মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
একদিনের ব্যবধানে যশোরের মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়নে আবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এবার ছেলের বুকে পিস্তল ও গলায় চাকু ঠেকিয়ে এক বাড়ি থেকে ডাকাতেরা ৬০ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সরসকাঠি গ্রামে মোতালেব হোসেনের বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে।
সরসকাটি গ্রামের মোতালেব হোসেনের স্ত্রী নাজমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী ঢাকায় চাকরি করেন। ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে নয়নকে নিয়ে আমি বাড়িতে থাকি। রোববার রাত ১টার দিকে গ্রিলের তালা ভেঙে কালো কাপড়ে মুখ ঢাকা ৬-৭ জন ঘরে ঢোকে। তারা আমার ছেলের বুকে পিস্তল ও গলায় চাকু ধরে আমাকে জিম্মি করে ফেলে। পরে আমাকে বেঁধে মারপিট করে নগদ ৬০ হাজার টাকা ও স্বর্ণের কানের দুল নিয়ে যায়।’
সরসকাটি ওয়ার্ডের মেম্বার বিল্লাল হোসেন বলেন, গত শুক্রবার রাতে কোদলাপাড়া গ্রামে ডাকাতি হওয়ার পরে রাতে পুলিশের জোরদার টহল ছিল। রোববার রাতে পুলিশের সঙ্গে আমরা গ্রামবাসীরা রাস্তায় পাহারায় ছিলাম। এর মধ্যে রাত ১টার দিকে মাঠ দিয়ে ৬-৭ জনের মুখোশধারী ডাকাত দল গ্রামের মোতালেব হোসেনের বাড়ির গেটের তালা ভেঙে ডাকাতি করেছে। ওই সময় পুলিশ এলাকায় টহলে ছিল। ডাকাতির খবর পাওয়া মাত্র থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে এ নিয়ে গত এক মাসে রোহিতা ইউনিয়নে তিনটি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘটনায় মুখোশধারী ডাকাতেরা বাড়ির লোকজনকে মারপিট করে বেঁধে সবকিছু লুট করেছে।
গত ২৯ অক্টোবর ভোরে ভান্ডারি মোড় সংলগ্ন আবুল কাশেমের বাড়ি হতে টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও কাঁথা-কম্বল এবং গত শুক্রবার মধ্যরাতে কোদলাপাড়া মোড়ে মেঘনা বেকারির মালিক মশিয়ার রহমানের বাড়ি হতে ৪ লাখ টাকা ও ৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করেছে ডাকাতরা।
এদিকে এক মাসে তিন ডাকাতির ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এখন পর্যন্ত তাঁরা জড়িতদের কাউকে আটক করতে পারেনি।
ফলে ইউনিয়নবাসীর মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। নিজেদের জানমাল রক্ষায় গ্রামের লোকজন রাত জেগে পাহারা শুরু করেছেন।
রোহিতা ইউপির চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন বলেন, পুলিশ ডিউটিরত অবস্থায় কীভাবে ডাকাতি হচ্ছে এটা ভাবার বিষয়। ডাকাতি ঠেকাতে প্রশাসন কোনো কাজ করতে পারছে না।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘রোববার রাতের ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে ঘটেছে বলে মনে হচ্ছে। আগের ঘটনার সঙ্গে এর যোগসূত্র নেই। আমরা কাজ করছি। দ্রুত ভালো কিছু করতে পারব।’
একদিনের ব্যবধানে যশোরের মনিরামপুরের রোহিতা ইউনিয়নে আবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এবার ছেলের বুকে পিস্তল ও গলায় চাকু ঠেকিয়ে এক বাড়ি থেকে ডাকাতেরা ৬০ হাজার টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সরসকাঠি গ্রামে মোতালেব হোসেনের বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে।
সরসকাটি গ্রামের মোতালেব হোসেনের স্ত্রী নাজমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী ঢাকায় চাকরি করেন। ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে নয়নকে নিয়ে আমি বাড়িতে থাকি। রোববার রাত ১টার দিকে গ্রিলের তালা ভেঙে কালো কাপড়ে মুখ ঢাকা ৬-৭ জন ঘরে ঢোকে। তারা আমার ছেলের বুকে পিস্তল ও গলায় চাকু ধরে আমাকে জিম্মি করে ফেলে। পরে আমাকে বেঁধে মারপিট করে নগদ ৬০ হাজার টাকা ও স্বর্ণের কানের দুল নিয়ে যায়।’
সরসকাটি ওয়ার্ডের মেম্বার বিল্লাল হোসেন বলেন, গত শুক্রবার রাতে কোদলাপাড়া গ্রামে ডাকাতি হওয়ার পরে রাতে পুলিশের জোরদার টহল ছিল। রোববার রাতে পুলিশের সঙ্গে আমরা গ্রামবাসীরা রাস্তায় পাহারায় ছিলাম। এর মধ্যে রাত ১টার দিকে মাঠ দিয়ে ৬-৭ জনের মুখোশধারী ডাকাত দল গ্রামের মোতালেব হোসেনের বাড়ির গেটের তালা ভেঙে ডাকাতি করেছে। ওই সময় পুলিশ এলাকায় টহলে ছিল। ডাকাতির খবর পাওয়া মাত্র থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে এ নিয়ে গত এক মাসে রোহিতা ইউনিয়নে তিনটি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘটনায় মুখোশধারী ডাকাতেরা বাড়ির লোকজনকে মারপিট করে বেঁধে সবকিছু লুট করেছে।
গত ২৯ অক্টোবর ভোরে ভান্ডারি মোড় সংলগ্ন আবুল কাশেমের বাড়ি হতে টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও কাঁথা-কম্বল এবং গত শুক্রবার মধ্যরাতে কোদলাপাড়া মোড়ে মেঘনা বেকারির মালিক মশিয়ার রহমানের বাড়ি হতে ৪ লাখ টাকা ও ৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করেছে ডাকাতরা।
এদিকে এক মাসে তিন ডাকাতির ঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এখন পর্যন্ত তাঁরা জড়িতদের কাউকে আটক করতে পারেনি।
ফলে ইউনিয়নবাসীর মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। নিজেদের জানমাল রক্ষায় গ্রামের লোকজন রাত জেগে পাহারা শুরু করেছেন।
রোহিতা ইউপির চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন বলেন, পুলিশ ডিউটিরত অবস্থায় কীভাবে ডাকাতি হচ্ছে এটা ভাবার বিষয়। ডাকাতি ঠেকাতে প্রশাসন কোনো কাজ করতে পারছে না।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘রোববার রাতের ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে ঘটেছে বলে মনে হচ্ছে। আগের ঘটনার সঙ্গে এর যোগসূত্র নেই। আমরা কাজ করছি। দ্রুত ভালো কিছু করতে পারব।’
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
২ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
৮ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলায় গাজীপুরের শ্রীপুরে যুবলীগ নেতা মো. আব্দুস সাত্তার সরকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বাউনী বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেবগুড়ায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত আব্দুল মান্নানের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার এরুলিয়া বানদিঘী পূর্বপাড়া গ্রামের কবরস্থান থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
২১ মিনিট আগে