ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানার একটি বিস্ফোরক মামলায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের জামিন নামঞ্জুর করে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আইনজীবীরা তাঁর জামিন আবেদন করলে ময়মনসিংহের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ইকবাল আহম্মেদ সোহাগ জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
প্রিন্সের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আবুল কালাম আজাদ জানান, গত ৩০ অক্টোবর হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল আহমেদ বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সকে প্রধান আসামি করে অজ্ঞাত আরও ৬০ জনকে আসামি করা হয়।
বিএনপি নেতা প্রিন্সের ছেলে সৈয়দ সেহরান ইমরান জানান, গত ৪ নভেম্বর পল্টন থানার একটি হয়রানিমূলক মামলায় ঢাকার বাড্ডা থেকে তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে চারটি মামলা চলমান রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে কঠোর নিরাপত্তায় কাশিমপুর কারাগার থেকে প্রিজনভ্যানে ময়মনসিংহের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আনা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে আদালতে জামিন শুনানি শেষে আবার পুলিশি নিরাপত্তায় তাঁকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালতে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য অ্যাডভোকেট মো. নূরুল হক, অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল আজিজ টুটুল, অ্যাডভোকেট মাসুদ তানভীর তান্নাসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীগণ আসামিপক্ষের মামলার শুনানিতে অংশ নেন।
আরও পড়ুন:
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানার একটি বিস্ফোরক মামলায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের জামিন নামঞ্জুর করে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আইনজীবীরা তাঁর জামিন আবেদন করলে ময়মনসিংহের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ইকবাল আহম্মেদ সোহাগ জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
প্রিন্সের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আবুল কালাম আজাদ জানান, গত ৩০ অক্টোবর হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল আহমেদ বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সকে প্রধান আসামি করে অজ্ঞাত আরও ৬০ জনকে আসামি করা হয়।
বিএনপি নেতা প্রিন্সের ছেলে সৈয়দ সেহরান ইমরান জানান, গত ৪ নভেম্বর পল্টন থানার একটি হয়রানিমূলক মামলায় ঢাকার বাড্ডা থেকে তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে চারটি মামলা চলমান রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে কঠোর নিরাপত্তায় কাশিমপুর কারাগার থেকে প্রিজনভ্যানে ময়মনসিংহের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আনা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে আদালতে জামিন শুনানি শেষে আবার পুলিশি নিরাপত্তায় তাঁকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালতে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য অ্যাডভোকেট মো. নূরুল হক, অ্যাডভোকেট এম এ হান্নান খান, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল আজিজ টুটুল, অ্যাডভোকেট মাসুদ তানভীর তান্নাসহ বিএনপিপন্থী আইনজীবীগণ আসামিপক্ষের মামলার শুনানিতে অংশ নেন।
আরও পড়ুন:
যশোরের শার্শা উপজেলায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
১২ মিনিট আগেমানবাধিকার নিয়ে সেমিনার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ মঙ্গলবার র্যাব সদর দপ্তরের এলিট হলে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়
২০ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ঢাকায় গত দুই দিনের পরিস্থিতি থেকে বোঝা যায়, পতিত স্বৈরাচারের সময়ে যারা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে তারা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।
২৩ মিনিট আগেছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গুলিতে আহত হন সোহেল আহমেদ (৩৬)। এই ঘটনায় ঢাকার সাভার থানায় দায়ের হওয়া মামলার বিষয়ে তিনি অবগত নন। মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে তাঁরা গুলি করেননি বলে দাবি করেছেন সোহেল আহমেদ।
২৯ মিনিট আগে