান ব্যবহার হয়। গত অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৯৩ টাকা। এবার নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। ভুতুড়ে বিলের খবরটি জানাজানি হলে এলাকাবাসীর মধ্যে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে বাগেরহাট সদর উপজেলার বেমরতা ইউনিয়নের বৈটপুর গ্রামে।
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিলের কপিতে দেখা যায়, নভেম্বর মাসের সর্বমোট বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। নির্দিষ্ট সময়ের পরে বিলম্ব মাশুলসহ পরিশোধ করলে অতিরিক্ত ৬৬ হাজার ৫৭ টাকা প্রদান করতে হবে।
ভুক্তভোগী তাইজুল ইসলাম বলেন, ‘অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছিল ৯৩ টাকা। এবার নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা। এই বিলটি হাতে পাওয়ার পরে বিকাশে চেক করি, সেখানেও একই অঙ্কের টাকা দেখা যায়। পরে বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করি, তারা বিষয়টি ঠিক করে দেওয়ার কথা বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছোট্ট পরিবার। এত টাকা বিল দেখে আমার ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। তারপরে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে জানাজানি হলে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন বাড়িতে এসে বিল সংশোধনের আশ্বাস দেয়।’
এলাকাবাসীরা জানান, পল্লী বিদ্যুতের বিলের এই ধরনের সমস্যা নতুন নয়। অনেক সময় মিটার রিডাররা বাড়িতে না এসেও, ইচ্ছেমতো রিডিং বসিয়ে দেয়। এ ছাড়া অনেক মানুষ রয়েছে, যারা পড়াশোনা জানেন না, মিটারের রিডিং বোঝেন না। তারা পল্লী বিদ্যুতের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিদ্যুৎ বিল প্রদানের ক্ষেত্রে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের আরও সচেতন থাকার অনুরোধ জানান তারা
বাগেরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম (অর্থ) মো. রিপন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কম্পিউটার সফটওয়্যারের সমস্যার কারণে তাইজুল ইসলামের বিল বেশি এসেছে। বিলটি সংশোধন করে ১৬২ টাকার বিল গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে