বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির পাঁচ সদস্যকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ড. মো. আতিকুস সামাদ এ রায় দেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্তদের মধ্যে মো. মোর্শেদ আলম, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. জহিরুল ইসলাম ও মো. মাকসুদুর রহমানকে ছয় বছর ও তরিকুল ইসলামকে পাঁচ বছর করে দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. মোর্শেদ আলম সাতক্ষীরা সদরের কাশিমপুর গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে, মো. সাইফুল ইসলাম একই উপজেলার আটাগাছা গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে, মো. মাকসুদুর রহমান একই উপজেলার গড়েরকান্দা গ্রামের মো. জুম্মান আলী সরদারের ছেলে, মো. জহিরুল ইসলাম পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মো. আশরাফুল আলী ফরাজীর ছেলে এবং মো. তরিকুল ইসলাম বাগেরহাট সদরের নাটইখালী গ্রামের সোহরাব হোসেনের ছেলে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, নাশকতার উদ্দেশ্যে ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর রাতে জেলা সদরের দড়াটানা ব্রিজসংলগ্ন গোবর দিয়া এলাকায় অবস্থান নেন জেএমবির ওই সদস্যরা। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযানে গেলে জেএমবি সদস্যরা তাদের দিকে বোমা নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ পাল্টা গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে ধাওয়া করে পুলিশ চারজনকে আটক করে। পরে তাদের কাছ থেকে শটগানের গুলির খোসা ও প্লাস্টিকসদৃশ বস্তু জব্দ করা হয়।
পুলিশ ঘটনা তদন্ত শেষে পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ২ মে আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। মামলায় ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মো. শহিদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধাদানের মামলায় আদালত পাঁচজনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল-জরিমানা করেছেন। দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সবাই জেএমবির সক্রিয় সদস্য।
বাগেরহাটে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির পাঁচ সদস্যকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে আসামিদের উপস্থিতিতে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ড. মো. আতিকুস সামাদ এ রায় দেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্তদের মধ্যে মো. মোর্শেদ আলম, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. জহিরুল ইসলাম ও মো. মাকসুদুর রহমানকে ছয় বছর ও তরিকুল ইসলামকে পাঁচ বছর করে দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. মোর্শেদ আলম সাতক্ষীরা সদরের কাশিমপুর গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে, মো. সাইফুল ইসলাম একই উপজেলার আটাগাছা গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে, মো. মাকসুদুর রহমান একই উপজেলার গড়েরকান্দা গ্রামের মো. জুম্মান আলী সরদারের ছেলে, মো. জহিরুল ইসলাম পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মো. আশরাফুল আলী ফরাজীর ছেলে এবং মো. তরিকুল ইসলাম বাগেরহাট সদরের নাটইখালী গ্রামের সোহরাব হোসেনের ছেলে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, নাশকতার উদ্দেশ্যে ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর রাতে জেলা সদরের দড়াটানা ব্রিজসংলগ্ন গোবর দিয়া এলাকায় অবস্থান নেন জেএমবির ওই সদস্যরা। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযানে গেলে জেএমবি সদস্যরা তাদের দিকে বোমা নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ পাল্টা গুলি ছোড়ে। একপর্যায়ে ধাওয়া করে পুলিশ চারজনকে আটক করে। পরে তাদের কাছ থেকে শটগানের গুলির খোসা ও প্লাস্টিকসদৃশ বস্তু জব্দ করা হয়।
পুলিশ ঘটনা তদন্ত শেষে পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ২ মে আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। মামলায় ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট মো. শহিদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধাদানের মামলায় আদালত পাঁচজনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল-জরিমানা করেছেন। দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সবাই জেএমবির সক্রিয় সদস্য।
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
১৪ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
২৪ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে