চৌগাছা (যশোরে) প্রতিনিধি
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলায় বিয়ের চার দিন পর বিথি খাতুন (২০) নামে এক তরুণী গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বিথির পরিবারের দাবি, ছেলেকে অন্যখানে বিয়ে দেওয়ার জন্য বিথিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে স্বামীর পরিবারের দাবি, গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বিথি।
গতকাল বুধবার ভোরে বাঘারপাড়া উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মৃত বিথি খাতুন ওই উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল্লাহর স্ত্রী এবং যশোর সদর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের বিল্লাল হোসেনের মেয়ে।
মৃত বিথির বাবা বিল্লাল হোসেন জানান, চার মাস আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আব্দুল্লাহর সঙ্গে পরিচয় হয় বিথির। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। গত ১৪ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) বিথি পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান দেখার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আব্দুল্লাহর বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। সেখানে আব্দুল্লাহর পরিবারের উপস্থিতিতে তাঁদের বিয়ে হয়। পরে বিয়ের বিষয়টি তাঁর পরিবারকে জানানো হয়।
বিয়ের পর থেকেই ছেলের পরিবার তাঁর মেয়েকে অপছন্দ করতে শুরু করে। শুরু হয় বিথির ওপর মানসিক নির্যাতন। গতকাল বুধবার মেয়ে ও জামাইয়ের তাঁর বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু ভোররাতে শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিল্লাল হোসেনকে ফোন করে জানান, তাঁর মেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
বিল্লাল হোসেনের অভিযোগ, তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেননি। ছেলের পরিবারের লোকজন যৌতুক নিয়ে তাঁকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার জন্য বিথিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন।
তবে বিথির স্বামী আব্দুল্লাহ বলেন, মঙ্গলবার রাতে সাহরি খাওয়ার সময় উঠে তিনি স্ত্রীকে বিছানায় দেখতে না পেয়ে খুঁজতে শুরু করেন। এরপর পাশের ঘরে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পরিবারের সদস্যদের জানান।
বিথির স্বামী জানান, বুধবার তাঁর শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তিনি দুই দিন পরে যেতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে রাতে বিরোধ হয়। ওই বিরোধের জের ধরে তাঁর স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে জানান তিনি।
বাঘারপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ উদ্দীন জানান, মৃত বিথির বাবা হত্যার অভিযোগ করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলায় বিয়ের চার দিন পর বিথি খাতুন (২০) নামে এক তরুণী গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বিথির পরিবারের দাবি, ছেলেকে অন্যখানে বিয়ে দেওয়ার জন্য বিথিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে স্বামীর পরিবারের দাবি, গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বিথি।
গতকাল বুধবার ভোরে বাঘারপাড়া উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মৃত বিথি খাতুন ওই উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল্লাহর স্ত্রী এবং যশোর সদর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের বিল্লাল হোসেনের মেয়ে।
মৃত বিথির বাবা বিল্লাল হোসেন জানান, চার মাস আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আব্দুল্লাহর সঙ্গে পরিচয় হয় বিথির। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। গত ১৪ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) বিথি পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান দেখার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আব্দুল্লাহর বাড়িতে গিয়ে ওঠেন। সেখানে আব্দুল্লাহর পরিবারের উপস্থিতিতে তাঁদের বিয়ে হয়। পরে বিয়ের বিষয়টি তাঁর পরিবারকে জানানো হয়।
বিয়ের পর থেকেই ছেলের পরিবার তাঁর মেয়েকে অপছন্দ করতে শুরু করে। শুরু হয় বিথির ওপর মানসিক নির্যাতন। গতকাল বুধবার মেয়ে ও জামাইয়ের তাঁর বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু ভোররাতে শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিল্লাল হোসেনকে ফোন করে জানান, তাঁর মেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
বিল্লাল হোসেনের অভিযোগ, তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেননি। ছেলের পরিবারের লোকজন যৌতুক নিয়ে তাঁকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার জন্য বিথিকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন।
তবে বিথির স্বামী আব্দুল্লাহ বলেন, মঙ্গলবার রাতে সাহরি খাওয়ার সময় উঠে তিনি স্ত্রীকে বিছানায় দেখতে না পেয়ে খুঁজতে শুরু করেন। এরপর পাশের ঘরে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পরিবারের সদস্যদের জানান।
বিথির স্বামী জানান, বুধবার তাঁর শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তিনি দুই দিন পরে যেতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে রাতে বিরোধ হয়। ওই বিরোধের জের ধরে তাঁর স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন বলে জানান তিনি।
বাঘারপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ উদ্দীন জানান, মৃত বিথির বাবা হত্যার অভিযোগ করেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে