মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
মহম্মদপুরকে বলা হয় রাজাদের আদি বাসস্থান। আজ রাজাও নেই, রাজত্বও নেই। তবে মহম্মদপুরসহ আশপাশের এলাকায় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাজবাড়িগুলো। দর্শনার্থীরা এখনো ভিড় জমান সেসব বাড়ি দেখতে।
মহম্মদপুরের গৌরব রাজা সীতারাম রায়। মহম্মদপুর সদরে তাঁর রাজবাড়ি। কিছুদিন আগেও রাজবাড়িটি ছিল জরাজীর্ণ। সম্প্রতি মাগুরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল।
রাজবাড়িটি ফিরে পাবে তার পুরোনো অবয়ব। শিগগিরই এটি পর্যটন এলাকার স্বীকৃতি পাবে।
রাজা সীতারাম রায়ের বাড়ি দেখলে বোঝা যায়, একসময় জৌলুশ ছিল। এখনো বাড়ির সামনের বিশাল মাঠে একটি মন্দির তার অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে।
রাস্তার পাশেই রাজবাড়ির প্রধান ফটক। হাতি কিংবা সিংহ ছাড়া রাজবাড়ির প্রধান দরজার তেমন শোভা থাকে না। রাজা সীতারামের বাড়ির প্রধান ফটকের মুখেও তাই দুই হাতির শুঁড়খচিত নকশা। বাড়ির ভেতরের কক্ষগুলোয় বিভিন্ন ধরনের নকশার দেখা মিলেছে।
রাজা জনস্বার্থে খনন করেন বেশ কিছু বিশালাকার জলাশয়। মাগুরা জেলার বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে–ছিটিয়ে রয়েছে তাঁর নামে কিছু এলাকা এবং বিশালাকৃতির পুকুর। তাঁর বাড়ির আশপাশের বেশির ভাগ জায়গা স্থানীয় লোকজনের দখলে চলে গেছে এবং কিছু সরকারি স্থাপনা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সবকিছুর পরও আশার কথা হলো, বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ রাজবাড়ির অবকাঠামো দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে। বাড়ির সামনে একটি শিবমন্দির ও দোলমঞ্চ এখনো সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় আছে। রাজবাড়ির পেছনে এক বিশাল দিঘি রয়েছে। যার নাম দুধসাগর। এ রকম আরও একটি দিঘির নাম কৃষ্ণসাগর। পাশেই আরেকটি দিঘির নাম রামসাগর। এর আয়তন প্রায় ২০০ বিঘা।
রাজা সীতারাম রায়ের পূর্বপুরুষের বাস ছিল ভারতের মুর্শিদাবাদের কল্যাণগঞ্জ থানার গিধিনা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম উদয় নারায়ণ ও মায়ের নাম দয়াময়ী। বর্তমান ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার হরিহরনগরে তাঁর বাসস্থান ছিল। এ গ্রামেই ১৬৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন রাজা সীতারাম রায়। তিনি ১৬৯৭-৯৮ সালে মহম্মদপুরে রাজধানী স্থাপন করেন।
মহম্মদপুরকে বলা হয় রাজাদের আদি বাসস্থান। আজ রাজাও নেই, রাজত্বও নেই। তবে মহম্মদপুরসহ আশপাশের এলাকায় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাজবাড়িগুলো। দর্শনার্থীরা এখনো ভিড় জমান সেসব বাড়ি দেখতে।
মহম্মদপুরের গৌরব রাজা সীতারাম রায়। মহম্মদপুর সদরে তাঁর রাজবাড়ি। কিছুদিন আগেও রাজবাড়িটি ছিল জরাজীর্ণ। সম্প্রতি মাগুরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল।
রাজবাড়িটি ফিরে পাবে তার পুরোনো অবয়ব। শিগগিরই এটি পর্যটন এলাকার স্বীকৃতি পাবে।
রাজা সীতারাম রায়ের বাড়ি দেখলে বোঝা যায়, একসময় জৌলুশ ছিল। এখনো বাড়ির সামনের বিশাল মাঠে একটি মন্দির তার অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে।
রাস্তার পাশেই রাজবাড়ির প্রধান ফটক। হাতি কিংবা সিংহ ছাড়া রাজবাড়ির প্রধান দরজার তেমন শোভা থাকে না। রাজা সীতারামের বাড়ির প্রধান ফটকের মুখেও তাই দুই হাতির শুঁড়খচিত নকশা। বাড়ির ভেতরের কক্ষগুলোয় বিভিন্ন ধরনের নকশার দেখা মিলেছে।
রাজা জনস্বার্থে খনন করেন বেশ কিছু বিশালাকার জলাশয়। মাগুরা জেলার বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে–ছিটিয়ে রয়েছে তাঁর নামে কিছু এলাকা এবং বিশালাকৃতির পুকুর। তাঁর বাড়ির আশপাশের বেশির ভাগ জায়গা স্থানীয় লোকজনের দখলে চলে গেছে এবং কিছু সরকারি স্থাপনা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সবকিছুর পরও আশার কথা হলো, বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ রাজবাড়ির অবকাঠামো দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে। বাড়ির সামনে একটি শিবমন্দির ও দোলমঞ্চ এখনো সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় আছে। রাজবাড়ির পেছনে এক বিশাল দিঘি রয়েছে। যার নাম দুধসাগর। এ রকম আরও একটি দিঘির নাম কৃষ্ণসাগর। পাশেই আরেকটি দিঘির নাম রামসাগর। এর আয়তন প্রায় ২০০ বিঘা।
রাজা সীতারাম রায়ের পূর্বপুরুষের বাস ছিল ভারতের মুর্শিদাবাদের কল্যাণগঞ্জ থানার গিধিনা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম উদয় নারায়ণ ও মায়ের নাম দয়াময়ী। বর্তমান ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার হরিহরনগরে তাঁর বাসস্থান ছিল। এ গ্রামেই ১৬৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন রাজা সীতারাম রায়। তিনি ১৬৯৭-৯৮ সালে মহম্মদপুরে রাজধানী স্থাপন করেন।
তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন এক দশক আগে। এই পদে চাকরি করে আক্ষরিক অর্থে ‘পাহাড়সম’ সম্পদ হয়েছে বান্দরবানের লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নাজমুল আলমের।
৩৫ মিনিট আগেকুমিল্লার বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার পাঁচজন আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বাকশিমুল ইউনিয়নের কালিকাপুর রেল ক্রসিংয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেনাটোর–পাবনা মহাসড়কের কদিমচিলান এলাকায় বনপাড়া থেকে রাজাপুরগামী ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানটিকে খুলনা থেকে নাটোরগামী ট্রাকে চাপা দেয়। এরপর ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিলাল আহমদ মুন্সী (৩৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাতে সিলেট নগরের শাহপরান এলাকার বাহুবলে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে