কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
করোনার টিকা নিয়ে অসুস্থ হয়ে তিন দিন পর মারা গেল ৮ম শ্রেণির ছাত্রী আল্লাদি খাতুন (১৪)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
আল্লাদির বাবা টিটো ইসলাম বলেন, ‘আমার মেয়ে একটু দুর্বল ছিল। তবে কোনো রোগ ছিল না। ২৭ তারিখে করোনার টিকা দিয়ে আসার পর বলে তার শরীলের মধ্যে জ্বালা করছে। ওই দিন মাথায় পানি দিয়ে বাসায় রাখি। পরের দিন ২৯ তারিখ ভোর রাতে কোনো উপায় না পেয়ে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করি। ডাক্তাররা তার চিকিৎসা শুরু করেন। এরপর অবস্থা আরও খারাপের দিকে যায়। বিষয়টি কর্তব্যরত চিকিৎসককে জানাই। তিনি রোগী দেখে যশোর হাসপাতালে রেফার করেন। যশোরে হাসপাতালে ভর্তির পর অবস্থার আরও অবনতি হয়। পরে চিকিৎসকেরা ভেন্টিলেটরে দেন। এরপর ৩০ তারিখ বেলা ১টার দিকে মারা যায়।’
এদিকে আল্লাদির মৃত্যুর খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন জেলা সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম, কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. আব্দুর রশিদসহ স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট অনেকে। পরে আসেন উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ও কোটচাঁদপুর গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক ইসাহক আলীসহ ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুর রশিদ বলেন, ‘কীভাবে মারা গেছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে ধারণা করা হচ্ছে হার্টফেল করে তার মৃত্যু হতে পারে। এ ঘটনা তদন্ত করা হবে। তদন্তের পর বলা যাবে মৃত্যু কেন হলো। আর কিসের জন্য হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, ‘ঘটনা শোনার পর ওই স্থানে একটা তদন্ত টিম পাঠানো হয়েছে। ওই টিম রিপোর্ট দিলে বলা যাবে কীভাবে মারা গেছে।’
আল্লাদির মৃত্যুতে পরিবারে কান্নার রোল চলছে। কাঁদছে তার সহপাঠীরা। কোটচাঁদপুর পৌরসভার ভবানীপুর দাসপাড়ার টিটো ইসলামের মেয়ে আল্লাদি কোটচাঁদপুর বালিকা বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী।
করোনার টিকা নিয়ে অসুস্থ হয়ে তিন দিন পর মারা গেল ৮ম শ্রেণির ছাত্রী আল্লাদি খাতুন (১৪)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।
আল্লাদির বাবা টিটো ইসলাম বলেন, ‘আমার মেয়ে একটু দুর্বল ছিল। তবে কোনো রোগ ছিল না। ২৭ তারিখে করোনার টিকা দিয়ে আসার পর বলে তার শরীলের মধ্যে জ্বালা করছে। ওই দিন মাথায় পানি দিয়ে বাসায় রাখি। পরের দিন ২৯ তারিখ ভোর রাতে কোনো উপায় না পেয়ে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করি। ডাক্তাররা তার চিকিৎসা শুরু করেন। এরপর অবস্থা আরও খারাপের দিকে যায়। বিষয়টি কর্তব্যরত চিকিৎসককে জানাই। তিনি রোগী দেখে যশোর হাসপাতালে রেফার করেন। যশোরে হাসপাতালে ভর্তির পর অবস্থার আরও অবনতি হয়। পরে চিকিৎসকেরা ভেন্টিলেটরে দেন। এরপর ৩০ তারিখ বেলা ১টার দিকে মারা যায়।’
এদিকে আল্লাদির মৃত্যুর খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন জেলা সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম, কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. আব্দুর রশিদসহ স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট অনেকে। পরে আসেন উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ও কোটচাঁদপুর গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক ইসাহক আলীসহ ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুর রশিদ বলেন, ‘কীভাবে মারা গেছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে ধারণা করা হচ্ছে হার্টফেল করে তার মৃত্যু হতে পারে। এ ঘটনা তদন্ত করা হবে। তদন্তের পর বলা যাবে মৃত্যু কেন হলো। আর কিসের জন্য হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, ‘ঘটনা শোনার পর ওই স্থানে একটা তদন্ত টিম পাঠানো হয়েছে। ওই টিম রিপোর্ট দিলে বলা যাবে কীভাবে মারা গেছে।’
আল্লাদির মৃত্যুতে পরিবারে কান্নার রোল চলছে। কাঁদছে তার সহপাঠীরা। কোটচাঁদপুর পৌরসভার ভবানীপুর দাসপাড়ার টিটো ইসলামের মেয়ে আল্লাদি কোটচাঁদপুর বালিকা বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী।
গাজীপুরের শ্রীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) প্রো-ভিসি অধ্যাপক রাকিবুল ইসলাম বলেছেন, ‘দুর্ঘটনা তো আর বলে-কয়ে আসে না। এটা হঠাৎ ঘটে গেছে। এখন আমি মনে করব, কাউকে দোষ দেওয়ার চেয়ে ঘটনা উত্তরণে সবাইকে কাজ করতে হবে।
৫ মিনিট আগেবিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধানখেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২৫ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
২৭ মিনিট আগেমাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
৩৮ মিনিট আগে