মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর এলাকায় সড়কের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য লাগানো গাছ এখন পথচারীদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মরে যাওয়া শতাধিক গাছ অপসারণের উদ্যোগ না থাকায় শুকনা ডালপালা এখন ভেঙে পড়ছে সড়কের ওপর। তাতে নানা সময় দুর্ঘটনা ঘটছে।
উপজেলার সব্দালপুর থেকে জারিয়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে সৌন্দর্য বাড়াতে ১৯৯৬ সালের দিকে বনবিভাগ একটি সমিতির মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ করে। রোপণকৃত গাছের মধ্যে রয়েছে ইপিল, রেইনট্রি, কড়ই, শিশু, মেহগনিসহ বিভিন্ন জাতের গাছ। বর্তমানে এ সড়কে দুই শতাধিক গাছ মরে গেছে। ঝড় বা বাতাসে এসব গাছের ডালপালা রাস্তায় পড়ে যায়।
উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের কৃষক আবজাল মোল্যা বলেন, ‘আমার অধিকাংশ জমি রাস্তার পাশে। রাস্তার পাশের অনেক গাছ দীর্ঘদিন ধরে শুকিয়ে মরে গেছে। এসব গাছের ডালপালা প্রতিনিয়ত ভেঙে পড়ছে রাস্তায়। ইতিমধ্যে তাতে অনেকে আহত হয়েছে। এ গাছগুলো কাটা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।’
নোহাটা গ্রামের রইচ উদ্দিন বলেন, ‘আমি প্রতিনিয়ত এ পথে মাগুরা যাতায়াত করি। প্রায় প্রতিদিন সকালে এ পথে মাগুরা যাই, রাতে বাড়ি ফিরি। অনেক দিন ধরে দেখছি রাস্তায় শুকনো গাছের ডালপালা পড়ে থাকে। ঝুঁকি নিয়ে এ রাস্তায় আমাদের চলতে হয়। অনেক গাছ শুকিয়ে গেছে, তাই এসব গাছ কাটা খুবই জরুরি।’
গাছ লাগানোর সময় গঠিত বনায়ন সমিতির সদস্য আলাম মোল্যা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সমিতির পক্ষ থেকে বনবিভাগকে বেশ কয়েকবার অবহিত করেছি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, ‘শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর থেকে জারিয়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়কে রাস্তার দু’পাশে সড়কের সৌন্দর্য রক্ষার্থে ১৯৯৬ সালের দিকে বনবিভাগ একটি সমিতির মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ করে। এ দীর্ঘ সময়ে রাস্তার পাশের অনেক গাছ মরে গেছে। প্রতিনিয়ত এসব শুকনো গাছের ডাল রাস্তায় পড়ে অনেকে আহত হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাকে অনেকেই বলেছেন। কিন্তু আইনি জটিলতা থাকায় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।’
এ বিষয়ে সব্দালপুর ইউপি চেয়ারম্যান পান্না খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ রাস্তায় অনেকগুলো গাছ মরে গেছে। এসব গাছের কারণে জনসাধারণের চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আশা করি, বনবিভাগের সঙ্গে কথা বলে খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিস্তারিত তদন্ত করে তারপর বক্তব্য দেবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে মাগুরা বন বিভাগ।
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর এলাকায় সড়কের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য লাগানো গাছ এখন পথচারীদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মরে যাওয়া শতাধিক গাছ অপসারণের উদ্যোগ না থাকায় শুকনা ডালপালা এখন ভেঙে পড়ছে সড়কের ওপর। তাতে নানা সময় দুর্ঘটনা ঘটছে।
উপজেলার সব্দালপুর থেকে জারিয়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়কের দুই পাশে সৌন্দর্য বাড়াতে ১৯৯৬ সালের দিকে বনবিভাগ একটি সমিতির মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ করে। রোপণকৃত গাছের মধ্যে রয়েছে ইপিল, রেইনট্রি, কড়ই, শিশু, মেহগনিসহ বিভিন্ন জাতের গাছ। বর্তমানে এ সড়কে দুই শতাধিক গাছ মরে গেছে। ঝড় বা বাতাসে এসব গাছের ডালপালা রাস্তায় পড়ে যায়।
উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের কৃষক আবজাল মোল্যা বলেন, ‘আমার অধিকাংশ জমি রাস্তার পাশে। রাস্তার পাশের অনেক গাছ দীর্ঘদিন ধরে শুকিয়ে মরে গেছে। এসব গাছের ডালপালা প্রতিনিয়ত ভেঙে পড়ছে রাস্তায়। ইতিমধ্যে তাতে অনেকে আহত হয়েছে। এ গাছগুলো কাটা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।’
নোহাটা গ্রামের রইচ উদ্দিন বলেন, ‘আমি প্রতিনিয়ত এ পথে মাগুরা যাতায়াত করি। প্রায় প্রতিদিন সকালে এ পথে মাগুরা যাই, রাতে বাড়ি ফিরি। অনেক দিন ধরে দেখছি রাস্তায় শুকনো গাছের ডালপালা পড়ে থাকে। ঝুঁকি নিয়ে এ রাস্তায় আমাদের চলতে হয়। অনেক গাছ শুকিয়ে গেছে, তাই এসব গাছ কাটা খুবই জরুরি।’
গাছ লাগানোর সময় গঠিত বনায়ন সমিতির সদস্য আলাম মোল্যা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা সমিতির পক্ষ থেকে বনবিভাগকে বেশ কয়েকবার অবহিত করেছি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, ‘শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর থেকে জারিয়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়কে রাস্তার দু’পাশে সড়কের সৌন্দর্য রক্ষার্থে ১৯৯৬ সালের দিকে বনবিভাগ একটি সমিতির মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ করে। এ দীর্ঘ সময়ে রাস্তার পাশের অনেক গাছ মরে গেছে। প্রতিনিয়ত এসব শুকনো গাছের ডাল রাস্তায় পড়ে অনেকে আহত হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাকে অনেকেই বলেছেন। কিন্তু আইনি জটিলতা থাকায় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি।’
এ বিষয়ে সব্দালপুর ইউপি চেয়ারম্যান পান্না খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ রাস্তায় অনেকগুলো গাছ মরে গেছে। এসব গাছের কারণে জনসাধারণের চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আশা করি, বনবিভাগের সঙ্গে কথা বলে খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিস্তারিত তদন্ত করে তারপর বক্তব্য দেবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে মাগুরা বন বিভাগ।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
২ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২৬ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে