খুলনা প্রতিনিধি
এনএসআই কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বিপ্লব বড়াল (৩২) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে খুলনা থানা-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (১ মার্চ) ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া থানার বিল ছোনাওঠা এলাকা হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিভিন্ন জনের কাছ বিপ্লব বড়াল থেকে ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ঝালকাঠি জেলার বিল ছোনাওঠা গ্রামের পিতা-দিরেন বড়ালের ছেলে।
আজ শনিবার দুপুরে কেএমপির সদর দপ্তরে সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এঅ্যান্ডও) সরদার রকিবুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, বিপ্লব বড়াল একজন প্রতারক এবং সে নিজেকে এনএসআই, ডিজিএফআই, পুলিশ কর্মকর্তা, বিসিএস কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মেয়েদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তাদের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করে এবং অনৈতিক ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। উক্ত কুরুচিপূর্ণ ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া ভয় দেখিয়ে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনসহ তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও নগদ অর্থ আত্মসাৎ করাই তার মূল পেশা।
রকিবুল ইসলাম আরও বলেন, ৬ মাস পূর্বে তিনি ফেসবুকে সাতক্ষীরার কানাইতলা এলাকার তরুণী দুর্বা দাশের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মেয়েটির সঙ্গে খুলনা শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা করেন। পরে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে নগদ ১ লাখ টাকাসহ ৬ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেন। পরবর্তীতে বিয়ের জন্য চাপ দিলে দুর্বা দাশ ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের মামলা ও জীবন নাশের হুমকি দেন।
একপর্যায়ে বাদী বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারেন, বিপ্লব বড়াল জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) কোনো কর্মকর্তা নয়, সে একজন প্রতারক।এনএসআইয়ের ভুয়া কার্ড প্রদর্শন করে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে বিভিন্ন সময় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সু-কৌশলে অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জন আসামির সহযোগিতায় অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এ ঘটনায় ওই প্রতারকের নামে মামলা দায়ের করেন দুর্বা দাশ।
পুলিশ আরও জানায়, বিপ্লব বড়াল প্রতারণার মাধ্যমে জয়ন্ত ফকিরের কাছ থেকে নগদ ৭ লাখ ৪১ হাজার টাকা, এবং দেবাশীষ রায়ের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছে। বিপ্লব বড়ালের বিরুদ্ধে ২টি মামলা রয়েছে। তার বড় ভাই মনা বড়াল একজন পেশাদার ডাকাত। তার বিরুদ্ধে কাঁঠালিয়া থানাসহ বিভিন্ন থানায় ৪টি মামলা রয়েছে। তারা দুই ভাই আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
এনএসআই কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বিপ্লব বড়াল (৩২) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে খুলনা থানা-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (১ মার্চ) ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া থানার বিল ছোনাওঠা এলাকা হতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিভিন্ন জনের কাছ বিপ্লব বড়াল থেকে ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ঝালকাঠি জেলার বিল ছোনাওঠা গ্রামের পিতা-দিরেন বড়ালের ছেলে।
আজ শনিবার দুপুরে কেএমপির সদর দপ্তরে সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এঅ্যান্ডও) সরদার রকিবুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, বিপ্লব বড়াল একজন প্রতারক এবং সে নিজেকে এনএসআই, ডিজিএফআই, পুলিশ কর্মকর্তা, বিসিএস কর্মকর্তার পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মেয়েদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তাদের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করে এবং অনৈতিক ছবি ও ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। উক্ত কুরুচিপূর্ণ ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া ভয় দেখিয়ে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনসহ তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও নগদ অর্থ আত্মসাৎ করাই তার মূল পেশা।
রকিবুল ইসলাম আরও বলেন, ৬ মাস পূর্বে তিনি ফেসবুকে সাতক্ষীরার কানাইতলা এলাকার তরুণী দুর্বা দাশের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মেয়েটির সঙ্গে খুলনা শহরের বিভিন্ন স্থানে দেখা করেন। পরে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে নগদ ১ লাখ টাকাসহ ৬ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেন। পরবর্তীতে বিয়ের জন্য চাপ দিলে দুর্বা দাশ ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের মামলা ও জীবন নাশের হুমকি দেন।
একপর্যায়ে বাদী বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারেন, বিপ্লব বড়াল জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) কোনো কর্মকর্তা নয়, সে একজন প্রতারক।এনএসআইয়ের ভুয়া কার্ড প্রদর্শন করে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে বিভিন্ন সময় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সু-কৌশলে অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জন আসামির সহযোগিতায় অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এ ঘটনায় ওই প্রতারকের নামে মামলা দায়ের করেন দুর্বা দাশ।
পুলিশ আরও জানায়, বিপ্লব বড়াল প্রতারণার মাধ্যমে জয়ন্ত ফকিরের কাছ থেকে নগদ ৭ লাখ ৪১ হাজার টাকা, এবং দেবাশীষ রায়ের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ১৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছে। বিপ্লব বড়ালের বিরুদ্ধে ২টি মামলা রয়েছে। তার বড় ভাই মনা বড়াল একজন পেশাদার ডাকাত। তার বিরুদ্ধে কাঁঠালিয়া থানাসহ বিভিন্ন থানায় ৪টি মামলা রয়েছে। তারা দুই ভাই আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
৪৩ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে