নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলায় চাঞ্চল্যকর সোনিয়া আক্তার সুইটি হত্যা মামলার আসামি মো. এনামুল হক (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ রাশেদুল ইসলাম আজ শুক্রবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার এনামুল হক উপজেলার খলিশাউড় ইউনিয়নের খলিশাপুর (বনপাড়া মালবাড়ী) গ্রামের মৃত মঞ্জুল হকের ছেলে। আর ভুক্তভোগী সুইটি সোনিয়া আক্তার সুইটি (২০) ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার ঢেউয়াখোলা ইউপির চর শ্রীরামপুর গ্রামের মো. সুবহানের মেয়ে। সুইটি পূর্বধলার রাজিবপুরে নানার বাড়িতে থাকতেন।
গত রোববার দুপুরে পূর্বধলার রাজিবপুরে নানার বাড়ি থেকে সুইটির গলায় ওড়না প্যাচানো মেঝেতে বসা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, বৃদ্ধ নানা-নানীর দেখা শোনার জন্য সুইটি নানার বাড়ি পূর্বধলার রাজিবপুরে থাকতেন। নানার বাড়িতে থাকা অবস্থায় পাশের খলিশাপুর গ্রামের এনামুল হকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পাশাপাশি পাশের গ্রামের মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী শরিফুল নামের অপর এক যুবকের সঙ্গে মোবাইলফোনে কথা বলতেন। একই সময়ে দুজনের সঙ্গেই সম্পর্ক চলমান থাকে। এক পর্যায়ে পারিবারিকভাবে প্রবাসী শরিফুলের সঙ্গে বিয়ে পাকাপাকি হয়। এ কথা শুনে এনামুল ক্ষিপ্ত হয়। এটিকে প্রতারণা মনে করে প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠে সে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, গত শনিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোবাইলফোনে কল করে সুইটিকে ঘরের বাইরে ডেকে নেয় এনামুল। বাইরে ডেকে নিয়ে রাজিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে কথা বলার এক পর্যায়ে ওড়না পেঁচিয়ে সুইটিকে হত্যা করে। পরে লাশ নানার ঘরের বারান্দায় আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এনামুল। তবে সুইটির কোমর মেঝেতে বসা অবস্থায় থাকে। ভোরে প্রতিবেশীরা সুইটির মেঝেতে বসা ও আড়ায় ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়। বিষয়টিকে হত্যাকান্ড বলে ধারণা করে পুলিশ। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় পরদিন সুইটির বাবা মো. সুবহান বাদী হয়ে থানার হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পূর্বধলা থানার ওসি মহম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, মামলার পরপরই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে অনুসন্ধান শুরু করে পুলিশ। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় এনামুলকে জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছে এনামুল। সুইটির প্রেমের সম্পর্ক ছিল এনামুলের সঙ্গে। একইসঙ্গে প্রবাসী শরিফুলের সঙ্গেও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে ও বিয়ের কথাও হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এনামুল পরিকল্পিতভাবে সুইটিকে হত্যা করে। শুক্রবার বিকেলে এনামুলকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
নেত্রকোনার পূর্বধলায় চাঞ্চল্যকর সোনিয়া আক্তার সুইটি হত্যা মামলার আসামি মো. এনামুল হক (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ রাশেদুল ইসলাম আজ শুক্রবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার এনামুল হক উপজেলার খলিশাউড় ইউনিয়নের খলিশাপুর (বনপাড়া মালবাড়ী) গ্রামের মৃত মঞ্জুল হকের ছেলে। আর ভুক্তভোগী সুইটি সোনিয়া আক্তার সুইটি (২০) ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার ঢেউয়াখোলা ইউপির চর শ্রীরামপুর গ্রামের মো. সুবহানের মেয়ে। সুইটি পূর্বধলার রাজিবপুরে নানার বাড়িতে থাকতেন।
গত রোববার দুপুরে পূর্বধলার রাজিবপুরে নানার বাড়ি থেকে সুইটির গলায় ওড়না প্যাচানো মেঝেতে বসা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, বৃদ্ধ নানা-নানীর দেখা শোনার জন্য সুইটি নানার বাড়ি পূর্বধলার রাজিবপুরে থাকতেন। নানার বাড়িতে থাকা অবস্থায় পাশের খলিশাপুর গ্রামের এনামুল হকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পাশাপাশি পাশের গ্রামের মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী শরিফুল নামের অপর এক যুবকের সঙ্গে মোবাইলফোনে কথা বলতেন। একই সময়ে দুজনের সঙ্গেই সম্পর্ক চলমান থাকে। এক পর্যায়ে পারিবারিকভাবে প্রবাসী শরিফুলের সঙ্গে বিয়ে পাকাপাকি হয়। এ কথা শুনে এনামুল ক্ষিপ্ত হয়। এটিকে প্রতারণা মনে করে প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠে সে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, গত শনিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোবাইলফোনে কল করে সুইটিকে ঘরের বাইরে ডেকে নেয় এনামুল। বাইরে ডেকে নিয়ে রাজিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে কথা বলার এক পর্যায়ে ওড়না পেঁচিয়ে সুইটিকে হত্যা করে। পরে লাশ নানার ঘরের বারান্দায় আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এনামুল। তবে সুইটির কোমর মেঝেতে বসা অবস্থায় থাকে। ভোরে প্রতিবেশীরা সুইটির মেঝেতে বসা ও আড়ায় ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়। বিষয়টিকে হত্যাকান্ড বলে ধারণা করে পুলিশ। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় পরদিন সুইটির বাবা মো. সুবহান বাদী হয়ে থানার হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পূর্বধলা থানার ওসি মহম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, মামলার পরপরই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে অনুসন্ধান শুরু করে পুলিশ। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় এনামুলকে জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছে এনামুল। সুইটির প্রেমের সম্পর্ক ছিল এনামুলের সঙ্গে। একইসঙ্গে প্রবাসী শরিফুলের সঙ্গেও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে ও বিয়ের কথাও হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এনামুল পরিকল্পিতভাবে সুইটিকে হত্যা করে। শুক্রবার বিকেলে এনামুলকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৮ ঘণ্টা আগে