মনিরামপুর প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে একটি মাছের ঘের থেকে প্রকাশ মল্লিক (৪৩) নামে এক ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে নেহালপুর ক্যাম্প পুলিশ উপজেলার কালীবাড়ি বকুলতলাসংলগ্ন ওয়াদুদ শেখের ঘের থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
মৃত প্রকাশ মল্লিক অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ফুলের গাতী গ্রামের মৃত প্রহলাদ মল্লিকের ছেলে। তিনি পেশায় দিনমজুর ছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে রয়েছে।
পুলিশ ও মৃতের স্বজনদের ধারণা, দুই দিন আগে কেউ প্রকাশ মল্লিককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে।
গত বছর মনিরামপুরের হাজিরহাট এলাকায় দিনের বেলায় প্রকাশ্যে রফিক নামে ইজিবাইকের চালক খুন হন। সেই ঘটনায় মনিরামপুর থানায় দায়ের করা মামলার আসামি ছিলেন এই প্রকাশ।
পুলিশ জানায়, বেলা ১১টার দিকে ঘেরের মালিক ওয়াদুদ শেখের স্ত্রী মেরিনা বেগম মরদেহ ভাসতে দেখেন। এরপর স্থানীয় লোকজন নেহালপুর ক্যাম্পে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
নিহত ব্যক্তির ভাই অসিত মল্লিক বলেন, ‘গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে বাড়ির সামনের একটি দোকানে চা খেয়ে নেহালপুরের কালীবাড়ির উদ্দেশে বের হয় আমার ভাই। দুই ঘণ্টা পর রাত নয়টা থেকে তার মোবাইল বন্ধ পাই। ঘটনাটি পুলিশকে না জানিয়ে আমরা নিজেরা তাকে খুঁজতে থাকি। রোববার দুপুরে ভাইয়ের মরদেহের খবর পাই।’
অসিত মল্লিক জানান, ‘আমার ভাইয়ের নামে মনিরামপুর থানায় একটি হত্যা মামলা ছিল। তবে সে কখনো জেল খাটেনি। ভাইয়ের সঙ্গে কারও কোন শত্রুতার বিষয়েও আমাদের জানা নেই।’
নেহালপুর ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই আতিকুজ্জামান বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বাইরের এলাকা থেকে কেউ হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে। মৃত ব্যক্তির ঘাড়ে গভীর ক্ষতচিহ্ন রয়েছে।
মনিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘেরে লাশের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃতের নামে থানায় একটি মামলা রয়েছে।’
যশোরের মনিরামপুরে একটি মাছের ঘের থেকে প্রকাশ মল্লিক (৪৩) নামে এক ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে নেহালপুর ক্যাম্প পুলিশ উপজেলার কালীবাড়ি বকুলতলাসংলগ্ন ওয়াদুদ শেখের ঘের থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
মৃত প্রকাশ মল্লিক অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী ইউনিয়নের ফুলের গাতী গ্রামের মৃত প্রহলাদ মল্লিকের ছেলে। তিনি পেশায় দিনমজুর ছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে রয়েছে।
পুলিশ ও মৃতের স্বজনদের ধারণা, দুই দিন আগে কেউ প্রকাশ মল্লিককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে।
গত বছর মনিরামপুরের হাজিরহাট এলাকায় দিনের বেলায় প্রকাশ্যে রফিক নামে ইজিবাইকের চালক খুন হন। সেই ঘটনায় মনিরামপুর থানায় দায়ের করা মামলার আসামি ছিলেন এই প্রকাশ।
পুলিশ জানায়, বেলা ১১টার দিকে ঘেরের মালিক ওয়াদুদ শেখের স্ত্রী মেরিনা বেগম মরদেহ ভাসতে দেখেন। এরপর স্থানীয় লোকজন নেহালপুর ক্যাম্পে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
নিহত ব্যক্তির ভাই অসিত মল্লিক বলেন, ‘গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে বাড়ির সামনের একটি দোকানে চা খেয়ে নেহালপুরের কালীবাড়ির উদ্দেশে বের হয় আমার ভাই। দুই ঘণ্টা পর রাত নয়টা থেকে তার মোবাইল বন্ধ পাই। ঘটনাটি পুলিশকে না জানিয়ে আমরা নিজেরা তাকে খুঁজতে থাকি। রোববার দুপুরে ভাইয়ের মরদেহের খবর পাই।’
অসিত মল্লিক জানান, ‘আমার ভাইয়ের নামে মনিরামপুর থানায় একটি হত্যা মামলা ছিল। তবে সে কখনো জেল খাটেনি। ভাইয়ের সঙ্গে কারও কোন শত্রুতার বিষয়েও আমাদের জানা নেই।’
নেহালপুর ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই আতিকুজ্জামান বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বাইরের এলাকা থেকে কেউ হত্যা করে মরদেহ ঘেরে ফেলে গেছে। মৃত ব্যক্তির ঘাড়ে গভীর ক্ষতচিহ্ন রয়েছে।
মনিরামপুর থানার ওসি নূর-ই-আলম সিদ্দীকি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘেরে লাশের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃতের নামে থানায় একটি মামলা রয়েছে।’
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে