চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা সদর, আলমডাঙ্গা ও দামুড়হুদা উপজেলা থেকে বিএনপি-জামায়াতের ২১ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে নাশকতার মামলায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার দুজন হলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কেদারগঞ্জ বাজারপাড়ার মৃত মুছা আলীর ছেলে সাঈদ সিদ্দীকি ওরফে সোহেল (২৭) ও কুকিয়া চাঁদপুর গ্রামের মৃত কিয়াম উদ্দীনের ছেলে মনির হোসেন (৬৫)। বুধবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে আলমডাঙ্গায় বিএনপির ১১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বিএনপির দাবি, মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, নাশকতার প্রস্তুতিকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার বিএনপির নেতা-কর্মীরা হলেন বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান বকুল (৫৩), সহসভাপতি ফারুক হোসেন (৪০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আতাউল হুদা (৪৫), বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ওবাইদুল ইসলাম ঝন্টু (৪৩), লুৎফর রহমান টিটু (৫০), ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও চিকিৎসক এ কে এম নাজমুস সালেহীন লিপন (৪১), জেহালা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সমসের আলী ছমে (৪৭), জামজামি ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মজিবর রহমান (৫৫), খাসকররা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ফতে আলী (৬০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য বাদশা আলম (৬০), আলমডাঙ্গা পৌর ছাত্রদলের সদস্য জনি (২৮)।
আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রোকন বলেন, মহাসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে অপকৌশল নিয়েছে সরকার। তারা দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়িতে পুলিশ দিয়ে অভিযান চালাচ্ছে। মিথ্যা মামলায় ১১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) একরামুল হোসেন বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তারা নাশকতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়েছিল। সেখান থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মামলায় আটকৃতদের বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে দামুড়হুদা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জামায়াতের ৮ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করছে পুলিশ।
দর্শনা থানা-পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ও বুধবার অভিযান পরিচালনা করে দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণ চাদপুর গ্রামের জামায়াতের সেক্রেটারি আমজাদ হোসেন, জামায়াত নেতা তানজিল হোসেন, তিতুদহ গ্রামের নাজমুল হক ও হাফিজুল ইসলাম, নেহালপুর গ্রামের লোকমান হোসেন ও আরাফাত রহমান এবং বেগমপুর ইউনিয়ন জামায়াতের নেতা মোশারফ হোসেনকে আটক করা হয়। আর তাদের কাছ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করা হয়।
এদিকে দামুড়হুদা মডেল থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে বুধবার দুপুরে নাশকতা মামলায় উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল গফুরকে গ্রেপ্তার করেছে। নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের মৃত ফরজ মল্লিকের ছেলে। বুধবারই তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরফিজ্জামান শরীফ অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে পুলিশ ধরপাকড় শুরু করেছে। এ জেলা থেকে যেন নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে যেতে না পারে, সেজন্য পুলিশ বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি অভিযান চালাচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর, আলমডাঙ্গা ও দামুড়হুদা উপজেলা থেকে বিএনপি-জামায়াতের ২১ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে নাশকতার মামলায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার দুজন হলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কেদারগঞ্জ বাজারপাড়ার মৃত মুছা আলীর ছেলে সাঈদ সিদ্দীকি ওরফে সোহেল (২৭) ও কুকিয়া চাঁদপুর গ্রামের মৃত কিয়াম উদ্দীনের ছেলে মনির হোসেন (৬৫)। বুধবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে আলমডাঙ্গায় বিএনপির ১১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বিএনপির দাবি, মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, নাশকতার প্রস্তুতিকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার বিএনপির নেতা-কর্মীরা হলেন বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান বকুল (৫৩), সহসভাপতি ফারুক হোসেন (৪০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আতাউল হুদা (৪৫), বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ওবাইদুল ইসলাম ঝন্টু (৪৩), লুৎফর রহমান টিটু (৫০), ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও চিকিৎসক এ কে এম নাজমুস সালেহীন লিপন (৪১), জেহালা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সমসের আলী ছমে (৪৭), জামজামি ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মজিবর রহমান (৫৫), খাসকররা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ফতে আলী (৬০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য বাদশা আলম (৬০), আলমডাঙ্গা পৌর ছাত্রদলের সদস্য জনি (২৮)।
আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রোকন বলেন, মহাসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে অপকৌশল নিয়েছে সরকার। তারা দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়িতে পুলিশ দিয়ে অভিযান চালাচ্ছে। মিথ্যা মামলায় ১১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) একরামুল হোসেন বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তারা নাশকতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়েছিল। সেখান থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মামলায় আটকৃতদের বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে দামুড়হুদা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জামায়াতের ৮ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করছে পুলিশ।
দর্শনা থানা-পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ও বুধবার অভিযান পরিচালনা করে দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণ চাদপুর গ্রামের জামায়াতের সেক্রেটারি আমজাদ হোসেন, জামায়াত নেতা তানজিল হোসেন, তিতুদহ গ্রামের নাজমুল হক ও হাফিজুল ইসলাম, নেহালপুর গ্রামের লোকমান হোসেন ও আরাফাত রহমান এবং বেগমপুর ইউনিয়ন জামায়াতের নেতা মোশারফ হোসেনকে আটক করা হয়। আর তাদের কাছ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করা হয়।
এদিকে দামুড়হুদা মডেল থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে বুধবার দুপুরে নাশকতা মামলায় উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল গফুরকে গ্রেপ্তার করেছে। নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের মৃত ফরজ মল্লিকের ছেলে। বুধবারই তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরফিজ্জামান শরীফ অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে পুলিশ ধরপাকড় শুরু করেছে। এ জেলা থেকে যেন নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে যেতে না পারে, সেজন্য পুলিশ বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি অভিযান চালাচ্ছে।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে একটি দিঘিতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মারামারি ও প্রতিপক্ষের মারধরে মাছচাষীসহ চারজন আহত হয়েছেন। এক ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তিনজন নারী রয়েছেন।
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন, গুলিসহ তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরের চান্দগাঁও থানার টেকবাজার এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেসিলেটে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার চোরাই পণ্য আটক করেছে বিজিবি। গতকাল বৃহস্পতি ও আজ শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব আটক করা হয়।
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরে আত্মীয়ের বাসা থেকে সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর মনছুরাবাদ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডাবলমুরিং থানা-পুলিশ।
৩৪ মিনিট আগে