জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে পাটখেত থেকে শিশু মরিয়মের মরদেহ উদ্ধারের এক মাস পেরিয়ে গেলেও পুলিশ এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি। পুলিশ বলছে, সন্দেহজনক অভিযুক্ত হিসেবে শনাক্ত হওয়া স্থানীয় যুবক আবুল হোসেন ফটিক (৩০) বারবার স্থান পরিবর্তন করছেন। তবে তাকে আটকের তীব্র চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
নিহত শিশু মরিয়মের মা জোবেদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে এক মাস আগে। পুলিশ এখনো ফটিককে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আমার মেয়েকে খুব কষ্ট দিয়ে মেরেছে সে। আমি খুনির ফাঁসি চাই।’
এ বিষয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা বলেন, ‘ফটিককে মরিয়ম হত্যার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। আমরা তাঁকে গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। সে বারবার নিজের অবস্থান পরিবর্তন করছে। দ্রুতই তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারব বলে আশা করছি।’
গত ২১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার গোয়ালপাড়া দক্ষিণ নতুন মসজিদ পাড়ার বাসিন্দা ইকবাল মণ্ডলের মেয়ে ময়িরমের (১১) গলা কাটা মরদেহ ভুট্টা খেত থেকে উদ্ধার করা হয়। পরদিন ২২ ডিসেম্বর ইকবাল মণ্ডল বাদী হয়ে জীবননগর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।
এ দিন স্থানীয়রা জানায়, ময়িরম বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী কয়েকজন শিশু আর তার ছোট বোনের সঙ্গে মাঠে শাক তুলতে যায়। দুপুরের দিকে মরিয়মের সঙ্গে যারা ছিল তারা বাড়ি এসে জানায় ময়িরমকে একজন ভুট্টার মধ্যে নিয়ে গেছে। তাকে খুঁজে পাচ্ছে না তারা।
পরে পরিবারের লোকজন মাঠে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করে ভুট্টা খেতে মরিয়মের গলা কাটা দেহ পড়ে থাকে দেখে। এ সময় ময়িরমের গায়ে গেঞ্জি থাকলেও পরনের পায়জামা পাশে পড়ে ছিল।
শিশু মরিয়মের সঙ্গের শিশুরা ওই দিন অভিযুক্তের সঙ্গে থাকা একটি হলুদ রঙ্গের ভ্যান চিহ্নিত করে। যেটি সন্দেহভাজন একই ইউনিয়নের গয়েশপুর গ্রামের আবুল হোসেন ফটিকের। ঘটনার অল্প কিছুদিনের মধ্যে পুলিশ বাড়ি থেকে তাদের হলুদ রঙ্গের ভ্যান ও হাসুয়া জব্দ করে থানায় নিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন ফটিকেরা মা।
তবে বিষয়টি এড়িয়ে গেছে পুলিশ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানা বলেন, ‘ঘটনার বর্ণনা অনুযায়ী আসামি হলুদ রঙের ভ্যান নিয়ে গিয়েছিল। এ জন্য আমরা এলাকার সকল হলুদ রঙের ভ্যানের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়েছি।’ তবে ভ্যান ও হাসুয়া উদ্ধারের বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।
উল্লেখ্য, ফটিক এর আগের নিজ গ্রামের এক ছেলেকে বলাৎকারের অভিযোগে ১০ বছর জেল খেটেছেন। শিশু মরিয়ম হত্যার ঘটনার দিন থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। এ দিকে আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মরিয়মের পরিবারসহ স্থানীয়রা।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে পাটখেত থেকে শিশু মরিয়মের মরদেহ উদ্ধারের এক মাস পেরিয়ে গেলেও পুলিশ এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি। পুলিশ বলছে, সন্দেহজনক অভিযুক্ত হিসেবে শনাক্ত হওয়া স্থানীয় যুবক আবুল হোসেন ফটিক (৩০) বারবার স্থান পরিবর্তন করছেন। তবে তাকে আটকের তীব্র চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
নিহত শিশু মরিয়মের মা জোবেদা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে এক মাস আগে। পুলিশ এখনো ফটিককে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আমার মেয়েকে খুব কষ্ট দিয়ে মেরেছে সে। আমি খুনির ফাঁসি চাই।’
এ বিষয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা বলেন, ‘ফটিককে মরিয়ম হত্যার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। আমরা তাঁকে গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। সে বারবার নিজের অবস্থান পরিবর্তন করছে। দ্রুতই তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারব বলে আশা করছি।’
গত ২১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার গোয়ালপাড়া দক্ষিণ নতুন মসজিদ পাড়ার বাসিন্দা ইকবাল মণ্ডলের মেয়ে ময়িরমের (১১) গলা কাটা মরদেহ ভুট্টা খেত থেকে উদ্ধার করা হয়। পরদিন ২২ ডিসেম্বর ইকবাল মণ্ডল বাদী হয়ে জীবননগর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।
এ দিন স্থানীয়রা জানায়, ময়িরম বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী কয়েকজন শিশু আর তার ছোট বোনের সঙ্গে মাঠে শাক তুলতে যায়। দুপুরের দিকে মরিয়মের সঙ্গে যারা ছিল তারা বাড়ি এসে জানায় ময়িরমকে একজন ভুট্টার মধ্যে নিয়ে গেছে। তাকে খুঁজে পাচ্ছে না তারা।
পরে পরিবারের লোকজন মাঠে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করে ভুট্টা খেতে মরিয়মের গলা কাটা দেহ পড়ে থাকে দেখে। এ সময় ময়িরমের গায়ে গেঞ্জি থাকলেও পরনের পায়জামা পাশে পড়ে ছিল।
শিশু মরিয়মের সঙ্গের শিশুরা ওই দিন অভিযুক্তের সঙ্গে থাকা একটি হলুদ রঙ্গের ভ্যান চিহ্নিত করে। যেটি সন্দেহভাজন একই ইউনিয়নের গয়েশপুর গ্রামের আবুল হোসেন ফটিকের। ঘটনার অল্প কিছুদিনের মধ্যে পুলিশ বাড়ি থেকে তাদের হলুদ রঙ্গের ভ্যান ও হাসুয়া জব্দ করে থানায় নিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন ফটিকেরা মা।
তবে বিষয়টি এড়িয়ে গেছে পুলিশ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানা বলেন, ‘ঘটনার বর্ণনা অনুযায়ী আসামি হলুদ রঙের ভ্যান নিয়ে গিয়েছিল। এ জন্য আমরা এলাকার সকল হলুদ রঙের ভ্যানের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়েছি।’ তবে ভ্যান ও হাসুয়া উদ্ধারের বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।
উল্লেখ্য, ফটিক এর আগের নিজ গ্রামের এক ছেলেকে বলাৎকারের অভিযোগে ১০ বছর জেল খেটেছেন। শিশু মরিয়ম হত্যার ঘটনার দিন থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। এ দিকে আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মরিয়মের পরিবারসহ স্থানীয়রা।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হাসিনা পারভীন বলেন, সেলীম রেজা ফৌজদারি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। নিয়ম অনুযায়ী, ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পরই তাঁর সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মামলার চার্জশিট
৬ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
২৪ মিনিট আগে৪৬ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সব বিভাগের পূর্ব নির্ধারিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেজামালপুরের চরাঞ্চলে শীতকালীন সবজির বাগানে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এই মৌসুমে একদিকে অতিরিক্ত বৃষ্টি, অন্যদিকে খরার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সবজি গাছ মরে যাচ্ছে। কৃষকদের অভিযোগ, এই সময়ে কৃষি বিভাগের কোনো সহায়তা পাননি তাঁরা।
২৮ মিনিট আগে